আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমাদরে মুক্তযিুদ্ধে সহায়তাকারী দশে ভারত বশিাল জনগোষ্ঠীদরে দারীদ্রতাকে ঘুম পাড়াতে নামী দামী নায়কিা ও সলেব্রিটেদিরে লাইভশোতে বুক ও পটেরে কাপড় সরয়িে নাচচ্ছ,েনগ্নতা,যৌনতা,অর্ধামকিতা, র্ধামকিতা কোন কছিু দয়িইে দারদ্রিতাকে ঘুময়িে রাখতে পারছে না

জাতীয় নির্বাচন সহ বিভিন্ন নির্বাচনে প্রার্থীদের কাছ থেকে যে যে অংগিকারে জনগন খুশী হয়ে সেজে গুজে পরিপটি হয়ে হাসিখুশী মনে ভোট দেন তা কি কি ---১নং--বেশীর ভাগ বৈদেশিক সহায়তায় উন্নয়ন ব্রীজ কালভাট পাকারাস্তা যাতে বাজার প্রসারিত হয়ে সস্তাশ্রম চুষে ধনীর মেয়ের হাত খরচ মসে ১০ লক্ষ টাকা । ২নং--দারীদ্রতাকে ঘুম পাড়ানী গান । ৩নং দারিদ্রতাকে যাদুঘরে পাঠানোর গল্প । ইত্যাদি। ফলাফল : দরিদ্ররা ঘুম পড়ে না,যাদুঘরেও যায় না তাই শ্রম আইন সংশোধন করে দরিদ্রদের নতুন করে ঘুম পাড়ানীর প্রচেষ্টা।

আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সহায়তাকারী দেশ ভারত বিশাল জনগোষ্ঠীদের দারীদ্রতাকে ঘুম পাড়াতে নামী দামী নায়িকা ও সেলিব্রেটিদের লাইভশোতে বুক ও পেটের কাপড় সরিয়ে নাচচ্ছে,নগ্নতা,যৌনতা,অধার্মিকতা, ধার্মিকতা কোন কিছু দিয়েই দারিদ্রতাকে ঘুমিয়ে রাখতে পারছে না । আমাদের দেশে ও নগ্নতা,যৌনতা,অধার্মিকতা, ধার্মিকতা কোন কিছু দিয়েই দারিদ্রতাকে ঘুমিয়ে রাখা যাচ্ছে না। কিভাবে ঘুমাবে দরিদ্ররা ! আমরা যারা বেশীরভাগ মানুষ আমরা গরীব,দরিদ্র, নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তার জীবন আমাদের। আমরা যারা গরীব আমাদের ০-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশু এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের জীবন অবর্ণণীয় কষ্টকর,বস্তি ফুটপাত আর গ্রমের জীর্ণ শীর্ণ ঘরে গাদাগদি করে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস। কম সংখ্যক মানুষ ধনীরা বেশীরভাগ সম্পদের মালিক যা দিয়ে বেশীরভাগ ধনীরা তাদের শিশুদের বেশী খরচে দামী স্কুলে আর অগাধ ধন সম্পদ দিয়ে ৬০উ্ের্ধা জীবন বেশ আরাম আয়েশে উপভোগ করেন।

অবশ্যই আপনারা জীবন বেশ আরাম আয়েশে উপভোগ করুন এবং ভাবুন জীবন আরাম আয়েশে ভোগ করার পর ও যা সম্পদ অতিরিক্ত থাকে তা দিয়ে পর্যায়ক্রমে সকল শ্রমিক গরীব ধার্মিক মানুষের নিরাপদ ঘর স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা,পয়:নিস্কাসন, কাজ ও স্বনির্ভর করা যায়, ০-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশুদের ফ্রি রেশন কার্ড দেওয়া যায় যে রেশন কার্ডের মাধ্যমে জন্ম থেকে ১৮ বছর বয়স অর্থাৎ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত সকল শিশু সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম লেখাপড়া,সম চিকিৎসা খরচ পাবে এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সকল দায়িত্ব রাষ্ট্রীয় তত্বাবধানে স্বয়ং রাষ্ট্র নিজে সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম যত্ন,সম চিকিৎসা পরিচালনা করতে পারেন। অবশ্যই সংলাপে বসুন এবং জনগণের কাছে অংগীকার করুন আমরা যে দলই ক্ষমতায় যাই ০-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশুর সকল দায়িত্ব এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সকল দায়িত্ব আমরা ধনী মালিক শ্রেনী এবং রাষ্ট্র ও সরকার আমরা পালন করবো। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৯ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.