আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চালের দাম বাড়লেও কেউ না খেয়ে থাকেনি: খাদ্যমন্ত্রী

আমাদের বশুবাড়ীর ঘাটের ঐতিয্য আর রক্ষাকরা গেলনা সেখানে াখেন এখন বাজে লোকেরা আড্ডা মারে। চালের দাম বাড়লেও কেউ না খেয়ে থাকেনি বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক। বর্তমানে চালের দাম একটু বেশি উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের চেয়ে বিশ্বের কোথাও চালের দাম কম নয়। ভিয়েতনাম প্রতিবছর ৭০ লাখ টন চাল রফতানি করে। সেখানেও চালের দাম বেশি।

এছাড়া থাইল্যান্ড ও প্রতিবেশী দেশ ভারতেও চালের দাম বেশি। আজ বুধবার সচিবালয়ে ৪নং ভবনের সামনে সচিবালয় বহুমুখী সমবায় সমিতি আয়োজিত কর্মচারীদের জন্য ওএমএস বিক্রয় কেন্দ্র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, মহাজোট সরকার মতায় আসার পর দেশের উত্তরাঞ্চলের মঙ্গার প্রতিধ্বনি কেউ শোনেনি। তিনি বলেন, গত ডিসেম্বর থেকে চালের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। বাজার স্থিতিশীল রাখতে সরকার খোলা বাজারে চাল বিক্রি, ফেয়ার প্রাইস কার্ড, ভিজিএফ কার্ড বিতরণ করেছে।

ইতিমধ্যে ৭৭ লাখ পরিবারের মাঝে ফেয়ার প্রাইস কার্ড বিতরণ করেছে সরকার। তিনি বলেন, দেশের জনগণের কাছে মহাজোট সরকার খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতের যে অঙ্গীকার করেছে তা বাস্তবে রূপ দিতে কৃষকদের সহযোগিতা দেয়া হচ্ছে। সরকার কৃষকদের কম দামে সার, ডিজেল, বিদ্যুৎ এবং উন্নত বীজ সরবরাহ নিশ্চিত করেছে। এজন্য কৃষকরা ধানের ভালো ফলন পেয়েছেন। সভায় বহুমুখী সমবায় সমিতি নেতারা তাদের জন্য সরকারের দেয়া ফেয়ার প্রাইস কার্ডের মাধ্যমে ১০ কেজি চালের পরিবর্তে ২০ কেজি চাল বরাদ্দ দেয়ার দাবি জানান।

সচিবালয়ের ওএমএস বিক্রয় কেন্দ্র থেকে একজন কর্মচারী ২৪ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ ৫ কেজি চাল ও ২০ টাকা কেজি দরে ৩ কেজি আটা কিনতে পারবেন। অনুষ্ঠানে সংগঠনের সভাপতি মো. আব্দুল মজিদ, সাধারণ সম্পাদক মো. রুহুল আমিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।