আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

স্রষ্টার অস্তিত্ব !!! ৯

মুহাম্মদ (সাঃ) ও আল্-কুরআন সম্পর্কে - আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলেনঃ “( হে রসূল !) নিঃসন্দেহে তুমি সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত রয়েছ। ”(আল-কুরআন,২৭ঃ ৭৯) “তুমি তো এর পূর্বে কোন বিতাবই পাঠ করনি এবং স্বহস্তে কোন কিতাবই লেখনি যে,মিথ্যাচারীরা সন্দেহ পোষণ করবে। ”(আল-কুরআন,২৯ঃ ৪৮) আল্লাহ ও তাঁর রসূল কোন বিষয়ে নির্দেশ দিলে কোন মুমিন পুরুষ কিংবা কোন মুমিন নারীর সে বিষয়ে ভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহনের কোন অধিকার থাকবে না। (সূরা আল আহযাব, ৩৬) “আমি সুসংবাদবাহী ও সাবধানকারী হিসেবে রসূল প্রেরণ করেছি যাতে রসূল আসার পর, আল্লাহর বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না থাকে এবং আল্লাহ পরাক্রমশালী,প্রজ্ঞাময়। ” (আল-কুরআন,৪ঃ ১৬৫) “আমি তো তোমাকে সত্য সহ প্রেরণ করেছি সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী রুপে; এমন কোন সম্প্রদায় নেই যার কাছে সতর্ককারী প্রেরিত হয়নি।

”(আল-কুরআন,৩৫ঃ ২৪) “যারা অনুসরণ করে বার্তাবাহক নিরক্ষর নবীর,যার উল্লেখ আছে তাওরাত ও ইঞ্জীলে,যা তাদের নিকট আছে তাতে লিপিবদ্ধ পায়,যে তাদেরকে সৎ কাজে আদেশ দেয়,অসৎ কাজে বাধা দেয়...”(আল-কুরআন,৭ঃ১৫৭) “তোমাদের জন্য রসূলুল্লাহর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ” (আল-কুরআন,৩৩ঃ২১) “আমি রসূল এই উদ্দেশ্যে প্রেরণ করেছি যে,আল্লাহর নির্দেশ অনুসারে তাঁর আনুগত্য করা হবে। ...” (আল-কুরআন,৪ঃ৬৪) “তোমার প্রতিপালকের শপথ ! তারা ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না ,যতক্ষণ না তারা তাদের নিজেদের সমস্ত বিবাদ-বিসম্বাদের বিচারের ভার তোমার উপর অর্পণ করে; অতঃপর তোমার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে তাদের মনে কোন দ্বীধা থাকে এবং সর্বান্তকরণে তা মেনে না নেয়। ”(আল-কুরআন,৪ঃ৬৫) “হে মুমিনগণ ! তোমরা ঈমান আন আল্লাহর উপর,তাঁর রসূলের উপর,তিঁনি যে কিতাব তাঁর রসূলের উপর অবতীর্ণ করেছেন তার উপর এবং কেউ আল্লাহ,তাঁর ফেরেশতাগণ,তাঁর কিতাব সমূহ,তাঁর রসূলগণ এবং আখিরাতকে প্রত্যাখ্যান করলে সে তো ভিষণভাবে পথভ্রষ্ট হবে। ” (আল-কুরআন,৪ঃ১৩৬) আল-কুরআন সম্পর্কে ঃ “(হে রসূল)আমি তোমার প্রতি যে কিতাব অবতীর্ণ করেছি তা সত্য, এই কিতাব পূর্ববর্তী কিতাবের সমর্থক। ”(আল-কুরআন,৩৫ঃ৩১) “তবে কি তারা কুরআন সম্পর্কে অনুধাবন করেনা ? এটা যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে অবতীর্ণ হতো, তবে এরা এতে অনেক অসঙ্গতি পেত।

”(আল-কুরআন,৪ঃ৮২) “নিশ্চয়’ই আল কুরআন জগৎ সমূহের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। জিবরাইল এটি নিয়ে অবতরণ করেছে । ”(আল-কুরআন,২৬ঃ১৯২-১৯৩) “আল কুরআন জগতসমূহের প্রতিপালকের পক্ষ হতে অবতীর্ণ। জিবরাইল এটি নিয়ে অবতরণ করেছে তোমার অন্তরে, যাতে তুমি সতর্ককারী হতে পার। অবতীর্ণ করা হয়েছে সুস্পষ্ট আরবী ভাষায়।

পূর্ববর্তী কিতাব সমূহে অবশ্যই এর উল্লেখ আছে। ”(আল-কুরআন,২৬ঃ৯২) “যখন তাদের সামনে আমার আয়াত সমূহ তেলাওয়াত করা হয় তখন দম্ভভরে এরা এমনভাবে মুখ ফিরিয়ে নেয়, যেন তারা কখনও তা শুনতেই পায়নি, তার কান দুটি যেন বধির, তাকে তুমি কঠোর আযাবের সুসংবাদ দাও। ” (আল-কুরআন,৩১ঃ ৭) চলবে.....  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।