আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অনেক কিছুর পর ও বলতে পারি তিনি বাংলাদেশি - তিনি নতুন ভাবে চিনিয়েছেন এই দেশটা কে।

এই মানুষটা বিশ্বের দরবারে নতুন করে বাংলাদেশকে চিনিয়েছেন। হতে পারে তার অনেক গুলো বিতর্কিত কাজ ছিলো , হতে পারে তার অনেক সমালোচক আছে। তার পর ও এই মানুষ টা ই বাংলাদেশ কে নতুন ভাবে সবার সামনে তুলে ধরেছেন। হুম - আমি ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস এর কথা বলছি। আজকে তার জন্ম দিন- তিনি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের ছাত্র- ছিলেন চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এর অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের পক্ষে বিদেশে জনমত গড়ে তোলা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা প্রদানের জন্য সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত ছিলেন। (তথ্যসুত্রঃ উইকিপিডিয়া) ইউনুস দারিদ্র্যতার বিরুদ্ধে তার সংগ্রাম শুরু করেন ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত দুর্ভিক্ষের সময়। তিনি বুঝতে পারেন স্বল্প পরিমাণে ঋণ দরিদ্র মানুষের জীবন মান উন্নয়নে অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। সেই সময়ে তিনি গবেষণার লক্ষ্যে গ্রামীণ অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করেন। ১৯৭৪ সালে মুহাম্মদ ইউনুস তেভাগা খামার প্রতিষ্ঠা করেন যা সরকার প্যাকেজ প্রোগ্রামের আওতায় অধিগ্রহণ করে।

অনেকে ইউনুস কে বলে থাকেন গরীব কে পথে বসাইছেন তিনি। আবার বাড়ির পাশের এক রিকশা চালক কে দেখতাম ঋন দিয়ে দামি মোবাইল কিনতে টিভি ভিসিয়ার কিনতে। তাইলে আপনি যদি ঋন টা কে কাজে না লাগান তাহলে তো এমন হবে ই তাই না ?এর জন্য কি ইউনুস দায়ী? এই নোবেল বিজয়ীর আজ কে জন্মদিন। বাংলার বুকে উজ্জল এক নক্ষত্র তিনি। প্রতি ক্ষনে ক্ষনে জন্ম নেয় না এমন মানুষরা ।

যুগে যুগে কখন ও কখন ও তাঁদের জন্ম হয়। শুভ জন্মদিন স্যার -  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.