আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সরকারী চাকুরীর মধু।

লেখা লেখি সহজ কথা নয়। অনেকবার চেষ্টা করেছি কিন্তু যতবারই চেষ্টা করেছি ততবারই ফেল মেরেছি। কিন্তু হাল ছাড়িনি। এই ব্লগ ফোরামে এসে সাইন ইন করতে এসে প্রথমেই একটা ধাক্কা খেলাম সেটা হল আমি যে আই ডি নিয়ে নেট এ ঘোরা ফেরা করি সেই আই ডি টা অলরেডি টেকেন বাই সামওয়ান এ বিজয় দিবসের উপহার হিসাবে সরকারী চাকুরীজীবিদের বয়স দুই বছর বাড়ল। কিন্তু কাদের ্বাড়ল? দুর্নীতিতে জর্জরিত বৃদ্ধদের যারা চামচামি করে দেশটাকে বিক্রি করতে পারে ১০ টাকার জন্য? যারা মুখে একটা কাজে করে আরেকটা? আসুন দেখি কারা উপকৃত হলেন? ৫৭-৩০=২৭ বছর... ধরে নিলাম গড়ে সব সরকারী চাকুরীজীবিরা এই বয়সেই চাকুরী পেয়ে থাকে।

এইবার ১৯৮০ -১৯৮২ সালে যারা সরকারী চাকুরীতে যারা প্রবেশ করেছে তারাই এইবছর বা পরের বছর অবসরে চলে যেত। ১৯৭৫ পরবর্তী সময়ে আউয়ামীলীগ সমর্থন করে কয়জন চাকুরী পেয়েছিল তা ভাববার বিষয়। কিন্তু উপকৃত হলেন তারাই। কারান তারাই এখন টপ মোষ্ট পজিশন দখল করে আছেন এবং সমস্ত ক্ষমতা কুক্ষিগত করে আছেন। যাও ভেবেছিলাম এই আবর্জনাগুলো পরিষ্কার হয়ে যাবে।

আর ও দুই বছর এই আবর্জনাগুলো বয়ে বেড়াতে হবে। আর ও দেশের সম্পদ লুন্ঠন করবে এরা। সাবাস ...। একটি দেশের জন্য তরুনদের কে দেশের সম্পদ বলে মনে করা হয়ে থাকে। কিন্তু সেই তরুদের কে আর ও দুই বছর পিছিয়ে দিলেন আপনি।

ধন্যবাদ আপনাকে। ডিজিটাল বাংলাদেশ করতে চান এই ৬০ বছরের বৃদ্ধদের নিয়ে। অবাক হই আপনাদের পরিকল্পনা আর কাজের মধ্যে আকাশ পাতাল তফাত দেখে। দিন বদলানের কথা বলেন...কিন্তু মানুষ বদলাতেই আপনাদের কিসের এত ভয়? বুঝতে পারিনা। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.