আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রান্না না ব্লগিং



নাস্তা খাওয়া দাওয়া শেষ হলে, আরম্ভ করতে হয় দুপুরের খাবার আয়োজন। তার প্র্স্তুতি হিসেবে বাজার কি আছে, পর্যালোচনা করে দেখতে হয়। বাজারে গেলে কি কি আনবে, তার ফর্দ করা। ফ্রিজ দেখতে হয়। এখন ফেরীওয়ালা এত আসে যে ইচ্ছা করলে রোজ বাজারে না গেলেও চলে।

কিন্তু, মুরগীওয়ালা যত 'মুরগীয়া', 'মুরগীয়া', করে, মাছওয়ালা 'বড় মাছ' 'বড় রুই মাছ' (আসলে নলা) বলে চেঁচাতে থাকে যে শব্দে টেকা মুস্কিল। রাস্তায় অন্য কোন কাজে বের হয়েছি তো, খালাম্মা, মুরগী নেন। হাতে কিন্তু মোরগ। -'খুব বড় বড়'। ডাক শুনছি, পিউ পিউ, বাচ্চা মোরগের।

সব্জীওয়ালা দরজায় খটখটাবে। আরে, দারোয়ান কি দরজায় নেই? কোন ফাঁকে ঢুকলো? কতো ফেরীওয়ালা ডাকে, বুঝিই না কি বলে, কি ফেরী করছে। যেয়ে দেখতে গেলে- দেখি, নাই। চলে গেছে। বুঝি না।

ও বিক্রি করবে কিভাবে? কার কাছে? একটু দাঁড়ায় না, সময় দেয় না। পাড়ায় ভ্যানে করেও এখন অনেক জিনিস রাখে। কিনলে বাসায় এনে এগিয়ে দেয়। ভাইয়েরা তো অফিসে, কাজে চলে যায়। এসে চাইবে খাওয়া রেডী।

তা' ঠিক করতে হবে তো সব আমাকেই। যাই দেখি, আজ কি রান্না করবো, করতে হবে? নাহ, ফ্রিজে এত খাবার জমে আছে। ওগুলো দিয়েই চালিয়ে নেব। ততক্ষন টিভি দেখবো? নাহ, ব্লগিংই ভালো।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।