আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পৃথিবীর সবচেয়ে নয়নাভিরাম তিন সেতু! (না দেখলে মিস)

"আমার রঙ্গীন পাল নীল সাগরে, ভেসে যায় তরী আমার ঢেউ এর তরে, চলো স্বপ্ন বুনি নীল দরিয়ায়, অসীম নীলে তরী আমার যায় উড়ে যায়!" 3. Brooklyn Bridge(ব্রোকলীন ব্রীজ)ঃ এটা আমেরিকার নিউইয়র্কে অবস্থিতো! ১৮৫৫ সালে এই সেতুর ব্রিজ ডিসাইন শুরু করেন প্রকৌশলী জন রিবলিং! কিন্তু তার এই ব্রীজের প্রয়োজনীয়তা পুরো শহরকে বোঝাতে প্রায় ১৪ বছর লেগে যায়! এরপর তিনি অনুমোদোন পেলে ও এক ফেরী দুর্ঘটনায় তিনি মারাত্মক ভাবে আহত হন এবং মারা যান! এরপর তার ছেলে ইঞ্জিনিয়ার ওয়াশিংটন রিবলিং এই প্রোজেক্ট হাতে নেন! কিন্তু ভাগ্যের ন্ররমম পরিহাসে তিনি এক মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হন,যাতে তার কথা বলা,চোখে দেখা ও লেখার ক্ষমতা হারিয়ে যায়! এরপর তার স্ত্রীর ৯ বছরের প্রচেস্টায় সেতুটি তোইরী হয়! মাজাদার বিষয় হলো,ওই সময়ে তৈরী ব্রোকলীন ব্রীজ ই কিন্তু সফল ভাবে দাড়িয়েছিলো যে সময়-একি সময়ে তৈরী অন্য ব্রীজ গুলো ভেঙ্গে গিয়েছিলো! 2. Tower Bridge(টাওয়ার ব্রীজ)ঃ প্রাচীন কালে যানযটের কথাটা ভাবা খুবি বিস্ময়কর ,কিন্তু সত্যি বলতে কি টাওয়ার ব্রীজটা লন্ডনে এই যানযট প্রতিরোধের জন্যই তৈরী হয়েছিলো! ব্রীজটার কাজ শুরু হয় ১৮৮৬ সালে এবং জনসাধারনের জন্য তা উন্মুক্ত হয় ১৮৯৪ সালে! 1. Golden Gate Bridge(গোল্ডেন গেট ব্রীজ)ঃ গোল্ডেন গেট ব্রীজ কে সানফ্রান্সিস্কো তে একতা আইকন প্রতীক হিসেবে ধরা হয়! এটা তৈরী হওয়ার আগ পর্যন্ত লোক জন বিশ্বাস ই করতোনা যে এরকম একতা ব্রীজ হবে! ১৯১৬ সালে ব্রীজতা প্রস্তাব হয় এবং বিভিন্ন চরাই উতরাই পেরিয়ে প্রায় ২২ বছর ধরে এটি নির্মিতো হয়! মেইন কন্সট্রাকশনের কাজ অবশ্য চার বছর হয়েছিলো আর এতে প্রায় ২৭ মিলিয়ন ডলার খরচ হয়! এবার দেখুন আর কয়েকটি ব্রীজের ছবি যেগুলো সৌন্দর্যের জন্য সারা বিশ্বে বিখ্যাতোঃ ঝর্না ব্রীজ,সম্ভবতো এটা কোরিয়াতেঃ চায়নার দির্ঘতম সেতুঃ আর বলার অপেক্ষা রাখেনা এটা কাদের গর্বের সেতুঃ প্রথম পর্ব এখানেঃ চোখ ধাধানো ও মন মাতানো যেসব সেতু! (না দেখলে মিস)  

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.