আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সন্ত্রাসী হামলা,অযাচিত পুলিশি হস্তক্ষেপ ও হয়রানি থেকে প্রশিকাকে রক্ষার জন্য সর্বস্তরে প্রশিকা কর্মীদের আবেদন।



দেশের অন্যতম বৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের প্রধান কার্যালয় প্রশিকা ভবন গত কয়েকদিন ধরে বন্ধ রয়েছে এবং সংস্থার কর্মীরা সেখানে প্রবেশ করে তাঁদের নৈমিত্তিক কাজকর্ম করতে পারছেন না। গত ৩ মার্চ ২০১০ তারিখ দিবাগত রাত ২টায় পুলিশ সম্পূর্ণ আইন-বহির্ভূতভাবে প্রশিকা ভবনের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে তুলে নিয়েছে। গভীর রাতে পুলিশ প্রশিকা ভবনের ভিতরে ঢুকে ভবন পাহারারত কর্মীদের বের করে দিয়ে ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেয়। একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার অফিস এভাবে দখল করে নিয়ে বন্ধ করে দেওয়ার জন্য যে ধরনের আদালতের নির্দেশ বা কাগজপত্র প্রয়োজন হয় তার কিছুই পুলিশ দেখাতে পারেনি। গত বেশ কয়েক মাস ধরেই প্রশিকা এ ধরনের হয়রানি, সন্ত্রাসী হামলা ও বেআইনি হস্তক্ষেপের শিকার হচ্ছে।

এই দুঃখজনক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন নামের রাজনৈতিক দলের সভাপতি কাজী ফারুক আহম্মদের ষড়যন্ত্র ও প্রণোদনায়। এই ব্যক্তি ইতিপূর্বে প্রশিকার গভার্নিং বডির চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় সংস্থাকে নানামুখি সংকটের মধ্যে ঠেলে দেন। ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির পাশাপাশি তিনি ২০০৮ সনে জরুরি অবস্থার মধ্যে সম্পূর্ণ একক সিদ্ধান্তে প্রশিকাকে কার্যত ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন নামের একটি রাজনৈতিক দলে পরিণত করেন। প্রশিকার কর্মীদেরকে নানাভাবে ব্ল্যাকমেইল করে সেই রাজনৈতিক দলের কর্মী হতে বাধ্য করেন। গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সে দলের পক্ষ থেকে তিনি নিজে তিনটি আসনে প্রার্থী হন এবং আরো ১৩টি আসনে অন্যদের মনোনয়ন দেন।

নির্বাচনে প্রশিকার জনবল, যানবাহন ও অন্যান্য সম্পদ ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেও তিনি শোচনীয় পরাজয় বরণ করেন এবং পরাজয়ের দায়দায়িত্ব সম্পূর্ণ অযৌক্তিকভাবে কর্মীদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেন। শাস্তি হিসেবে তিনি কর্মীদের ২৫% বেতন কেটে রাখার উদ্যোগ নেন। কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন সংগঠিত করা এবং নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত থাকায় ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচির যে ক্ষতি হয় তার দায়দায়িত্বও তিনি কর্মীদের ঘাড়ে চাপান এবং তাঁদের কাছ থেকে কর্তব্যে অবহেলার একটি লিখিত স্বীকারোক্তি আদায়ের চেষ্টা করেন। কাজী ফারুক-কে প্রশিকা কর্মীদের 'না' জবাব। তার ওইসব বিবেকবর্জিত কার্যকলাপের প্রতিবাদে ২০০৯ সনের এপ্রিল মাসে কর্মীরা আন্দোলন শুরু করলে সংস্থার গভার্নিং বডির পক্ষ থেকে বারবার তাকে সভা ডাকতে অনুরোধ করা হয়, কিন্তু সে অনুরোধে তিনি একেবারেই সাড়া দেননি।

তখন অচলাবস্থা নিরসন করার জন্য ৯ সদস্যবিশিষ্ট গভার্নিং বডির ৮ জন সদস্য সর্বসম্মতিক্রমে এবং সম্পূর্ণ নিয়মতান্ত্রিকভাবে তাকে চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারণ করেন। গভার্নিং বডির এই সিদ্ধান্তকে তিনি আদালতে চ্যালেঞ্জ করেন, কিন্তু সহকারী জজ আদালত ও জেলা জজ আদালতে তার আবেদন খারিজ হয়ে যায়। তখন তিনি হাইকোর্ট বিভাগে আপিল করলে হাইকোর্ট বিভাগ ১১ আগস্ট ২০০৯ তারিখে নতুন চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবদুল ওয়াদুদের নেতৃত্বাধীন গভার্নিং বডির অনুকূলে একটি স্থিতাবস্থার আদেশ দেন। এই স্থিতাবস্থার মর্ম অনুযায়ী উক্ত গভার্নিং বডিই প্রশিকার বৈধ কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কাজী ফারুক আহম্মদ হাইকোর্টে নিজের আপিল আবেদন বিচারাধীন থাকা অবস্থায়ই একের পর এক সহিংস পন্থার আশ্রয় নিয়ে প্রশিকাকে জবরদখল করার এবং তা না করতে পারলে সংস্থাটিকে ধ্বংস করে দেওয়ার চক্রান্তে মেতে ওঠেন।

স্থিতাবস্থা ঘোষিত হওয়ার পর তিনি সে আদেশটি বারবার লঙ্ঘন করেছেন এবং এজন্য তার বিরুদ্ধে একটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। তারপরও তিনি অব্যাহতভাবে নিত্যনতুন কৌশলে আইনের শাসনকে পদদলিত করে প্রশিকাকে কুক্ষিগত করতে চাইছেন। এ উদ্দেশ্যে তিনি নানা ধরনের মিথ্যাচার করে একটি প্রভাবশালী মহল ও পুলিশকে ব্যবহার করার চেষ্টা করছেন। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পুলিশের দায়িত্ব হচ্ছে আদালত কর্তৃক স্বীকৃত প্রশিকার বৈধ কর্তৃপক্ষ এবং কর্মীদের নিরাপত্তা বিধান করা এবং সংস্থার যাবতীয় উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে সহায়তা করা। অথচ তা না করে পুলিশ এমন এক রহস্যজনক ভূমিকা পালন করছে যা সম্পূর্ণ এক অশুভ শক্তির পক্ষে যাচ্ছে।

এর ফলে সংস্থার স্বাভাবিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। পূর্বোক্ত স্থিতাবস্থার আদেশের অপব্যাখ্যা দিয়ে গত ডিসেম্বর মাসে কাজী ফারুক আহম্মদ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এমন একটি চিঠি বের করে আনেন যেখানে তাকে প্রশিকা ভবনে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য পুলিশকে বলা হয়। সেই নির্দেশ অনুযায়ী ১০ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে পুলিশ তাকে প্রশিকা ভবনে বসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু এই নির্দেশটি স্পষ্টতই আদালতের আদেশের পরিপন্থী হওয়ায় পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তা বাতিল করে। পুলিসের সহায়তা কাজী ফারুকের সন্ত্রসীরা প্রশিকা অফিস আক্রমন।

গত ১১ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে কাজী ফারুক আহম্মদের ভাড়া করা কিছু পেশাদার গুণ্ডা রাতের বেলায় প্রশিকা ভবনে অনুপ্রবেশ করে ভবনটি দখল করে নেয়। প্রশিকা কর্মীরা তাদের চারদিক থেকে ঘিরে ফেললে তারা ৪৮ ঘণ্টা পর পুলিশের সহায়তায় নিরাপদে প্রশিকা ভবন ত্যাগ করে। সে সময়েও পুলিশ একইভাবে প্রশিকা ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেয় এবং পরে আদালতের নির্দেশে সংস্থার বৈধ কর্তৃপক্ষকে ভবনটি বুঝিয়ে দেয়। এর আগে ১ আগস্ট ২০০৯ তারিখে কাজী ফারুক আহম্মদ একটি ভাড়াটে গুণ্ডাবাহিনী নিয়ে প্রশিকা ভবন জবরদখলের জন্য হামলা চালিয়ে ৬৮ জন নিরীহ কর্মীকে মারাত্মকভাবে আহত করলে পুলিশ নিষ্ক্রিয় দর্শকের ভূমিকা পালন করেছিল। প্রশিকার সাধারন কর্মীদের উপর কাজী ফারুকের ভাড়টেদের আক্রমন।

বিগত চারদলীয় জোট সরকার বৈদেশিক ও দেশীয় উৎস থেকে প্রশিকার সব অর্থায়ন বন্ধ করে দেয় যা এখনো বন্ধ রয়েছে। চারদলীয় জোট সরকার প্রশিকার নিবন্ধন নবায়ন করতে অস্বীকার করে এবং সে নিবন্ধন এখনো নবায়িত হয়নি। ফলে সংস্থার পক্ষে নতুন করে অর্থায়নের সুযোগ নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। দীর্ঘস্থায়ী অর্থনৈতিক সংকটের পাশাপাশি অপসারিত চেয়ারম্যান কাজী ফারুক আহম্মদের অনিয়ম-দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচার সংস্থাকে অত্যন্ত নাজুক পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেয়। প্রশিকার সর্বস্তরের কর্মীরা গভীর নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে দিনরাত কাজ করে এই নাজুক পরিস্থিতি থেকে সংস্থাকে বের করে আনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন।

কিন্তু পুলিশের মদদে কাজী ফারুক আহম্মদ কর্তৃক অব্যাহতভাবে সন্ত্রাসী হামলা পরিচালনা এবং পুলিশ কর্তৃক বারবার প্রশিকা ভবন তালাবন্ধ করে দেওয়ার মতো আইন-বহির্ভূত কার্যকলাপ এ মুহূর্তে প্রশিকাকে ধ্বংশের কিনারায় এনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে বর্তমানে প্রশিকা ভবন বন্ধ থাকার ফলে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের কাজ মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। একদিকে যেমন প্রতিদিন সংস্থার বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে অন্যদিকে তেমনি জাতীয় পর্যায়ের দারিদ্র্য বিমোচন ও সামাজিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের উপরও তার চরম নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। শেষ পর্যন্ত প্রশিকা ধ্বংশ হয়ে গেলে সংস্থার সাড়ে ছয় হাজার কর্মী ও পঁচিশ লাখ সমিতি-সদস্যের জীবন-জীবিকা সম্পূর্ণ অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। সমিতি-সদস্যদের সঞ্চয়ের ২০৩ কোটি টাকা এবং কর্মীদের কল্যাণ তহবিলের ১১৩ কোটি টাকা ফেরত দেওয়া সম্ভব হবে না। পিকেএসএফ কর্তৃক প্রশিকাকে ক্ষুদ্রঋণ তহবিল বাবদ প্রদত্ত প্রায় ৯০ কোটি টাকা অপরিশোধিত থেকে যাবে।

ক্ষুদ্র ঋণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, প্রশিক্ষণ, জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা সংক্রান্ত যেসব গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে সেগুলোও বন্ধ হয়ে যাবে। সামাজিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান এবং জাতীয় অর্থনীতির অন্যান্য ক্ষেত্রে এর ফল হবে অত্যন্ত নেতিবাচক। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের এই প্রধান উন্নয়ন সংস্থাটির অনুপস্থিতিতে সেই প্রতিক্রিয়াশীল, সাম্প্রদায়িক এবং উন্নয়নবিরোধী শক্তিটিই সবচেয়ে খুশি হবে যারা সবসময় প্রশিকার মূলোচ্ছেদ করতে সচেষ্ট ছিল এবং এখনো সচেষ্ট রয়েছে। বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার বেকারত্ব নিরসন এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন তার পরিপূরক ভূমিকা পালন করার জন্য প্রশিকার মতো একটি দক্ষ ও অভিঞ্চতাসম্পন্ন উন্নয়ন সংস্থার কার্যকরভাবে টিকে থাকা খুবই প্রয়োজন। কিন্তু প্রশিকাকে টিকে থাকতে হলে সরকারের দিক থেকে এ সংস্থার প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।

ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ও সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। তাই আমরা নিম্নোক্ত জরুরি কার্যক্রমসমূহ গ্রহণের জন্য সরকারের নিকট জোর দাবি জানাচ্ছি : ১. অবিলম্বে প্রশিকা ভবন খুলে দিয়ে সংস্থার বৈধ কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ অ্যাডভোকেট মোঃ আবদুল ওয়াদুদের নেতৃত্বাধীন গভার্নিং বডি এবং তাদের দ্বারা নিযুক্ত প্রধান নির্বাহী জনাব মাহবুব-উল-করিম-এর কাছে ভবনটি বুঝিয়ে দেওয়া ২. প্রশিকার স্বাভাবিক কাজকর্ম চালিয়ে যাওয়ার সুযোগদান এবং সারা দেশে প্রশিকার সকল কর্মী ও অফিসের নিরাপত্তা বিধানসহ সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনায় সহায়তা করা ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন নামক রাজনৈতিক দলের সভাপতি ও প্রশিকার অপসারিত চেয়ারম্যান কাজী ফারুক আহম্মদের সকল বেআইনি ও সহিংস কর্মকাণ্ড বন্ধ করার লক্ষ্যে তার বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ ৩. অবিলম্বে এনজিও বিষয়ক ব্যুরো কর্তৃক সংস্থার সনদ নবায়ন এবং সংস্থাকে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথরিটি কর্তৃক ক্ষুদ্রঋণ পরিচালনার সনদ প্রদান। প্রশিকার সর্বস্তরের কর্মী ও সমিতি-সদস্যবৃন্দ পুনশ্চ: সুশাসন ও গনতন্ত্রের তথাকথিত ধজ্বাধারী প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের বিতাড়িত চেয়ারম্যন কাজী ফারুক আহম্মদ তার নিজের সংস্থা প্রশিকার ৯ সদস্য বিশিষ্ট পরিচালনা পরিষদের সর্বসম্মত (শুধুমাত্র তিনি বাদে) সিদ্ধান্ত মান্য করতে পারছেন না। কারণ সেটা গণতন্ত্র হলেও তার নিজের স্বার্থ বিরোধী। (এই সিদ্ধান্তে তাকে প্রশিকার চেয়ারম্যনের পদ থেকে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বাদ দেয়া হয়েছে) কাজী ফারুকের মত ভণ্ড গনতন্ত্রী ও সুশাসকরা সর্বদাই “তালগাছটা আমার” নীতিতে চলে।

মঞ্চে সর্বদা বড় বড় কথা বলে আর নিজের ক্ষেত্রে উল্টে। এই সব ভণ্ডদের প্রতিহত করা উচিত। প্রশিকার সাধারণ পরিষদ, পরিচালনা পরিষদ ও সর্বস্তারের কর্মীরা এই মহান কজাটি করেছেন। আপনার নাগরিক দায়িত্ব হবে তাদরে সহায়তা করা। কাজী ফারুক ভাড়টে সন্ত্রসী ও অসাধু সহযোগিদের সহায়তায় প্রশিকা কর্মীদের হামলা, মামলা ইত্যাদির মাধ্যমে হয়রানী করছে।

আমরা প্রশিকার সকল কর্মীবৃন্দ আপনার সহযোগিতা কামনা করছি। saveproshika.org

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.