আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি যদি কয়েকটি খুনের দাগী আসামীকে ক্ষমা করেন তাহলে দেশের পরিস্থিতি কি হবে সেটা কি ভেবে দেখেছেন সুরঞ্জিত বাবু?

দেখে যা অনির্বান কি সুখে আছে প্রাণ... আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত লক্ষ্মীপুরে বিএনপির নেতা ও আইনজীবী নুরুল ইসলামের হত্যা মামলার আসামি এ এইচ এম বিপ্লবের মৃত্যুদণ্ডাদেশ মওকুফের ব্যাপারে বলেছেন, এ ধরনের ব্যাপার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশক্রমে যখন রাষ্ট্রপতির কাছে আসে তখন তাঁকে সই করতেই হয়। তাই বিপ্লবের মৃত্যুদণ্ডাদেশ মওকুফ করে রাষ্ট্রপতি কেবল সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি কোনো অন্যায় করেননি। সুরঞ্জিত বলেন, রাষ্ট্রপতি একটি প্রতিষ্ঠান। তাই তাঁর কোনো সমালোচনা করা যায় না।

তাঁকে সমালোচনার কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেন না। আজ শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্র সুরক্ষা নিয়ে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। সুরঞ্জিত বলেন, এ ব্যাপারে কারও যদি কোনো বক্তব্য থাকে তা হলে কোর্টে যেতে পারেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্দেশে সুরঞ্জিত বলেন, এ ধরনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই তাদের আইন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। রাষ্ট্রপতিকে এ ধরনের কোনো বিষয়ে তাঁর ক্ষমতা প্রয়োগ করানোর আগে ভাবতে হবে এবং অত্যন্ত সুচিন্তিতভাবে তাঁর কাছে এ বিষয়গুলো তুলে ধরতে হবে।

বেসরকারি একটি টিভি চ্যানেলে প্রচারিত প্রতিবেদনে সুরঞ্জিত বলেন, সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি যেকোনো সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে ক্ষমা করতে পারেন অথবা তাঁর সাজা কমাতে পারেন। এ ব্যাপারে রাষ্ট্রপতিকে সংবিধান অনেক ক্ষমতা দিয়েছে। রাষ্ট্রপতি বিপ্লবকে ক্ষমা করে কোনো অন্যায় করেননি বলে তিনি মন্তব্য করেন। সূত্র- Click This Link ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৮ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.