আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পাহাড়ী মেয়ে

কাছাকাছি৯৬ এই পুলিশ স্টেশনে এলাম চার মাস হয়ে গেল। আমার ইতিহাস খারাপ। সুতরাং,ঠেকানোর শত চেষ্টা করার পরেও পাহাড়ে পাঠানো হয়েছে। অনুর্বর স্ত্রীটা গ্রামে থাকে। পাহাড়ি এলাকায় আমার দিনগুলো খারাপ কাটে না।

মাঝে মাঝে থানায় কনস্টেবল আটক করে নিয়ে আসে পাহাড়ি মেয়ে। সামান্য কারণেই ওরা বন্দী হয়ে যায়। সারারাত ওদের পিষি আমি। ওদের ভালোই লাগে জানি আমি;আমার ফিটনেস ভাল। শীৎকারে বুকে সুখ পাই।

মেয়েগুলো এমন কেন?ক্রিমের মতো,মাখনের মতো। গলিয়ে ফেলি কিন্তু গলে না। মাখন জিনিসটা অবশ্য মুখে তোলা হয়নি স্মরণকালের ভিতরে। স্বজাতির ললনাও আসে আমার থানায়। মেয়েদের জন্যে খুব স্বাভাবিকভাবে আলাদা কক্ষ আছে এই থানায়।

পুরুষ কয়েদীর সংখ্যা কম নয়। পাহাড়ি-স্বজাতি বিদ্বেষ বাড়াতে অনুঘটকের ভূমিকা রেখেছি?না,মিলনে বিশ্বাসী এই পুলিশম্যান। পাহাড়ের মেয়েগুলো স্নান করে ঝর্ণার নিচে পুরো নগ্ন হয়ে। যে কেউ চাইলে দেখতে পারে তাদের। কিন্তু কেউ হাসি দিলে তারা খুন করে ফেলবে একদম।

আমাকে মারতে পারবে না। তাই পর্যবেক্ষণে রাখার প্রয়োজনবোধে লাইট বেনসনসমেত বসে যাই। সপ্তাহ খানেক পরে রাত এগারোটায় কনস্টেবলের জালে এক পাহাড়ি যুবতী ধরা পড়ে। পাহাড়িদের ত্বক চমৎকার হয়। এটা বেশ মলিন।

আমার তাতে সমস্যা নেই। এখানে আমি মডেল পাব নাকি?ওকে হাজতে আটকে রেখে আমি কাজ করছিলাম টেবিলে। বুঝতে পারলাম ও একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। চোষাতে হবে,ব্লোজব দেব। “কিছুক্ষণ পরে শুধু নিচে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখবি”,হুমকি দিই আমি।

স্বল্প আলোতে বিশ্রাম করতে পছন্দ করি। পূর্ণ আলোয় বিশ্রাম করার সময় যদি কনস্টেবল বালের খবর নিয়ে আসে আমার ভালো লাগবে না। আশ্চর্য!মলিন মেয়েটাকে এখন বেশ উজ্জ্বল দেখাচ্ছে। ভালো। আমার কামড় খাবে।

বুকের কাপড়টা ছিন্নভিন্ন করি। মোমবাতির আলোর মাঝে উপগত হলাম। ঢুকে যেতে পারি সাফল্যের সাথে। বেশ গভীর। আগ্রাসন দেখাতে হবে।

দুই মিনিট পরে আরো চাপ দিয়ে পূর্ণ শক্তির প্রয়োগ ঘটাই। কিছু নেই মনে হচ্ছে। মেয়েটিকে ধমকাই। উফ!ভালো লাগছে না আমার। অর্ধ-অনাবৃত প্যান্টের পকেটে থাকা মোবাইলটার আলোয় দেখি সংযোগস্থলে কোনো ছিদ্র নেই!আমি জড়িয়ে গিয়েছি।

ছাড়াতে পারছি না। জঘন্য পঁচা গন্ধটা আসছে কোত্থেকে?মেয়েটার মুখে আলো ফেলতে হবে। মস্তকহীন!শরীর মিলিয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। চিৎকার করতে পারি না। শ্বাস-প্রশ্বাস রুদ্ধ হয়ে আসছে।

বাঁচাও! প্যান্ট খোলা অবস্থাতেই দৌড় মারে ওসি। কয়েদী,এস আই আর কনস্টেবলেরা দেখতে পায় থানার সেক্সখোর ওসিটা উন্মাদের মতো ছুটে চলেছে বহুদূর। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।