আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বর্ণবাদ, নারীর পন্য হওয়া: কে দায়ী?

দর্শক আমি

সন্ধ্যাবাতি লেখা পড়ে এই লেখা। নারীর পণ্য হওয়া আর বর্ণবাদ নিয়ে লেখাটা। [লিংক=যঃঃঢ়://িি.িংড়সবযিবৎবরহনষড়ম.হবঃ/ংযড়হফযধনধঃরনষড়ম/ঢ়ড়ংঃ/28705113]পড়ুন[/লিংক] নারী আজ পন্য!??!মানতে পারলাম না। আজকাল সবাইকে কোন না কোনভাবে পন্য হতে হয়। প্রতিনিয়ত, হোক সে চাকরির বাজার, হোক সেই নতুন বউ খোজার জায়গা বা অন্যখানে।

আমরা সবাই নিজের ভাললাগা খুজে বেড়াই, অন্যরা কি বলে তার উপর। সুতারাং আপনাকে পণ্য হতে হবে। নিজের ভাললাগার সাথে যদি কেউ আপোস না করেন, তাহলে আমার মনে হয় না কেউ আপনাকে পণ্য বানাতে পারবে। যেমন, আপনি যখন ছোট ছিলেন, তখন কালো বললে আপনার কান্না পেত। এখন তেমনিটা হয় না, কারণ আপনার কাছে নিজের মতামত টা প্রাধান্য পাচ্ছে।

তাই ব্যাপারটা অনেকটা নিজের উপর নির্ভর করে। পুরুষের ভুমিকা আমার মনে হয় মুখ্য না। আচ্ছা সাদার প্রতি যে আসক্তি তা কি আমরা নিজেরা ঠিক করেছি না কি আমাদের মাথাই ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। আমাদের সমাজের মূল ভিত্তির অনেক কিছুই তো চাপিয়ে দেয়া। যাক সেই অন্য প্রসঙ্গ।

আমাদের জীবনের অনেকাংশে ধর্মের প্রভাব অনেক। আমার প্রশ্ন হল, সাদা কালোর বিদ্্বেষ টা কি ধর্মেরই সৃষ্টি নয়। তা না হলে স্বয়ং আল্লাহ বা ইশ্বর কেন, সাদার প্রতি পক্ষপাতী হবেন। কখনও কি শুনেছেন, কালো কেউ ধর্মের প্রধান ছিলেন। এটা সত্যি ইসলামে, এটা সত্যি হিন্দু ধর্মে, এটা সত্যি খ্রিষ্টান ধর্ম ও বাকী ধর্মে ও।

সবখানে সুঠামদেহী অতি সুর্দশন সাদা চামড়া সাদা পোষাক পরিহিত লোক ধর্মের বড় আসনে আসীন। কেন, কালো চামড়ার কেউ কালো পোষাকে এই আসনে আসতে পারে না। আর কালো ভূত , সাদা ফেরেস্তাই বা কেন। যা মায়ের কোল থেকে শুনে আসছি। এলোমেলো হয়ে গেল।

মূলভাবটা বুঝাতে পারলে লেখক খুশি হবে। [লিংক=যঃঃঢ়://িি.িরহফুসবফরধ.রব/ধঃঃধপযসবহঃং/লঁষ2003/ভবসরহরংঃ.মরভ]ছবি[/লিংক]

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.