আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সব শালা কমিশনখোর, বিএনপি আনতে চাইছিল টাটা গ্রুপ আর আওয়ামীলীগ আনতে চাইছে সাহারা গ্রুপ।

আমরা হেরে যাইনি। এশিয়া কাপ না জিতলেও তোমরা আমাদের হৃদয় জয় করেছ। আমরা গর্বিত সাহারা গ্রুপের প্লানখবর টাইমস ওফ ইন্ডিয়া) রাজধানী ঢাকা থেকে ৩০ কি.মি. দূরে ঢাকা জেলার দোহার উপজেলায় নির্মাণ করা হবে ‘মুজিবাবাদ’ নামের নতুন এ রাজধানী। ঢাকা থেকে মুজিবাবাদ যাওয়ার জন্য নতুন রাস্তাও নাকি তৈরী হবে। আর পুরনো কিছু রাস্তা সংস্কার করা হবে।

পুরো রোড সিস্টেমটি নাকি এরকম হবে – রাস্তাটির একাংশ শুরু হবে ঢাকা’র বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউ এর বিপরীতে নবাবপুর রোড থেকে। অল্প খানিকটা এগিয়ে এটি বামে ওসমান গণি রোডের দিকে মোড় নিয়ে সাতরওজা, নাজিমুদ্দিন রোড, বকশিবাজার, লালবাগ সহ পুরনো ঢাকা’র বুক চিরে এগিয়ে যাবে। পুরনো ঢাকা’র চৌধুরীবাজার এ এসে রাস্তাটি একটু বাঁকা হয়ে হাজারীবাগ এর দিকে চলে যাবে। এই অংশটুকুর নাম হবে ‘ইন্দিরা গান্ধী এ্যাভিনিউ’। আরেকটি অংশ শুরু হবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এর সদর ফটকের সামনে বর্তমান ট্রাস্ট ব্যাংকের সামনে থেকে।

বিজিবি হেডকোয়ার্টার এর ভেতর দিয়ে ঢুকে সোজা এগিয়ে ‘ইন্দিরা গান্ধী এ্যাভিনিউ’র সাথে মিলিত হবে। এর নাম দেয়া হতে পারে ‘হাজারীবাগ রোড’। তৃতীয় অংশটি মানিক মিয়া এ্যাভিনিউ এর বিপরীতে আড়ং এর পাশ দিয়ে ঢুকে সোজা মোহাম্মদপুর কাটাসুর পর্যন্ত গিয়ে বামে মোড় নেবে। এর পর রাস্তাটি বর্তমান বেড়িবাধ হয়ে ‘ইন্দিরা গান্ধী এ্যাভিনিউ’ ও ‘হাজারীবাগ রোড’ এ গিয়ে মিশবে। এই অংশটুকুর নাম দেয়া হতে পারে ‘কাজী নজরুল ইসলাম রোড’।

এই তিনটি রাস্তা যেখানে মিলিত হবে সেই স্থানে একটি গোলচত্বর নির্মাণ করা হবে যার নাম হবে ‘স্বাধীনতা চত্বর’। স্বাধীনতা চত্বর থেকে মুজিবাবাদ রোড নামে একটি রাস্তা দক্ষিণ-পশ্চিমে সোজা দোহারে নির্মীয়মান মুজিবাবাদ নগরীতে চলে যাবে। পুরো সড়ক পরিকল্পনাটি বাস্তবায়ন করতে পুরানো ঢাকা’র বিভিন্ন মহল্লার রাস্তাগুলো চওড়া করা হবে। বেড়িবাঁধের অংশগুলো সমতল করে ফেলা হবে। এছাড়া বিভিন্ন নতুন অংশ নির্মাণ করা হবে।

৩০০ ফুট প্রস্থের প্রস্তাবিত এ সড়কে রিকশা ও অন্যান্য হস্তচালিত যানবাহন চলাচল করতে দেয়া হবে না। পুরনো ঢাকা’র স্থানীয় চলাফেরার জন্য সেখানকার গলিগুলো চওড়া করে দেয়া হবে। ভারতের সাহারা গ্রুপ। * তাদের কোম্পনির মূলধন (২০১১ সাল অনুয়ায়ি) প্রায় ২০ লক্ষ কোটি টাকা। * তারা বাংলাদেশে প্রাথমিকভাবে ৮০ হাজার কোটি রুপি বিনিয়গ করবে, তৈরী করবে ঢাকার আশেপাশে ৫টি উপশহর।

* আবাসন ছাড়াও তাদের চোখ আছে গণমাধ্যম, পর্যটন, স্বাস্থ্যসেবা শিক্ষা, খনিজ, তেল অনুসন্ধান ও ব্যাংকিং খাতের দিকেও। * কম মূল্যের আবাসন প্রকল্প গড়ে তোলার সম্ভবনা কোম্পানির মালিকের নাম সুব্রত রায়কে আকৃষ্ট করেছে। ” * সাহারা এরই মধ্যে আবাসন প্রকল্পের জন্য ঢাকা থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরত্বে ৪০ বর্গকিলোমিটার জমি চিহ্নিত করেছে।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।