আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সরকারি চাকরির বয়স সীমা ৩২ বছর করা তরুণ প্রজন্মের প্রাণের দাবি

I am waiting for someone and I know she will ever come. সম্প্রতি সরকার সরকারি চাকরির থেকে অবসর নেওয়ার বয়স সীমা ৫৮ থেকে বাড়িয়ে ৬০ বছর করেছে। অন্যদিকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ৬০ থেকে বাড়িয়ে ৬৫ বছর করা হয়েছে। ২ ও ৫ বছর বৃদ্ধি করার দরুণ এর ইতিবাচক ও নেতিবাচক বেশ কিছু বিষয় পরিলক্ষিত হচ্ছে। একদিকে যেমন দেশের বেকার সমস্যা বৃদ্ধি পাবে, অন্যদিকে সরকার অর্থনেতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। বৈষম্য ও ভারসম্যহনিতায় তরূণ প্রজন্ম নিরব রোষানলে জ্বলবে ।

একদিন হয়তো বা পুঞ্জিবিত ক্ষোভ নিয়ে রাজপথে সরকারের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ-মিছিল করতে কুণ্ঠাবোধ করবে না। প্রতি বছর সারা দেশে পাবলিক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ৪ থেকে ৫ লক্ষ শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষা সম্পূন্ন করে চাকরির জন্য প্রার্থী হয় । দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ও তীব্র সেশন জটের কারণে এসব শিক্ষার্থীর মার্স্টাস কমপ্লিট করতে বয়স ২৭ থেকে ২৮ হয়ে যায়। তখন পারিবারিক ও মানসিক চাপে হিমশিম খেয়ে অবশিষ্ট ২ বছরে তারা খুব একটা ভালো কিছু করতে পারে না। অনেকের জীবন অর্থহীন হয়ে যায়।

অনেকে হতাশ হয়ে নেশাগ্রস্থ কিংবা সন্ত্রাস হয়ে যায় । সমাজে তখন অসামাজিক কার্যক্রম বৃদ্ধি পায় । অবশ্য সরকার এ ব্যাপারে সু-বিচক্ষণ নজর দিলে এই সমস্যা অনেকাংশ লাঘব করা সম্ভব হবে বলে এ প্রজন্মের শিক্ষার্থী মনে করেন। তাই তরূণ প্রজন্মের বর্তমান সরকারে প্রতি হৃদয়ের আহবান অতি সত্বর যেন সরকারি চাকরিতে যোগদানের বয়স সীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩২ বছর করা হয় । ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.