আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভূতুড়ে বাড়ি ©

We have a best in our self and I have unlashed mine. YEAH, I FEEL COOL!!!

ত্রিসন্ধ্যায় অনীহর মোবাইলে রিং হল। অত বিকট শব্দে রিং হয়েছে যে সে লাফ দিয়ে উঠেছে। পাশে কাথায় বাজ পড়ছে ভেবে বুকে থুথু দিয়ে ডানে বাঁয়ে তাকাচ্ছে। রিং থামছেনা। শিউরে মাথা ঝাড়া দিয়ে পকেট থেকে মোবাইল বার করে কপাল কুঁচকে জবাব দিল,হ্যা বল, কি বললে আমার সাথে দেখা করতে চাও।

যেখানে প্রথম দেখা হয়েছিল ওখানে, ‘তোমার মগজ বিকল হয়ে মাথাও নষ্ট হয়েছে নাকি? দেখ! তুমিতো আমাকে দেখতে পাচ্ছা। শুন, অন্য জনের হাত ধরে তুমি আমাকে ছ্যাকা দিয়েছ বিরহনলে তাওয়া লাল করে। না আমি তোমার সাথে দেখা করতে পারবনা। তোমার নতুন প্রমিকে কল দাও। আমি এখন রাখছি।

আল্লাহ হাফেজ। আর কথা হবেনা, তুমি ভালো না থাকলেও আমার তেমন ক্ষয় ক্ষতি হবেনা। দূর মর, মরে দোজখে যা, আলাইর নানী ল্যালা কোথার! দাবড়ি দিয়ে বলে মোবাইলের পানে তাকিয়ে অনীহ দাঁত কটমট করে ঝিলে ছোড়ে মারল। কিন্তু অলোকসামান্যাতায় ভূতুড়ে কাণ্ড দেখে তার চোক্ষ চড়ক গাছ। বাতাসে ভেসে মোবাইল তার সামনে এসে দোলতে লাগল।

মোবাইল দোলতে দেখে অনীহ ভৌ দৌড়ে গাড়িতে উঠে দরজা বন্ধ করে হাঁফাতে লাগল। সামনে তাকিয়ে দেখে দুলে দুলে তাইরে নাইরে করে মোবাইল নাচতেছে। ভয়ে শিউরে র্স্ট্রাট দিয়ে খুব দ্রুত চালাতে শুরু করল। জানের মায়া এবং ভয় তাঁইশে চালাচ্ছে কিন্তু কোথায় যাচ্ছে সে জানেনা। ডানে বাঁয়ে তাকিয়ে দেখছিল।

মোবাইলে রিং হলে সামনে থাকিয়ে গায়ের জোরে ব্রেইক ধরে গাড়ি থামাল। তারপর কি হল......... ছবি গুগুল

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।