আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশী চিংড়ি

বাংলাদেশী গলদা চিংড়ির বিদেশে ব্যাপক সুনাম। আমি যেই মাঝারি সাইজের শহরে থাকি আমেরিকাতে সেখানে দেশি চিংড়ির দেখা পাব কখনও ভাবিনি। এখানকার ৯০% এর বেশি মানুষ ইউরোপিয়ান আমেরিকান। এখানকার এক গ্রোসারি চেইনের নাম ক্যাশওয়াইজ, ওখানে গিয়েই প্রথম দেখা পাই দেশি গলদা চিংড়ির। ট্রেতে সাজানো চিংড়িগুলোর সামনে লেখা ছিল সেগুলো বাংলাদেশের।

নিজের দেশের নাম দেখে খুশিতে আটখানা অবস্থা। কিন্তু বানানটি অশুদ্ধ ছিল। আমরা চিংড়ি কিনে আসার সময় অনুরোধ করলাম বানানটি যেন তারা শুদ্ধ করে দেয়। এরপর দেশি চিংড়ির দেখা পেলাম স্যামস ক্লাবে। এটি ওয়ালমার্টের মালিকানাধিন একটি বিশাল পাইকারী চেইন।

যাই হোক, এই স্যামস ক্লাবে দেখা মিলল দেশি গলদা চিংড়ির। বলে রাখা ভাল যে বাংলাদেশি চিংড়ির দাম সাধারণ চিংড়ির চাইতে অনেক বেশি। মালয়শিয়া, মেক্সিকো এবং আমেরিকার বিভিন্ন ষ্টেট থেকেও চিংড়ি আসে কিন্তু কোনটার দামই আমাদের গলদার চাইতে বেশি না। আজকে দেশি গলদার দেখা মিলল একটি ছোট্ট থাই গ্রোসারি শপে। নানা রকমের সামুদ্রিক প্রাণীর ভিড়ে ফ্রিজে রাখা ছিল কয়েক বক্স বাংলাদেশী চিংড়ি।

এমন জায়গায় দেখা মিলবে গলদা চিংড়ির ভাবিও নি। এক বক্স কিনে আনলাম। দেশীয় জিনিষ দেখলে কেনার লোভ সামলানোটা অনেক সময়ই মুশকিল হয়ে পড়ে। ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.