আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মফিজের বাতাসি -2

অতি দক্ষ মিথ্যুক না হলে সত্যবাদিতা উৎকৃষ্ট পন্থা

কিসমতপুর নামটা মফিজ আখন্দের পরিচিত এখানেই তো ধ্যানী কবি তোবারক মন্ডলের বসবাস, তার কবিতার একান্ত ভক্ত মফিজ আখন্দ,এখানেই থাকেন মান্যবর সমাজসংস্কারক ফালু মোল্লা আর বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী কিসমত ব্যাপারী, যার নামেই এই গঞ্জের নাম হয়েছে। কয়েক পুরুষের ব্যাবসা তাদের, ঝড়ের মাতলামিতে এমন এক জায়গায় চলে আসবে এমনটা ভাবতেই পারে নি মফিজ আখন্দ, ভালোই হয়েছে, আল্লাহ যা করেন মঙ্গলের জন্যই করেন, যেমন ঝড়ের রাতের শেষে এমন যৌবতি কন্যার দর্শন পাওয়া গেলো। মফিজের উন্মনা দৃষ্টিকে চিনতে ভুল করে নি বাতাসি, লোকটা ক্যামোন ধারা কে জানে, দিব্যি ডাগর একটা মেয়ে দাইড়ে আছে সামনে অথচ বেটার চোখ অন্য কোথাও ঘুরতিছে, সমস্যা আছে না কি? ঘুম থাকি উটিলে মাইয়া মাইনষের রুপের নহর ঝড়ি ঝড়ি পড়ে করিমন বু কইছিলো এককালে, আহারে করিমন বু তুই যদি দেখতি এই লোকটাকে। লোকটার রকমসকম কিরম য্যানো। মফিজ আখন্দ অবশেষে আবার মনোনিবেশ করে যৈবতি কন্যার দিকে, অবশ্য সরাসরি তাকিয়ে থাকতে লজ্জা লাগে তার,মেয়েদের দিকে হ্যাংলার মতো তাকিয়ে থাকার অভিজ্ঞতা পূর্বেও সুখকর ছিলো না, আজও হবে এমনটা ভাবার কোনো কারন নেই।

উফফ কি দেখা যায়, নজর সরিয়ে নিয়ে আড় চোখে তাকায়া বার বার। বাতাসি আঁচল গুছিয়ে কল্পনায় ভেসে যায়, এই কিসমতপুরের খাঁড়ি নয় কোনো বিস্তৃর্ন সমুদ্্রতট, হিন্দি ফিল্মে যেমন থাকে-সেখানে পানসি বাধা, ওখানেই সিফনপরিহিত বাতাসি নিজেকে নৃত্যপরা দেখে, দেখে মফিজ আখন্দ তার চেয়ে 3 সাইজ ছোটো একটা শার্ট পড়ে হেলতে দুলতে আসছে- ও জানেমান বলে হাঁক দিয়ে দৌড়ানো শুরু করলো, বাতাসিও ছুটছে, ছোটার তালে তালে শাড়ীর আঁচল উড়ছে, হাওয়ামে উড়তা যায়ে মেরে লাল চুনারিয়া ও মেরে লাল চুনারিয়া,দিল কো লে কার ভাগে ও তেরে লাল চুনারিয়া ও তেরে লাল চুনারিয়া- পানির ছিটা লাগে গায়ে, বদন ভিজে যায়, ভেজা মসৃন শরীরে পানির ফোঁটা গড়িয়ে গড়িয়ে গহন অতলে তলিয়ে যাচ্ছে, সেই শিহরন অনুভব করে একটু কেঁপে উঠলো বাতাসি। বাতাসির একটা উন্মুক্ত শুকনো ঠোঁট দেখে নজর ফেরাতে পারে না মফিজ আখন্দ, তার শিউরে উঠার ভঙ্গিটা দেখে মেরুদন্ডে শীতল একটা স্রোত বয়ে গেলো। তলপেটে পিঁপড়ে নড়ছে এমন অনুভব আর ভেতরে গহন পিপাসা- মফিজ আখন্দ নিজের ঠোঁট ভিজিয়ে নেয় জিভ বুলিয়ে। বাতাসির চোখে পড়ে শুধু এই ঠোঁট চাটার দৃশ্যটা, করিমন বু।

র কথাটা মনে পড়লো সাথে সাথে, বুঝলি রে বুইন হগ্গল পোলাই একই কিসিমের, ওগোর চাই পাছা আর বুক, ওগোর নজর ঐ দিকেই থাকে, প্রেমের কথা কইলে বুঝবি সমস্যা আছে কোথাও, যারা প্রেমের কথা কয় ওগোরে বিশ্বাস যাবি না,ওরা বুকে জড়ায়া পিঠে ছুড়ি মারবো তোর। সব প্রেম জমা হয় জাঙ্গের ভিতরে, ওগোর প্রেম গরম হইতেও টাইম লাগে না,ঠান্ডা হইতেও টাইম লাগে না। মফিজের চোখে দিকে তাকায়, মফিজ চোখ সরিয়ে নেয় দ্্রুত, তার পর কিসের মোহে আবার তাকায় ফিরে, হাসে,,বলে কি নাম জনাবা আপনার। বাতাসি,সামনের বাড়িতে থাকি, বলে আঁচল আঙ্গুলে পেঁচায়,তার পর হাসে, মফিজের বুকের ভেতরে ছুরিবিদ্ধ হয়- মারিলা ভুজঙ্গ তীর দিল হইলো চৌচির আমার চক্ষু দিয়া পরান লইয়া যায় আমার অন্তরায় আমার কলিজায় তোবারক মন্ডল সাহেবের সাকিন জানা আছে- মফিজ আখন্দ ভাববাচ্যে জিজ্ঞাসা করে- হ ঐ পুবের দিকে তাকান, ঐ যে গাব গাছ, ঐটার পাশের বাড়ীতে গিয়া বললেই আপনেরে তাঁর ঠাঁই দেখায়ে দিবে। বাতাসী করিমন বু'র জন্যে অপেক্ষা করবে না কি নিজেই করিমন বু'র লগে দেখা করতে যাবে বুঝে না।

করিমন বু'র রাইতে ঘুম আসে না, রসুন পুরের বারীন কবিরাজ নিদ্্রাকুসুম তেল দিছে, কইছে এই তেল মাথার চাঁদিতে দিয়া শুইলে ঘুম আসবে। কিয়ের কি করিমন বু'র ঘুম আসে না, সারা রাত এ পাশ ওপাশ করে,শেষ রাতে পুকুর পাড়ে গিয়া চোখে মুখে পানি দেয়, ঐ ভোার বেলাটায় একটু চোখ বুজে তার পর এই খানে আসে, সারাদিন কত কাজ, এই ক্ষার পানিতে সাবান গুলে ফেনা বানানো, সেই খানে কাপড় ধুয়ে রোদে ফেলানো, আর সেই অবসরে গল্পগুজব করা এইতো দৈনন্দিনের রুটিন। করিমন বু' কত কথা বলে কত জ্ঞানের কথা, এক দিন এই খানে আধুনিক ধোপাখানা খুলবে, সেইখানে সব দুঃস্থ নারীরা কাজ করবে, ঐ ধোপাখানাস সাথে থাকবে পাঠশালা, ঐখানে সবাইকে বর্ণপরিচয় শেখানো হবে, এইভাবে এইখানের ধোপানী সমপ্রদায়ের সামগ্রিক উন্নয়ন হবে। মাস ছয় আগে জরিপে আসছিলো এক দল ছেলে মেয়ে, কি জানি আর্থসামাজিক উন্নয়নে জনতার কণ্ঠস্বর নামের জরিপ ছিলো ঐটা। করিমন বু' ওদের সাথে ছিলো,ওখানেই হরিপদ দাদার সাথে পরিচয়, বড় দাগা দিছে লোকটা করিমন বু'রে, কত স্বপ্ন দেখাইছিলো, কত সোহাগের কথা শুনাইছিলো, করিমন বু এর পর গাঙে গেছিলো ডুবে মরতে মরতে পারে নাই, সবার মৃতু্য গাঙে ডুবে হয় না,প্রেম যারে খায় তারে পানি খায় না, পানি ঠেলে ফেলায় দেয়, করিমন বু'র লগে সেই সময়টাতে আঠার মতো লেগে ছিলো বলেই কত মানুষের কত কাহিনী জানছে, পুরুষ মানুষের রকমভেদ জানছে কত বাতাসি।

করিমন বু কইছিলো, আমরা মাইয়ারা আসলে বোকার হদ্দ, একবার গাড়ায় পড়ি, হাঁচরে পাঁচরে উঠি, আবার গাঁড়ার সামনে যাই, আবার পড়ি, আমাগোর শিক্ষা হয় না, আমরা বেবুঝদিল জন্তু, আমগোর সমস্যা আমরা মাইনষের হাত ধরি বিশ্বাস করে আর মানুষ আমাগোরে গাঁড়ায় ফেলে উপরে দাড়ায়া মজা দেখে। কি দেই নাই ক বুন তুই, কি দেই নাই? যা চাইছে সব দিছি, নিজের হাতে রান্ধের বারে খাওয়াইছি, দাওয়ায় শুইতে দিছি, শীত লাগলে তাপ দিছি, যাওয়ার কালে কাঁথা দিছি নক্সা করা, কইলো আইবো, গিয়া ফুরসত হইলে আমারে নিয়া যাইবো ডাহা শহরে, কই সেই গেলো আর আইলো না, মাগীখোর পুরুষ জাতের উপর ভরসা করাই পাপ। একবার কি হইলো বুন শুন, ঐ পাড়ার কাশেইম্যা, আরে ঐ যে চায়ের দোাকনটা দিছে খাল পাড়ে, ঐ বেটার খায়েশ কম আছিলো না, আমার তখন উঠতি বয়েস, আইছে পুকুর পাড়ে, আমি মাত্র উঠছি, গা ভিজা, ঐ দিকে ড্যাব ড্যাবাইয়া তাকায়া রইছে, কইছে করিমন সুনু আনছি, আর লাল জরির ফিতা, তোমার লাইগ্যা, বিহানে আইয়ো চৌধুরিগো পুরান ভিটার পিছপাড়ায়, কথা কমু নে নিরালায়, কত কথা কইতে মন চায়, তোমার বড় সুন্দর্য, ওর চোখের দিকে তাকায়াই বুঝছি, হারামজাদার ভিতরে বিষ, ছোবল দিবার লাইগ্যা উলঝুল করতাছে, আমিও কইছি, তোমার ঐসব সুনু ফিতা তুমি নিয়া যাও কাশেম ভাই, পরের দিন বাপজানের কাছে আইছে, আইয়া কয়, আপনের মেয়ে তো ডাগর হইছে, সানঝের কালে খিড়কি দিয়া ঘরে ঢুকে দেখি, পাড়ার মানুষ আজেবাজে কথা কয়, সামলায়া রাখেন নিজের মেয়েরে, পরে কুনু বিপদ হইলে আমাগোরে দুষতে পারবেন না। আর আমার দিকে তাকায়, উপর নীচ দেখে, হারামজাদা গাঙের পাড়ে খাড়ায়া মুতে, ফিক ফিক কইরা হাসে হগ্গলদির দিকে তাকায়া আয়া পড়ছে ভাবের কথা কইতে ঝাঁটার মুড়া দিয়া বাড়ি দিতে হয় এইসব মেনীমুখার মুখে। এর পর ধর ঐ দর্জি বাসিদ মিয়ার কথা, হের ঐখানে গেছিলাম জামা সিলাইতে, হারামজাদা বদের বদ, মাপ নিতে গিয়া হাত দেয় শইলে, আমিতো ওরে চাইপ্যা ধরছিলাম, হ্যায় শেষবেশ হাল ছাইড়া দিয়া কইছেম হ্যার সিলাইয়ের দাম দেওন লাগতো না, হ্যায় আমারে এমনিই সিলায়া দিবো, দিছেও।

সব পুরুষ মাইনষি এমুন বুনডি, খালি সুযোগে থাকে কখন কিভাবে বুকে আর পাছায় হাত দিবার পারে। কম মানুষের দাগাতো আর খাইলাম না জীবনে, সবাই আসে মধুর লোভে কেউ ভালোবাসতে আসে না, এইসব প্রেম ফ্রেমের কথা কইয়া গদগদ করলে বুঝবি কিছু সমস্যা আছে। ঐসব পুরুষের কাজকারবার সুবিধার না। মনে আছে ঐ জাউরা সিদ্দিকের কথা,হারামজাদা চশমখোর, আইছিলো বাইত, আয়া কয় ওর বাপের অসুখ, টেকা নাই, ঘরে আমার মুরগি বেচা 500 টেকা, হগ্গলটাই দিলাম ওর হাতে, ঐ যে জাউরার পোলা গেলো আর আইলো না, পরে লোকমারফত মারেফতি দিগদারি পাঠাইছে, ঐ টেকায় আমি মুতি, আমার নাম করিমন ,যারে বুক দিছি তারে পিঠ দেই না। কাশেমের সাথে বাতাসিদের সম্পর্ক আছে, কাশেমের মা বাতাসির বাপের দুর সম্পর্কের বোন, সেই সুত্রে মাঝে মাঝে দেখা হয়ে যায়, আগের সেই শ্রদ্ধা টিকে থাকে না বাতাসির, কাশেমকে সে সরাসরি প্রশ্ন করে করিমন বু'র লগে তোমার কাহিনিডা কি কওতো? কোন কাহিনী, কিসুই না, তুই কি জানোস? আমি তো হগল খবরই পাই, এখন কও যা হুনছি ঐটা হাছা না মিছা? তুমি নাকি করিমন বু'রে পুকুর ঘাটে আটকায়া সুনু ফিতা দিবার চাইছো? তুমি নাকি ওর বাপের কানে গিয়া ভাঙানি দিছো? ও এই বিষয়, আর কইস না, ঐ দিন বাসেদ মিয়া আইছিলো আমার দোকানে, আয়া কয় কাশেম মিয়া উত্তর পাড়ার করিমন কেমুন মাইয়া, আরে উইযে মজিদ কাহার মাইয়া, আমি কই ভালাই তো, ক্যান কি করছে, তো হ্যায় কইলো না মাইয়াটা আইছিলো কাপড় সিলাইতি, সিলায়া দিলাম, তো কয় পয়সা দিবো না, যদি পয়সা চাইতো গঞ্জের বেবাকটিরে কইয়া দিবো আমি ওরে দোকানে আইনা আকাম করতে চাইছি, দেখো দেখি ভাই, নতুন দোকান দিছি, আশেপাহসের দুই দশ জন মানুষ আমারে ভালা জানে, পয়সার লাইগা এই বাসেদ মিয়া চিন্তা করে না, টেকা পয়সা হাতের ময়লা, কিন্তু এমুন একটা কথা যদি ছড়ায়া যায় তাইলে আমার ব্যাবসার কি হইবো? তো করিমনরে গিয়া আমি কইলাম এইটা কি করো বুনডি, এমুন করলে ক্যামতে হইবো কও, এক এলাকায় থাকি, হগলের হগলের লগে মিলঝুল কইরা থাকতে হইবো, দশটা মানুষ থাকলে দশ রকম ভাবনা থাকবো, মানুষের ভাবনাতো ডিস্ত্রিক বোর্ডের রাস্তা না, তুমি এমুন করলে আশে পাশের মানুষজন কি কইবো, তো করিমন কইলো বাসেদ মিয়া নাকি ওরে ভালো পায়, ওরে সুনু ফিতা দিবো কইয়া ফুসলাইছে, সামনের পূজার সময় ওগোর না কি সম্পর্ক পাকা, আমার তো শুইনা মাথায় হাত, এইটা কি কইলো মাইয়া বাসেদ মিয়া আমারে মিথ্যা কথা কইয়া গেলো গা।

আমি বাসেদ মিয়ারে জিগাইলাম, ঐ কয় না এমুন কথা হয় নাই ওর লগে, আইচ্ছা আমি ওরে দিতাছি সুনু কিন্যা, জরির ফিতাও দিবাম, উই য্যান আর কিছু না করে, আমার ছোট ব্যাবসা এমন করলে ক্যামনে হইবো, মাইয়ার চেহারা ছবি খারাপ না কিন্তু খাসলত ডাইংো লাহান। আমি গেছিলাম ঐ সুনু পাউডার নিয়া ওরে বুঝাইতে, আমারে কইলো ঠিক আছে কাশেম ভাই তুমি পুকুরের পাড়ে একটু দাঁড়াও আমি আইতাছি, এর বাদে আর কি আমার হাত ধইরা কয় কাশেম ভাই তোমারে আমার ভালো লাগে, তুমি না করলে আমি গলায় ফাঁস দিমু। তুই ক, আমার কি এমুন করা সম্ভব, মালতির লগে আমার সম্পর্ক পাকা হইয়া রইছে, তাই আমি গেছিলাম মজিদ কাহার লগে কথা কইতে, হ্যার মেয়ে হ্যায় যদি শাসন না করে তাইলে একদিন অঘটন ঘইট্যা যাইবো তখন কিছু করার থাকবো না তিনার। বাতাসি ঘটনা বিশ্বাস করে নাই, কাশেমরে বলছে, আমার মাথার কিরা খাও, কও যা কইছো সব সত্য, যদি মিথ্যা কও তাইলে কাশেম কিরা কাটছে, কিন্তু বাতাসির মনটা খচখচ করে, করিমন বু'রে জিগাইতে হইবো আসলা হাছা মিছা কিতয় করিমন বু কইছে পুরুষ মাইনষের কথায় বিশ্বাস যাওয়া আর চাটাই বিছায়া ভেলা ভাসানো একই জিনিষ,তোমারে ডুবাইবো 2টাই। খবরদার বুনডি বিশ্বাস যাইবা না ওগোর কথা।

মফিজ আখন্দ ফিরে আসছে, তোবারক মন্ডলের সাথে তার আলোচনা তেমন সুবিধার হয় নাই, ওর চেহারা দেইখ্যা বলছে তোমার চেহারার মইধ্যে সেই কবি কবি ব্যাপারটা নাই, তোমারে দিয়া হইবো না, এর চেয়ে মুদির দোকানের হিসাব লিখো, কামে দিবো। করিমন সাবানের ফেনা তুলতে তুলতে বাতাসিকে ডাকে। বাতাসি শুইনে যা, ঐ যে তোর নতুন নাগর আইছে না, ওর তো নজর সুবিধার না, তখন থেইক্যা আমার বুক মাপতেছে, ড্যাব ড্যাব কইরা তাকায়া আছে, গিলতাছে হারামজাদা, ওরে একটু ঠান্ডা কইরা আইতাছি, বাতাসি তাকায় মফিজের দিকে, মফিজ তখন দিগন্তে দৃষ্টি মেলে স্থির তাকিয়ে আছে, চোখে দিকে তাকালেই বোঝা যায় ওর চারপাশে কি ঘটছে সে সম্পর্কে ওর কোনো ধারনা নাই।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।