গতকাল দু’জন লেখকের লেখা পড়লাম, ধনীর দুলালী ও ফাস্টফুড, দুটি লেখাই জোশ লাগছে, গন--- সচেতনমূলক পোষ্ট। আমার এই লেখা ও ধনীর দুলালী ও ফাস্টফুড। তবে এটি কাল্পনিক, কাল্পনিক হলে ও অস্বাভাবিক নয়। : কুশান, তুমি কাজটা খুবই খারাপ করেছো, : কোন কাজটা :: তুমি নিকোলাসের গালফ্রেন্ড জেসিকাকে নিয়ে গতকয়েকদিন ধরে ঘুরাফিরা করতাছো, এবং সে গতকাল তোমাদের দুজনকে ফাস্টফুডে দেখছে। এটা খুবই অন্যায়।

: হে, অন্যায়, । তবে তোমার এত মাথা ব্যথা কেন, নিকোলাস তো আমারে কিছু বলে না। : শোন তোরা দুজন খুব ভালো বন্ধু, সামান্য একটা মেয়ের জন্য তোদের সর্ম্পকটা ভেঙ্গে যাক তা আমি চাই না, । : জন- তোমার দেখি মাসির চেয়ে পিসির দরদ বেশি সেই অবস্থা। :: তুমি যে কথাটা বললা তা ঠিক না ।

নিকোলাসের সাথে জেসিকার সর্ম্পক আছে, তাতো তুমি ও জান, । :: ছিলো তবে এখন নেই, । সে এখন আমারে ভালোবাসে। : তাইতো আমি বলি এই মেয়ে যেকোন সময় অন্য যে কোন ছেলের সাথে ও সর্ম্পক করতে পারে। সে যেমন নিকোলাসকে ছেড়ে তোমার সাথে সর্ম্পক করেছে।

:: কুশান মাছি তাড়ানোর মতো হাতটা করে বলল, তোমার ফালতু কথা বাদ দেও, জেসিকা আমারে অনেক ভালোবাসে। সে বলেছে আমাকে বিয়ে করবে। : তোর আর নিকোলাসের তাহলে এত দিনের সর্ম্পক একটা মেয়ের জন্য নষ্ট হয়ে যাবে। :: নিকোলাস যদি আমাকে ভুল বোঝে তাহলে তো আমার কিছু করার নেই। :: দেখ কুশান আমি তোকে শেষ বারের মতো বলে গেলাম, দেখবি একদিন সে অন্য এক ছেলের সাথে সর্ম্পক করেছে।

তখন তুই তোর ভুল বুঝাতে পারবি। :: যা তোর ফালতু কথা বলতে হবে না, যে সময় হয় তখন দেখা যাবে। তবে জেনে রাখ জেসিকা খুবই ভালো একটা মেয়ে। কয়েক মাস পর:::: : জন তুমি কাজটা খুবই খারাপ করতাছ। : কোন কাজটা দোস।

: তুমি কুশানের গালফ্রেন্ড জেসিকাকে নিয়ে যা খুশি তাই করতাছো : আমি আবার কি করলাম। : তুমি জান, কুশানের সাথে জেসিকার সর্ম্পক আছে তারপর ও কিভাবে জেসিকার সাথে তুমি সর্ম্পক করলে। কুশান শুধু একটু মুচকি হাসি দিয়ে চলে গেল।
।