আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাঁশের বেড়া ইজ দ্যা খাড়াখাড়া লম্বা লম্বা পেরেক মারা - জোকস সমগ্র

ভালো থেকো বন্ধুরা 1) জামাই, শশুরবাড়ী বেড়াতে এসেছে দুধ ও কলা নিয়ে। রান্নাঘরে জামাইকে খেতে দিয়েছে শাশুড়ী। বারবার শাশুড়ী শাক, মাছের তরকারি দিয়ে জামাইকে ভাত দিচ্ছে। দুধের হাড়ি আর কলা সামনে রয়েছে তারপরও জামাইকে দুধ, কলা খেতে দিচ্ছেনা দেখে জামাই মনে মনে খুবই বিরক্ত হচ্ছে। আবার লজ্জায় সরাসরি চাইতেও পারছেনা।

শাশুড়ী যদি বুঝে এই ভরসায় জামাই বলতে শুরু করল - আম্মা আসার সময় রাস্তায় একটা সাপ দেখলাম। সাপটা আমার এখান থেকে ঐ দুধের হাড়িটা পর্যন্ত লম্বা। আর মোটা হবে ঐ কলাগুলোর মতো। 2) হাবলু আর বিল্টুর মধ্যে কথা হচ্ছে— হাবলু: জানিস, আজ আমার মোবাইল ফোনে অদ্ভুত একটি মেসেজ এসেছে। আর সঙ্গে সঙ্গেই মোবাইলটি বন্ধ হয়ে গেছে।

বিল্টু: বলিস কী রে! মেসেজে কী লেখা ছিল? হাবলু: ব্যাটারি লো। বিল্টু: বলিস কী? মেসেজটা তাড়াতাড়ি আমাকে পাঠিয়ে দে। আমি ওই মেসেজ সবাইকে পাঠিয়ে সবার মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেব। ৩) সঞ্জু তার চেকবই হারিয়ে হন্তদন্ত হয়ে ব্যাংকের ম্যানেজারের কাছে গেছে— ম্যানেজার: আপনি একটু সচেতন থাকবেন না! এখন কেউ যদি আপনার স্বাক্ষর নকল করে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নেয়, তখন কী করবেন? সঞ্জু: অন্যজন কীভাবে আমার স্বাক্ষর নকল করবে? আমি কি বোকা নাকি! ম্যানেজার: কেন? সঞ্জু: আরে আমি তো চেকবইয়ের সব পৃষ্ঠাতেই স্বাক্ষর করে রেখেছি। অন্য কারও স্বাক্ষর নকল করার আর কোনো সুযোগই নেই।

৪)দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে— প্রথম বন্ধু: জানিস, কাল রাতে কী হয়েছিল? দ্বিতীয় বন্ধু: কেন, কী হয়েছে? প্রথম বন্ধু: দুই ছিনতাইকারী আমাকে ধরে মারধর করে সবকিছু নিয়ে গেছে। দ্বিতীয় বন্ধু: তুই না সঙ্গে লাইসেন্স করা পিস্তল রাখিস। ছিনতাইকারীদের ওটা দেখালে তো পারতি! প্রথম বন্ধু: বোকার মতো কথা বলিস কেন? আমি তো ওটা পেছনে বেল্টের সঙ্গে লুকিয়ে রেখেছিলাম। ভাগ্যিস, ছিনতাইকারীরা টের পায়নি। টের পেলে তো পিস্তলটাও নিয়ে যেত।

৫) প্রথমবারের মতো হাবলু গেছে রেস্তোরাঁয় খেতে। কিছুক্ষণ পর ওয়েটার একটা মেন্যুবই নিয়ে হাবলুর সামনে এসে বলল, ‘স্যার, কোনটা খাবেন?’ হাবলু মেন্যুবইয়ে খাবারের নামগুলো ভালো করে দেখে একদম শেষেরটাতে আঙুল রেখে বলল, ‘এটা দিয়ে দিন। ’ ওয়েটার বলল, ‘স্যার, এটা তো আপনি খেতে পারবেন না। ’ হাবলু বলল, ‘মেন্যুতে লিখে রেখেছেন অথচ এখন বলছেন, এটা খেতে পারব না। এটা কেমন ফাজলামো।

’ ‘স্যার, আপনি শেষেরটা দেখিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু শেষেরটা হচ্ছে এই রেস্টুরেন্টের মালিকের নাম। ওটা কী করে খাবেন, স্যার। ’ ওয়েটারের জবাব। ৬) ডান্স পার্টি হচ্ছে।

এক স্মার্ট যুবক তার চেয়েও লম্বা সুন্দরী এক তরুনীকে তার সাথে নাচার আমন্ত্রন জানাল। : ধন্যবাদ। কোনো বাচ্চাকে নিয়ে আমি নাচি না। : সরি! মিস, আপনার যে বাচ্চা হবে তা আমি জানতাম না। ৭)স্যার পল্টুকে বললেন.......... . স্যার : তুমি বড় হয়ে কি করবে ? পল্টু : ফেসবুক ইউজ স্যার : আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে তুমি কি হবে ? পল্টু: ফেসবুক ইউজার স্যার : আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড় হয়ে কি পেতে চাও ? পল্টু: পোষ্টে লাইক স্যার : গাধা,তুমি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে? পল্টু: পেজ খুলব স্যার : গর্দভ,তোমার বাবা মা তোমার কাছে কি চায় ? পল্টু: আমার আকাউন্টের পাসওয়ার্ড স্যার : ইয়া খোদা... তোমার জীবনের লক্ষ্য কি ? পল্টু : আপনার মেয়ের আকাউন্ট হ্যাক করা।

স্যার অজ্ঞান. ৮)এক মেয়ে তার ফোন হারায় ফেলছে। সে মন খারাপ করে তার বাসায় ফিরে গেলো। তারপর সে কি মনে করে তার ফোন এ কল দিলো যে কেউ ধরে কিনা। এক ছেলে ফোন ধরলো -হ্যালো, কে বলছেন্? মেয়েটা - আমি এই ফোন টার মালিক যেটা দিয়ে আপনি কথা বলতেছেন্। ছেলে- জি, আমি আপনাকেই খুজতেছিলাম ।

। যাক অবশেষে আপনাকে পাওয়া গেলো। মেয়েটা খুশি হয়ে- আপনি এতো ভালো যে আমাকে ফোন টা ফেরত দেয়ার জন্য অপেক্ষা করতে ছিলেন ? আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ্। ছেলে- আরেহ না, আমার এটার চার্জার টা দরকার্, সেটাও প্লিজ দয়া করে একদিন রাস্তায় ফেলে দিয়ে যাইয়েন্ ৯)চলন্ত প্লেন এ ঘোষনা দেওয়ার পর পাইলট মাইক অফ করতে ভুলে যায়্। একটু পর পাইলট তার কো-পাইলট কে বলতেছেঃ আমি এখোন কফি খাবো, কফি খেয়ে এয়ার হোস্টেস কে "kiss" করবো।

মাইক এ এটা সবাই শুনতে পারলো, এয়ার হোস্টেস সেটা শুনে মাইক অফ করার জন্য দৌড় দিলো। কিন্তু দৌড়াতে যেয়ে হোচট খেয়ে পড়ে গেলো। তখন পাশের এক লোক বলতেছেঃ আরেহ মেয়ে , এতো অস্থির হইয়ো না, পাইলোট এর কফি খাইতে এখোনো দেরি আছে ১০)এক ভদ্রলোক বাংলাদেশ থেকে ইংল্যান্ডে গেছে কাজের সন্ধানে। একদিন রাতে তার বাসায় চোর প্রবেশ করল। ভদ্রলোক থানায় ফোন করে পুলিশ কে বললঃ- কাটিং দ্যা বাঁশের বেড়া ঢুকিং দ্যা চোর; টুকিং দ্যা মালপাত্র গোং দ্যা ডোর।

পুলিশ সবকিছু হালকা হালকা বুঝতে পারলেও বাঁশের বেড়া কি তা বুঝতে না পারায় প্রশ্ন করলঃ- হোয়াট ইজ দ্যা বাঁশের বেড়া? লোকটিঃ- বাঁশের বেড়া ইজ দ্যা খাড়াখাড়া লম্বা লম্বা পেরেক মারা। ১১)এক ভদ্রলোক জুয়েলারির দোকানে গিয়ে প্রেমিককে উপহার দেওয়ার জন্য সবচেয়ে দামি ব্রেসলেটটা চাইলেন, দোকানদার বললেন স্যার ব্রেসরলেটে কি আপনার প্রেমিকের নাম খোদাই করে দিব? ভদ্রলোকঃ না, তার চেয়ে বরং লেখেদিন “তুমি আমার জীবনের প্রথম এবং একমাত্র প্রেম” দোকানদারঃ আপনি খুব রোমান্টিক স্যার………. ভদ্রলোকঃ এটা রোমান্টিকতা নয় প্রাকটিক্যাল। তার সাথে যদি আমার ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় তাহলে এটা আমি অন্য কোথাও ব্যবহার করতে পারব। ১২)এক কৃষক একটা ছাগল বিক্রি করতে গেল হাটে। কৃষক তার ছাগলের দাম চাইল ৫০ হাজার টাকা।

একটা ছাগলের দাম ৫০ হাজার টাকা কেন জানতে চাইল ক্রেতারা। কৃষক বলল তার ছাগল ইংরেজীতে কথা বলতে পারে। এক অতি উৎসাহী ক্রেতা বলল, ” ঠিক আছে যদি আপনার ছাগল ইংরেজীতে কথা বলতে পারে তো আমি ৫০ হাজার টাকাই দিব। এখন সকলের সামনে কৃষক তার ছাগলকে জিজ্ঞাসা করল, ” বল তো এপ্রিল এর পরে কি?” ছাগল উত্তর দিল, “মে”। হাটের লোকজন তো অবাক।

ছাগল কথা বলতে পারে। কৃষক আবার ছাগলকে বলল, “বলতো জুনের আগে কি?” ছাগল উত্তর দিল,”মে” ক্রেতা ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ছাগলটাকে কিনে নিল। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.