আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমাদের ফরিদ ভাই - ফরিদ bond 007 + mission impossible to be possible কিন্চিত ১৮+ { অধ্যয় =০৮ }

জীবনের আলো - অনেকটা বদলে গেছে - হারিয়ে নিজেকে ...

অধ্যয় ০৭-এর লিংক Click This Link অধ্যয় -০৮ সিগারেট ধরিয়েছি। ধোয়াগুলো কেমন যেন ঘুরপাক খেয়ে খেয়ে উরছে। আর আমি তা দেখছি। এই ছোট মফস্সল শহুরে আবহাওয়াটা কেমন যেন। হয়তবা সিজন পরিবর্তন সেজন্য।

সকাল থেকেই দুবার বৃস্টির আভাস এসেও যেন আসলো না। তাই আকাশটাও তার চিরচেনা সভ্রান্ত মুখ সম্ভীর করে আছে। সেই আকাশে সিকারেটের ধোয়া গুলো পাক খেয়ে খেয়ে উরে গিয়ে মিশে যাচ্ছে। বারান্দাটায় ছোট দুইটি গার্ডেন চেয়ার। মেঝেতে বৃস্টির পানি পরে পরে কেমন যেন হয়ে গেছে।

বামপাশে ছোট একটি টবে মৃত পাম গাছ। সিগারেট হাতে নিয়ে জানালা দিয়ে ভিতরে তাকালাম। দেখলাম ফরিদভাই আমার দিকে পিট দিয়ে ল্যাপি নিয়ে বসে ফাইল গুলো দেখছে। আমি এগিয়ে রুমে গেলাম। পাশে বসে জিগেস করলাম চলুন একটু বাইরে যাই-এলাকাটা দেখে আসি।

উত্তর পেলামনা। আবারো বললাম। শুধু হুম শব্দের একটা উত্তর পেলাম। কিছুক্ষনপর আবার বললাম। এবার শুধু বললেন যাবো যাবো।

তারপর আবারো একী কান্ড। চুপচাপ। তার চোখ শুধু কম্পুটারের স্ক্রীনে। বুজতে পারছি না উইন্ডোজের ফোল্ডারটি পোর্টেবল ড্রাইভে থাকার কারনটি। তাই ভাবছি।

কি কি কারনে এখানে এটা রাখতে পারে- ১) পোর্টেবলে উইন্ডোজ সেটাপ দিয়েছিল বোধ হয়। কিন্তূ প্রতিটা কম্পুতেই মাস্টার হার্ড ড্রাইভ থাকে সেজন্য পোর্টেবলে দেবার কোন কারন নেই। আবার ভাবী যে কম্পুটারে খুবি এক্সপার্ট তাওনা। তাহলে বুটেবল সম্পর্কে এমন ধারনা থাকার কথা না। আর যদিও তাই থেকেও থাকে তার সাথে ড্রাইভটিকে এত নিরাপত্তা দিয়ে রাখারিবা কোন কারন কি হতে পারে? কারন একটাই।

গুরুত্বপুর্ন কোন জিনিস আছে এতে। তাই এত নিরাপত্তা। এমনকি এটার খবর তার স্বামীও জানতেন না। এই যে উইন্ডোজ ফোল্ডার আর গোল্ডবাক্সের ম্যানুয়ালী কার্য্যক্রম - নিশ্চই এর মাঝে কোন না কোন যোগসুত্র আছে। এদিকে সেন্সর মুভিও দেখলাম।

তাহলে? ২) পোর্টেবলে সেটাপ মেটাপ কিছুই নাই। যাস্ট মানুষকে ধোকা দিতে এটার ব্যাবহার। এই ফোল্ডারটি উইন্ডোজ সেটাপেট ফোল্ডার মনে করে মানুষ এটাকে কপি করবে না, খুলেও দেখবে না, সন্দেহও করবেনা । বাস হয়ে গেলো তো। কিন্তু তার পরেও একটা কথা থেকে যায়।

যদি ঐ ফোল্ডারে ভিডিও ফাইল থেকেই থাকে সেটা তো যে কেউ সার্চ দিলেই বার করতে পারবে। তাহলে এই উইন্ডোজ নাটকের প্রয়োজনটা কি হতে পারে? পারে! পারে!! প্রত্যেকটা ফাইল ফরমেট অনুসারে সেইভ থাকে। সেই ফরমেট অনুযায়ী ফাইলটির আসল নামের সাথে '.' (ডট) বসিয়ে তিন অক্ষরের এ্যালফাবেট দিয়ে ফাইলটির ফরমেট গঠিত হয় তার স্ট্রাকচার অনুযায়ী। সেই ফরমেটের তিনটি অক্ষর যদি পরিবর্তিত করে দেয়া হয় তাহলে স্ট্রাকচার চেন্জ হবেনা তবে আইকন পরিবর্তিত হয়ে ব্যাবহারকারিকে ধাধায় ফেলে দিতে পারে বা দেবার জন্য যঠেস্ট। ৩) এসব কিছুই না।

আমরা শুধু শুধু টেনশন করছি। ভিতরে দেখেছি ফ্যামিলির অনেক পুরান পুরান ফটো আছে। যেমন ফরিদ ভাইএর একদিনের ফটো থেকে শুরু করে বিয়ের পর পর্যন্ত। নিরাপত্তার খাতিরে এভাবে রেখেছে। কারন বক্সটি আগুন প্রতিরোধক।

হুম। তা হলেও হতে পারে। অসাভাবিক না। কিন্তু চাবি নিয়ে যে খেলা দেখলাম তাতেই তো মাথার চুল ছিড়ে যাবার কথা। ফরিদ ভাই যে কিভাবে সব কিছু বার করেছে সেটাও তো জানতে হবে।

নাকি ফরিদ ভাই সবি জানেন শুধু আমার কাছে লুকাচ্ছেন সেটাও ভাবার বিষয়। আবার আমি যে কাজ করছি এসব যদি সত্য হয় তাহলে এদের সংসারের ব্যপারটা কোথায় যেতে পারে সেটাও একবার ভেবে দেখা দরকার । উপরের তিনটির মধ্যে যেকোনটি কারন হতে পারে। আমি কিছু বুজতে পারছি না। তবে মন কেন যেন বার বার ২ নাম্বারটিকেই যোগ বিয়োগ গুন ভাগ করতে চাইছে।

স্থির করলাম ২ নাম্বার অপশনটা নিয়েই আগাবো। কারন এই ব্যাটা ২ নাম্বারের 'কজ' গুলো যুক্তি যুক্ত আর 'কজ' গুলো ভালোভাবেই মিলে যায়। একটার সাথে আরেকটার কানেকশন খুজে পাওয়া যায়। এছাড়া পুরো ঘটনার ভিতরে অন্য দুইটির যথাপুযুক্ত মিল খুজে পাওয়া না গেলেও ২ নাম্বারটার মিল ভালই। এখন কাজ হল যেভাবে ২ নাম্বারের ব্যাপারটা ছিল যে ফাইল গুলো অন্য কোন রুপক ফরমেটে রাখা হইছে যা আমরা 'ডিএলএল' ফরমেটে দেখতে পাচ্ছি সেগুলো তো ভিডিও ফাইলও হতে পারে।

না হলে একটা উইন্ডোজের ভিতরে ফোল্ডারের এত সাইজ কেন হবে। নিশ্চই কোন এডিট হয়েছে সেই ফোল্ডারে যার ফলাফল সেই অবিশাস্য সাইজ। সেজণ্য প্রধান টারগেট হল সেই বিশেষ ফোল্ডারটির উপর কাস্টমাইজ অপারেশন চালানো দরকার। প্রথমে এবোভ ১০০ মেগা ফাইল গুলো সর্টআউট করে নিয়ে 'ভিএলসি' অপেন করে একটা একটা করে ড্রাগ পেস্ট করতে হবে। তাহলে যেই ফরমেটেই থাকুক না কেন যদি ভিডিও ফাইল হয় ওপেন হয়ে যাওয়ারি কথ।

যেই কথা সেই কাজ - শুধু ফরিদ ভাইকে বল্লাম ভাই - ইউরেকা। আমার দিকে তাকিয়ে বললেন এত লাফানো কি আছে? কি ইউরেকা। আমি বল্লাম ভাই কম্পুটারটা দেখি এই বলে হাতে নিয়েছি কি সেই ফোল্ডার ওপেন করে প্রথমেই একশন। প্রথমে শর্টআউট পরবর্তিতে ড্রাগড্রপ উইথ ভিএলসি। আর যায় কই ।

শর্ট আউটে প্রথমের ফাইলটি ছিল ৭০০ র বেশী। ড্রাগ করে ভিএলসিতে ফেলতেই ইরর দেখালো। ' ডোন্ট ফিক্স' দিলাম। আকাশটা চমকাইয়া উঠলো- আরে এটাতো ল্যাপটপের ওয়েব ক্যামের ভিডিও। আমরা দুই জন দুজনের দিকে তাকাইলাম।

দুজনি চুপচাপ। স্কীনে যা দেখছি তাই বলছি - একটা বেড দেখা যাচ্ছে, কালারটা চ্রম ডিসকালার লাগছে । দেখে মনে হল ক্যামেরাটা ইনফ্রারেড ক্যাম, আবার ল্যাপটপ হতে পারে। কোন হোটেল রুম বা অন্য কিছু হবে। তবে বসত বাড়ি হবে না।

কারন ঘরটি দেখে তা মনে হয়না। ল্যাপির ক্যাম হবার সম্ভাবনা কম কারন ক্যামটি বেশ উচুতে রাখা আর আলোটাও মনে হল যে ইনফ্রারেড ক্যামের। একটু পরেই ঘরে যেন কে এল। ছেলে হবে। বিছানায় মোবাইল ছুড়ে মারলো।

ফরিদ ভাই বললো ভাইরে তুমি একটু এদিকে আইসা বসো। আমি টাইনা-টাইনা দেখি। একটা ব্যাপার বলে দেয়া ভালো যে ভিডিও টা বাংলাদেশের না। সেজন্য সেই ভিডিওতে ভাবিকে খুজে পাওয়া অসম্ভব হবে। আমরা আসলে ব্যপারটা বুজতে চাচ্ছিলাম এভাবে লুকিয়ে এই এক্স রাখার কি দরকার ছিল।

তার মানে হল ভাবির এক্সের প্রতি আসক্তি খুবি। যারা আগের লেখা গুলো পড়েন নি - তারা অধ্যয় ১-২-৩ টা পরে নিবেন। সেখানে অনেক কিছু জানতে পারবেন সেক্সের সম্পর্কে। ফরিদ ভাই ভিডিওটা একটু টেনে দিলেন। বোঝাগেল এটা নেট থেকে ডাউনলোড করা হোমমেইড টাইপের।

তবে ইনফ্রারেড ক্যামেরা থাকায় জিনিসটা সন্দেহ হল যে এগুলো হয়ত কোন স্কান্ডাল হতে পারে। এমনো হতে পারে যে এটা এমাচার। এরপরেই এক দুইটি ভিডিও করে করে বেশ কয়একটি ফাইল-ই আমরা ভিডিও হিসেবে পাইলাম। পরে ফাইল প্রোপারটিজ চেক করে বুজলাম ফাইল গুলো সব 'এফএলভি' যা পরে শুধু মাত্র 'ডিএলএল' হিসেবে রিনেম করা হয়েছে। যার ফলে ড্রাগকরে বা ওপেনঊইথ কমান্ড ছাড়া চালানো সম্ভব না।

এজন্য আমি প্রথমে 'ডিএলএল' ফাইল গুলোকে সর্টা আউট করে নিলাম, তারপর ১০ মেগার বেশী সাইজের ফাইল গুলো ফরিদভাইএর হার্ড ড্রাইভে কপি দিলাম। কপি হয়েগেলে আবার ফাইল গুলো চেক করতে বসলাম। ভাইরে কি নেই এতে। এনাল, এমাচার, সবি। কিন্তু বেশী পাওয়া গেল 'ওয়াইফ' রিলেটেড স্টোরিগুলো।

একটা কথাকি- যদি কোন বন্ধুর এক্স ভান্ডারটা দেখা যায় তাহলে আমি পারসনালি তার সেক্স চয়েজ সম্পর্কে একটা ধারনা পেয়ে যাই। কিন্তূ একটা মেয়ে মানুষের তাও বাংলাদেশী মেয়ে মানুষের এমনটা দেখে আমি যথেস্ঠ ঘাবরে যাই। অনেক ভেবে চিন্তে আমাকে কথা বলতে হবে এখন। কারন আমি এখানে যা পেলাম তা কোন সাধারন মানুষের কালেকশন বলে মনে হয় না, আর এ কালেকশন এক-দুই দিনে হয়নি এমনকি একজনের কাছ থেকেও হয়নি। তাহলে তো এখানে অনেক প্রশ্ন এসে যায় যেমন কোথায় পেল কে দিল বা কিভাবেই পেল।

যাগগে এর ভিতরে একটা বাপার হল প্রতিটি এক্সই স্টোরি রিলেটেড ত্রী-এক্স। স্টোরী আছেই। আর সাথে সবচেয়ে ভংকর ব্যপার হল বেশীর ভাগী গ্রুপ বা গ্যাং টাইপ। এজন্য এ ব্যাপারটির সাথে ভাবির রুচির পরিচয় পাওয়া যায়। আরেকটা সবচেয়ে ভংকর ব্যাপার হল এ পর্যন্ত যাই দেখলাম বেশীর ভাগি 'হোম মেইড সেক্সটেপ'।

তার মানে ভাবি এসব ক্যালেক্ট করে আর সুবিধা মত সময়ে দেখে। আর এ ব্যাপারটিই হার্ডডিক্স এভাবে লুকানো কারন এজন্য যে ভাবি চায় না ব্যাপারটি কেউ জানুক। এমনকি ফরিদ ভাইও জানতেন না। এইরকম কুরুচি সম্পন্ন মেয়ে বলেই ফরিদ ভাই এর সেই ছোট ভাইয়ের সাথে দু বছর আগে এমন একটা এক্সিডেন্ট হয়ে গেছে। এখণ সেসব না করতে পেরে এভাবে জলছে।

এরি মাঝে ফরিদ ভাই বলে উঠলো যে তাহলে এই হল কারন। ফরিদভাইকে হাসি মুখ মনে হল...। কিছুটা নিশ্চিন্তও মনে হল। আসলেই - আমি কিভাবছি আর উনি কিভাবে এ ব্যাপারটাকে সহজ ভাবে নিচ্ছেন...। আসলেই, বড় আজব মানুষ ফরিদ ভাই।

আমি জিগেস করলাম ভাই হাসির কারন কি? আজব উত্তর পেলাম-'আমি না জানি কি মনে করে ছিলাম। আল্লায় বাচাইছে তেমন কিছু না..' আমি বিরক্ত হয়েই জিগেস করলাম কি মনে করছিলেন আর কিই বা হইছে আর এখন এমনিবা কেন করছেন - আমার মাথা খারাপ হয়ে গেলো। আসলেই মানুষ একেক জন একেক মত। আমি কি চিন্তা করছিলাম অথচ আমারি পাশে বসা একজন মানুষ একি জিনিস দেখে ব্যাপারটা সহজ ভাবে নিলো আর আমি নিতে পারলাম না। বোধহয় একেই বলে নেগেটিভ মাইন্ডেড।

যেটা আমি নেগেটিভলি নিয়েছি সেটা উনি পজেটিভলি নিয়েছেন। আবার আমি যা পজেটিভলি নিবো সেটা আবার তিনি নেগেটিভলিও নিতে পারেন। এটা আসলে প্রত্যেক মানুষের দৃস্টি ভংগির উপর নির্ভর করে। যে যেভাবে নেয় সেভাবেই দেখে। কিন্তু তার পরেও কিছু কথা থেকে যায়।

মানুষ এমনিতেই বড় হয় না। এ চারপাশের সবকিছু তাকে বড় করে। এই চারপাশ তথা সমাজ থেকেই ও শিখে। এখানেই বড় হয়। তার আচার আচরনও সমাজের ভিত্তিকে নির্দেশ করে।

সেখানে এমন রুচি সম্পন্ন মস্তিস্ক নিয়ে বেচে থাকাটা কস্টকর হয়ে যেতে পারে। যেহেতু মেয়ে মানষের কাছে যেকোন ছেলেই দুর্বল। সেই দুর্বল মুহুর্তে একটা মেয়ে যেকোন ফায়দাই লুটতে পারে। আর তার উপর যেই মেয়ের পছন্দ এমন সেতো যেকোন অঘটন ঘটাতে পটু হবে সেটাই সাভাবিক। যার একটা উদাহরন আমি আগেই বলেছিলাম অধ্যয় ১-২-৩ এ।

আবার নাও হতে পারে। আবার এও হতে পারে যে - সে আসলে ভালো হয়ে গেছে। এদিকে স্বামীও বিদেশে থাকে। মাঝে মাঝে হয়ত মাসে একবার করে এ ব্যাসায় এলে ল্যাপি দিয়ে বাথরুমে শাওয়ার নিতে নিতে নিজের হাত বুলিয়ে কিছু কাজ করে থাকে। হুম।

এ সম্ভাবনাকেও একদমি উরিয়ে দেয়া যায় না। এ বয়সটাই এমন - কত হবে ২০ তারউপর আবার বিবাহিত, সামীও বিদেশে। হতে পারে। আবার নাও হতে পারে। কিন্তু হটাৎ করেই আমার এসব ভাবনার মধ্যে ছেদ পরলো ? আরে আমি কেন এসব নিয়ে ভাবছি।

আমার তো সে কেউ না। আর এদিকে আমারো তো কাজ শেষ। আর যার এসব এভাবে ভেঙে ভেঙে চিন্তা করার কথা সে তো দিব্যি সব ফেলে গোছল করতে গেলো। সন্ধারদিকে বাইরে গেলাম দুজন একসাথেই। পথিমধ্যে ফরিদভাই এর একপুরানা বন্ধু রিকশায় উঠল।

এক রিকশায় তিনজন। আমি, ফরিদভাই আর ঐ ভদ্রলোক। এলাকায় একটা জায়গার নাম - 'সোনালি বাংকএর সামনে'। রিকশায়ালাকে ফরিদ ভাই নির্দেশ দিল ওখানেই যেতে। রিকশাও ছুটে ছলেছে।

পথিমধ্যে একটা কলেজের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম। নাম জিগেস করলাম। শুনলাম এডওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। নাম শুনেছিলাম আজ নিজ চোখে দেখলাম । বিশাল এড়িয়া জুরে কলেজটা।

ইছামতি নদীর উপর বড়ব্রিজ দিয়ে পার হয়ে শহুরে আবহাওয়ার মাঝে প্রবেশকরলাম। জ্যাম, হর্ন, মানুষ আর মানুষ। দিগ বিদিগ ছুটাছুটি করছে। এরি মাঝে আমাদের রিকশাটাও এগিয়ে চলছে। ভালোই লাগছিল।

উৎসব মুখোর পরিবেশ। চা 'র দোকানে পৌছে চা খেলাম। মাগরিবের আযান হচ্ছে। শেষ চুমুক দিতে জানতে পারলাম ফরিদ ভাই একটু কাজে যাবে আর আমাকে চাবি দিয়ে রিকশায় উঠিয়ে দিলো। আমি বাসায় চলে আসলাম।

খুজে পেতে অসুবিধা হবার কথা থাকলেও হয়নি। কারন রিকশাআলা ঠিক ঠিক মসজিদের সামনেই নামিয়েছিল। বাসায় এসে আবার কম্পুটারে বসলাম। ফাইল গুলো দেখছিলাম। সবগুলো একটা একটা করে দেখছিলাম।

আমি আগেই বলেছিলাম যে শুধুমাত্র 'ডিএলএল' ফাইলগুলো শর্টআউট করে নিয়ে ফরিদভাই এর হার্ডিস্কে কপি করে চেক করা শুরু করেছিলাম। সেগুলো চেক করা অলরেডি শেষ। তাই আবার ভাবির হার্ডিস্কে সেই ফোল্ডারে ঢুকে চেক করতে শুরু করলাম। 'ডিএলএল' ফাইল ছাড়া আর যেসব ফরমেট ছিল সেগুলো কিলোবাইটের চেয়ে বেশি কিছু না হওয়ায় সন্দেহ বিহিন। তার পরেও ফরমেট গুলো ভালো ভাবে চেক করছিলাম।

এরমাঝেই ৩ টা ফাইল পেলাম যার ফরমেট 'আরএমভি'। ফাইল সাইজ বেশ ভালো। ১ জিবির উপরে একএকটি। সরাসরি ড্রাগড্রপ করতেই আমার আর আমি থাকতে পারলাম না। আমি কোথায় আছি তাও আমি জানি না।

কি করতেছি তাও জানিনা। প্রথম ফাইলটা ছিল এমন- আমি যেই ঘড়ে বসে আছি সেই ঘরের এককোন আয়না আছে। সেই আয়নার সাথে এটাচেড শো-কেস ছিল যা ওরনামেন্টস বা সেন্ট, স্নো-পাউডার রাখার জন্য ব্যাভিত হয় সেলফ বেইজ। সাথে সামনে ট্রান্পারেন্ট গ্লাস দিয়ে ঘেড়া। সেটারি একটা সেইল্ফ এ রাখা এই মুভির কামেরা যেখান থেকে ঘড়ের এনট্রেন্স সহ সোফা আর বিছানা পুরোপুরি দেখা যায়।

ক্যামেরা চালু করে ভাবি নিজেই সেলফের উপর রেখে কামেরার দান দিকে চলে গিয়ে আবার ক্যামেরা দিকে তাকান। হাত দিয়ে আবার ক্যামেরার পজিশন ঠিক করেন। আবার কি মনে করে উপর থেকে ছোট আয়না দিয়ে ক্যামেরা পিছনে মেজার করতে থাকেন। মনে হল যে ঘরের কতটুকু আসতিসে তা মেজার করার জন্য তিনি আয়না ব্যাবহার করলেন। এরপর আবার ক্যামেরার ডানদিকে চলে গেলন।

ক্যামেরাটা যেখানে রাখা তার বাম পাশেই বাথরুম সামনে বাম দিকে ছোফা আর ডান দিকে শোবার খাট। আর তার সরাসরি এ রুমের গেট আর তা ভেদ করলেই বাড়ির/ফ্লাটের মেইণ গেট। সবি স্পস্ট দেখা যাচ্ছে। মনে হল ল্যাপিটে গান ছাড়লেন। কিন্তু ভাবিকে ক্যামেরাতে দেখা যাচ্ছিলো না।

ঘড়ের মধ্যে ঘুটঘাট শব্দ হচ্ছে। মনে হয় তিনি কিছু করছেন। এরি মধ্যে ভিডিও প্লেব্যাক ৩ মিনিটের মত চলে গেছে আর টোটাল লেন্থ্ হবে ৭০-৮০ মিনিটের মত। টেনে দেখতে ইচ্ছে করলেও মাথা কাজ করছিলোনা। এরি মধ্যে ভিডিওটির ঠিক ৩-৪ মিনিটের মাথায় দেখলাম ভাবি তার পুরো ড্রেস খুলে শুধু গামছা লাগিয়ে ভেজা চুলে হেটে গিয়ে রুমটার জানালার পর্দা আর দরজা ঠিক করছেন।

জানালার পর্দা টানার জণ্য আলো কম হয়ে গেলো। কিন্তু তখনো ভালোই দেখা যাচ্ছে। পর্দাটানাটানির পর্ব শেষে গানের শব্দ বেশি হয়ে গেলো। সেই সাথে ভাবির আন-সেন্সরড বা সেমি-সেন্সরড গামছা পরা ময়ুরীটাইপ ড্যান্স দেখার সৌভাগ্য পেলাম। আমি বোধহয় মুখ হ্যা করে বসে ছিলাম।

মুখটা বন্ধ হলো যখন দেখলাম ভাবি ক্যামেরা সম্মুখ ঘুড়িয়ে বাথরুমের দিকে তাক করলো। মনে হল গোছল করবেন ক্যামেরা দিয়ে। পানি ছাড়লেন সাথে ওদিকে তো গানও ছলছে। সেই তালে তালে শাওয়ারের নিচে কত করসতি না দেখাচ্ছিলেন। না থাক সেসব আর বলতে পারবো না।

যা বলেছি এটাই অনেক। একটু সেন্সর্ড রাখা ভালো। শেষ দিকে দরজা একটু ভিড়িয়ে বাকি কাজ করলেন। কি মিয়া ভাইরা লুল হইয়া গেলেন নাকি ! না ভাই লুল হইয়া লাভ নাই - শুধু মাত্র লম্ফ জম্ফ আর ভেজা কাপড় ছাড়া বেশি কিছু দেখতে পাইনি - বুঝেছেন - নাকি আরও বুঝিয়ে দিতে হবে। এর মাঝে আরেকটা ছোট ঘটনা ঘটছিল গত ৩০-৪০ সেকেন্ড ধরে যেটার আমি প্রথমে নোটিশ করতে পারিনি।

ভাবির গোছল শেষ হলে বাথরুম থেকে পেটিকোট আর ব্লাউজ গায়ে দিয়ে বাইরে এসে লাল পায়ের দেয়া সাদা একটা শাড়ি পরেন, যদিও তা কামেরার আওতার বাইরে গিয়ে। শুরু থেকে শেষ পর্যণ্ত যা কিছু হলো সবি তো দেখলাম কিন্তু এরি মাঝে কারউ মোবাইল বাজতেছিলো - যা রেকর্ডিং এসেছে আর সেটাই আমি তখন লুল হয়ে নোটিশ করতেই পারিনি। যখন পারলাম তখণ বুজলাম নাচতে নাচতে গোছল শুরু করে হটাৎ ভাবি দরজা ভিরিয়ে তরি ধরি করে বাইরে এসে শাড়ি কেন পড়লেন। আমি শুধু শুনলাম ভাবি ফোনে বলছেন 'কেউ দেখেছে তোমাকে - হুম - একটু দাড়াও'। আবার ক্যামেরার সামনে দাড়িয়ে ক্যামেরা সেই আগের পজিশনে নিলেন।

তারাহুড়া করে চুল আচরিয়ে কপালে একটা লালটিপ লাগালেন। তারপর সোজা ঘরটির দরজা অল্পকরে নি:শব্দে খুলে বারান্দায় গেলেন। বারান্দায় বিছানার চাদর ধুয়ে শুকানোর জন্য ছিল সেটাকে ভালো ভাবে মেইন দরজা পর্যন্ত কভার করলেন। এরপর আবার ঘরের ভেতরে এসে মোবাইল হাতে নিয়ে বাড়ির মেইন দরজা খুললেন। মোবাইল হাতে দরজার সামনে নিয়ে টিপতে লাগলেন, এর মাঝে একদুবার ওখান থেকেই ক্যামেরার দিকেও তাকিয়েছিলেন।

কানে মোবাইল লাগিয়ে মিসকল দিলেন মনে হল। আবার একটু ভিতরে এসে আয়না নিয়ে খোলা দরজার কাছে গিয়ে রোদে চুল আচরাচ্ছেন ভাব নিয়ে দাড়িয়ে থাকলেন। মানে চুল আচরাচ্ছেন এমন ভাব। এরি মাঝে মাত্র দু-সেকেন্ডের ভিতর চটজলদি ১৫-১৬ বছরের ছেলে এসে ঘরে ঢুকেই দরজার পাশে নিজেকে লুকিয়ে দাড়ালো। ভাবি ওখানেই দারিয়ে ছিলেন।

স্বাভাবিক ভাবে ২-১ মিনিট চুল আচরিয়ে দরজা থেকে এগিয়ে গিয়ে ছিড়ে যাওয়া চুল হাতে নিয়ে থুথু দিয়ে নিচে ফেলে দিলেন। আর একটু দারিয়ে থেকে চারপাশ দেখে এসে দরজা লাগিয়ে ঘড়ে ঢুকলেন। ছেলেটাকে জিগেস করলেন কেউ তোমাকে দেখে নাই তো। ছেলেটা চাপা সরে জবাব দিল সাদে রুমানা আপুকে দেখেছি কাপর নাড়ছে। ভাবি বল্লেন সমস্যা নাই, তুমি বস আমি আসতেছি।

এবার ছেলেটি সোফার এককোনে 'ভয়ভয়' করে বসলো। খুবি পাতলা কিন্তু লম্বা ছিল ছেলেটি। এরপর ভাবি কোথা থেকে যেন এসে আয়নার সামনে দাড়িয়ে মেকাপ করতে শুরু করলো। লাইট জালিয়ে দিয়ে মেকাপ করে আবার লাইট অফ করতেই পিছনে ছেলেটা প্যান্ট খুলে দাড়িয়ে গেলো। প্যান্ট টি সোফার উপর রাখতেই ভাবি কিছু কথা বলতে বলতে ছেলেটির কাছে গিয়ে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে শুরু করলো।

বুজতে পারলাম এসব অনেক আগে থেকেই চলছে। কারন সবি সিস্টেম অনুযায়ী মানে আগেই প্রাকটিস আছে বলেই মনে হচ্ছে। তারপরের ঘটনা না হয় নাই বলি। এতটুকু বলি যে সেদিন আমি কোন ছেলেকেই উল্টো রেপ করা দেখলাম বলে মনে হল। একটি বারের জন্য ছেলেটা কিছুই করে নাই।

যা করতে বা যা হচ্ছে সবি ভাবির দারাই। ছেলেটি শুধু শুয়ে শুয়ে নিজের Tথেকে বয়সে বড় একটা মেয়ের সাথে মজা নিচ্ছে। ভাবি যা যা করতে বলছিলো ছেলেটি শুধু তাই অনুসরন করছিল। নিজের কোন কিছু, বা নিজে যে একজন ছেলে সেই উপলব্ধিতা আমি ছেলেটির ভিতর পাই নাই। এরি মাঝে আরেকটা ব্যাপারা লক্ষ করলাম যে ভিডিও তে স্পস্ট দেখলাম কার্য্যক্রম চলার সময় একবার-দুই ভাবির মোবাইলে ফোন আসলো।

২-৩ বার করে ফুল রিং হয়ে কেটেও গেল। আওয়াজ স্পস্ট যদিও মোবাইল দেখিনি কিন্তু রিংটোন শুনে মনে হয়েছিল যে মোবাইলটা ক্যামেরার আশপাশেই ছিল। সবচেয়ে মোহনিয় ছিল শেষের দৃশ্যটা। যদিও নাইবা বর্বনা দিলাম। কারন এই পোস্ট হল ব্যাপারটা নিয়ে লেখা কিন্তু কাউকে ছোটকরা বা হেয় করা নয়।

তাই বিশদ বর্ননা দিতে বিরত থাকলাম। যদি কারউ বিশদ জানতে ইছ্ছা হয় জানাবেন অন্য শিরোনামে অন্য কোন পোস্টে মজা করে লিখে দিবো, তবে সেটা হবে ১৮++ (ডাবল প্লাস, হিহিহি)। যাইহোক কাজ শেষে ছেলেটা যখন বাথরুমে গেলো ভাবি তখনই ক্যামেরার সামনে এসে মোবাইল তুলে মিসকল দিলেন মনে হয়। দিয়েই ওখানেই মোবাইল হাতে নিয়ে দাড়িয়ে থাকলেন। এরি মাঝে ফোন ব্যাক আসলো।

ভাবি বললেন : এই বাবুকে ঘুম পাড়াচ্ছি, একটু পরে ফোন দাও। বুজলেন কিছু। নাকি আরো কিছু বুজিয়ে দেবার জন্য বাকি আছে। আসলে ওপাশে ছিল ফরিদভাই - সেটা সিউর, আর ভাবি এবার যে কাজটি করলেন সেটির নাম দাহা মিথ্যা। আশচর্য্য অভিনয় - কোন ভয় বা ডর নাই।

কেমন মেয়েরে বাবা। যাই হোক আমি কিন্তু ভাবির প্রেমে পরে গেছি। আহা। কি যে ভাই বলে বোজানো যাবে না। এই জণ্যই ফরিদ ভাই এত পাগল।

ছোট ভাই এর সাথে সেক্স স্কান্ডাল করার পরে জানতে পারলেও তাকে ছেড়ে যায় নাই। এখন বুজতে পারছি যে কি জন্য ফরিদ ভাই এত পাগল। আরে উনার জায়গায় আমি হলে তো সারা জীবন গলায় শিকল দিয়ে ভাবির পিছে পিছে ঘুরতাম। যেই মেয়ের সানি লিউন ফেইল করে দেয়া চেহারা, বডি টাইপ, ঠোট সবি পিস একএকটা। ঐ মাথা খারাপ হয়ে গেল নাকি।

মডু আমারে দিবো লাল বাত্তি জালাইয়া। । কিন্তু কিছুটা দিলাম। না দিলে তো হয় না রে ভাই। যাই হোক আমরা এখন মানবতার কথা নিয়ে আসি - এটা কি টাইপের মানুষ তা আমি নিজেও জানিনা ।

আর এছারা বাংলাদেশের সমাজের একটা কালো অধ্যয় আজ নিজ চোখে দেখলামরে ভাই। মজা পেলেও বাস্তবতার মাঝে ফিরে আমার খুবি কস্ট হচ্ছিলো বেচারা ফরিদ ভাইয়ার জণ্য। বেচারা এই বউর জণ্য বিদেশে পরে থেকে কস্ট করে টাকা কামাই করে সংসার করে যাচ্চে। কি যে ভালোবাসেন ফরিদ ভাই তা আমি কাছে থেকে দেখছি। কিন্তু আজ, আজ আমি কিভাবে তাকে এসব কথা বলবো।

কিছুই বুজে উৎতে পারছি না। খুব পানি পিপাসা পাইছে। আবার মাথা ব্যাথা করছে। কি করি>? বুজতে না পেরে তিনটি ফাইল আমার পারসোনাল পেন ড্রাইভে কপি দিলাম। জানি কাজ টা ভালকরিনি তবুও এটা আমি সেইফ রাখবো।

তারপর ফরিদ ভাইয়ের হার্ড ড্রাইভে পারসোনাল একটা ফোল্ডার উইথ পাসওয়ার্ড প্রটেকশন করে রেখেদিলাম। ফরিদ ভাইএর মুখোমুখি হয়ে ব্যাপারটা নিয়ে আলোচলনা করতে আমি পারবো না। তাই পরে এখানের কাজ শেষ হলে ঢাকা গিয়ে ফোনে ব্যাপারটা শুধু জানিয়ে দিবো। পরের টা উনি নিজেই করবেন। কম্পিউটার থেকে উঠে ঘড়ির দিকে তাকালাম সময় ১০টা বা সাড়ে ১০ টা হবে।

এখনো ফরিদ ভাই এলো না দেখে ফোন দিয়ে ওয়েটিং পেলাম। এদিকে ক্ষুদাও লেগেছে। নিচে গিয়ে কি কোন দোকান এই মুহুর্তে খোলা পাবো ? মনে হল গিয়ে দেখি। যেই কথা সেই কাজ। দোকানে গিয়ে দুটো গরম গরম হটপেটিস ছাড়া আর তেমন কিছু পেলাম না।

তাই ওগুলো দিয়েই কাজ সারলাম। ফরিদ ভাই এর ফোন এল। জিগেস করছেন কি টাইপ পানি খাবো। আমি বল্লাম ভাই আপনি জানেন আমি মদ বা ব্রান্ডি, ভদকা কিছুই পান করি না। তবে বিদেশের সমাজে ইজ্জত বাচাতে বিয়ারটা ট্রাই করতাম।

বিয়ার হলেই চলবে। ফরিদ ভাই বললো ঐ মিয়া এইখানে ব্রান্ডি - ভদকা পাবো কই। সকালে ঢাকার একটা গাড়ির হেলপারকে বলেছিলাম আমারদের জণ্য কিছু নিয়ে আসতে। হালায় গোল্ডেন ড্রাগন থেকে 'ফোসটার' ১ কার্টন নিয়ে আসছে। ১২ টার দিকে এখানে হালায় পৌছাবে।

তাই আবার টার্মিলানে আসছি। তুমি একটা রিকশা নিয়ে চলে আসো। এ আরেক বিপদ। আবার এত রাতে কিছু চিনিনা। কিভাবে ? ফরিদ ভাই না একদম মাথামোটা ।

অগ্যতা উপায় নাথাকায় বাসায় গিয়ে ড্রেস চেন্জ করে পায়ে হাটা ধরলাম। এদিকে আরেক বিপদ হল মোবাইলে চার্জ কম। যেকোন মুহুর্তে শেষ হয়ে যাবে। আবার এদিকে রাস্তাঘাটে রিকশাতো দুরের কথা একটা মশাও নাই। চলবে ...।

(সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা তবে চরিত্রর নাম গুলো অন্য নামে দেওয়া হয়েছে..........। )

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.