আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বহুবার আমার আত্মাকে চিঠি লিখে জানাতে চেয়েছি—আমিই তুতানখামেন

এতকিছু ... ওই সিনেমার জন্যই... ঘোরগ্রস্ততা ঠিক কোন্ গোত্রের পাখি, আমার জানা নাই। পাখি না হয়ে হতে পারে কোন উড়ালবর্তী মেঘ—যার জন্য কোথাও কোন রাজ্য নির্ধারিত নেই। কিংবা হতে পারে, নির্ধারিত সীমানার বাইরে সে কাউকে চেনে না; কিছুকেই চেনে না। অনির্ধারিত সেইসব মেঘ ও পাখিরা আমার বন্ধু হয়ে গেলো। ‘তিন দু’গুনে ছয়’ এর বাইরে এইসব মেঘ ও পাখিদেরকে দেখি—অনির্ধারিত নির্লিপ্ততায়।

সম্ভবত তখন বৃষ্টি হচ্ছিল কিংবা হচ্ছিল না। বৃষ্টি হলে কাগজের নৌকার নৌকার মৃত্যু সম্ভাবনা এগিয়ে আসে। এসব সম্ভাবনাও জমিয়ে রাখি মনঘরে; ব্যক্তিগত ডাকবাক্সের গোপন তাকে। এ শুধু অনুভুতির লেখ্য রুপ মাত্র। সে বা তারা—নিজে ভেজে না; অন্যকে ভিজতে সাহায্য করে কি না আমি জানি না।

গবেষনা বিবেচনা ও সিদ্ধান্ত তারই যে এই অনুভূতি পড়তে এসেছে; আসবে—অনুভূতি হাতে নিয়ে বসে আছে। বৃষ্টি হলে আমার ব্যক্তিগত জলজ আধারগুলি হয়ে যায় পাখিসমাবেশ। ধরা যাক—কোন কোন শহরে শরৎকাল এভাবেই আসে। খুব সহজেই তাকে ভাসা ভাসা মেঘ আর দুলতে থাকা কাশবন দিয়ে সংজ্ঞায়িত করে ফেলা যায়। আমার ইচ্ছে করে নি।

আমি জানি ও বিশ্বাস করি যে—রঙহীন সব বিষাদ একসময় হলুদ হয়—আনন্দ হয়—আনন্দিত হয়। আমি তাকে খুঁজে পাই আমারই সূর্যমুখীর বাগানে। এর বাইরেও কোন কোন রাজ্য তার অস্তিত্ব জানান দেয়— ধরি, তার ডাকনাম ঘুম। ঘুম কোন সংজ্ঞা মানে না। ঘুমের প্রকরণ থাকা সত্বেও পূর্ব অভিজ্ঞতা তার কোন কাজে আসে না।

প্রতিটি ঘুম স্বতন্ত্র। একেকটি ঘুম আলাদা আলাদা অক্ষর ধারণ করে। প্রতিটি ঘুম আত্মার স্বাধীনতা। ঘুম মানে আত্মাকে ছুটি দেয়া; আত্মাকে একটা—ঘাসের মোড়কে জড়ানো আকাশ কিনে দেয়া। ঘুম অনেকটা জলডুবের মত।

জলডুব অনেকটা ঘুমের মত। আসলে সংজ্ঞায়িত করছি মগ্নতারই ছদ্মনাম। কাগজ কলম হাতের কাছে পাইনি বলে দূরত্বের সমাধিফলকে লিখে রাখলাম এই অহেতুক অনুভুতিমালা। কে তুমি কাগজের মুদ্রায় কিনতে এসেছ আমার সবুজ অহংকার... ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.