আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সামাজিক ব্যবসা : কী চাহ শঙ্খচিল?

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।
আর্থসাম্রাজ্যবাদ নতুন চালবাজি শুরু করেছে। দেশে যুদ্ধের বিপরীতে গণযুদ্ধের আশঙ্কায় যুদ্ধপণ্য ব্যবসায় কিঞ্চিৎ ঘাটতি পড়ার কারণে উদ্বৃত্ত মূল্য শোষণের নতুন কিন্তু কার্যকরী ফর্মুলা অনুশীলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তারা গরিব বিশ্বে তাদের দালাল ও ভাড়াটেদের দ্বারা সামাজিক ব্যবসায়ের মাধ্যমে শোষণ ঘাটতি পুষিয়ে নিতে চাচ্ছে। বিষয়টি আপাতদৃষ্টিতে নতুন মনে হলেও এটি মূলত নতুন বোতলে পুরনো মদ।

প্রাচীনকাল থেকেই দরিদ্র সমাজ সামাজিক ব্যবসার শোষণ যন্ত্রণা ভোগ করেছে। যে কোনো অশিক্ষায়িত সমাজে এখনো সামাজিক ব্যবসাই ভিন্ন ভিন্ন নামে মুনাফাখোরী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। মধ্যযুগে সামাজিক ব্যবসার সঙ্গে করুণা মিশ্রণ বর্তমান ছিল। কিন্তু বুর্জোয়া যুগে করুণাকে কৌশল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। সামাজিক ব্যবসার সঙ্গে করুণা কৌশলও খুব ভালোভাবেই মুনাফা সন্ধান করছে।

সামাজিক ব্যবসার সঙ্গে ধর্মব্যবসার পার্থক্য কী? সমাজ প্রধানত ব্যবসার জন্য নয়, পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহমর্মিতার ওপর ভিত্তি করেই সমাজ চলার পথ অতিক্রম করে। তাই সহযোগিতামূলক প্রতিষ্ঠানগুলো সমাজে দীর্ঘস্থায়িত্ব পায়। যেমন- সমবায়। পৃথিবীর সব দেশের সব সমাজেই সমবায় বিভিন্ন ফর্মে টিকে আছে এবং কাজ করে যাচ্ছে। সমবায়ের মূল দর্শন মুনাফাহীনতা।

সমবায় কার্যক্রমে মুনাফা কখনোই লক্ষ্য হিসেবে বিবেচিত হয় না। সমবায়ের দ্বিতীয় দর্শন হচ্ছে সুদহীনতা। সমবায় কার্যক্রমে কোনো সুদ নেই। এর বিপরীতে সমাজে ব্যক্তিস্বাতন্ত্রীরা ব্যবসা করার ফন্দি ফিকির করে সুদে মূলধন ঘটানোর অপকৌশলের অনুশীলন করে। সামাজিক সহযোগিতামূলক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কায়দা কৌশল করে ধ্বংস করে দেয় এবং সুদে টাকা খাটানোর ব্যবসা করে পুঁজির নিয়ত বৃদ্ধি নিশ্চিত করে।

যতদূর জানা যায় প্রাচীনকালে ইহুদিরাই প্রথম সামাজিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতপন্থায় সুদের কারবার শুরু করে। কালক্রমে তা সারা বিশ্বেই ছড়িয়ে পড়ে। যে কোনো অনুন্নত সমাজই সামাজিক ব্যবসার ফাদে পা দিতে পারে। তারা উদ্ভাবনী ও আশ্চর্যজনক পন্থার কথা বলে অশিক্ষিত ও গরিব মানুষকে প্রতারিত করে কৌশলে মুনাফা ভোগ করে এবং জানান দিয়ে বলে যে, তারা মুনাফা করছে না। করুণা করছে।

তারা করুণাঘন দৃষ্টিতে খাতকের দিকে তাকায় এবং মাঝে মধ্যে অশ্রুপাতও করে। কিন্তু বিনিয়োগকৃত পুঁজির সুদ রেয়াত দেয় না। বেশ কিছু এনজিও কার্যক্রম তাদের মূল সুদের কার্যক্রমের সঙ্গে সামাজিক ব্যবসাও করছে এবং যথেষ্ট লাভও করেছে। তাদের অভিজ্ঞতাকেই তারা সম্প্রসারিত করতে চাচ্ছে এবং সাম্রাজ্যবাদের শনাক্তকৃত এজেন্টদের দ্বারা বিপুল বিশাল পুঁজি বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। বিশ্ব মন্দায় সাম্রাজ্যবাদ অতিদ্রুত তৃতীয় বিশ্ব থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করার পরিকল্পনা করেছে।

অর্থসংগ্রহের জন্য পরিচিত ব্যাংক ব্যবসা ছাড়াও অপ্রচলিত সুদের ব্যবসাকেও কার্যকর করতে চাচ্ছে। বাংলাদেশের মতো দরিদ্র দেশের প্রত্যেক মানুষকে শোষণ করে প্রত্যক্ষভাবে উদ্ধৃত মূল্য আদায় করা প্রচলিত ও স্বীকৃত পন্থায় সম্ভব নয়। রাষ্ট্রক্ষমতা হাতে থাকলে প্রত্যেকের কাছ থেকেই অল্প বিস্তর আদায় করা যায়। কিন্তু রাষ্ট্রযন্ত্রকে কৌশলে এবং অপ্রত্যক্ষভাবে ব্যবহার করে প্রত্যেকের কাছ থেকে প্রত্যক্ষ আদায় সব সময়ে সম্ভব হয় না। তাই সামাজিক পদ্ধতি ব্যবহার করতে হয়।

সামাজিক ব্যবসা ওই রকমের একটা সামাজিক পদ্ধতি। সামাজিক ব্যবসার কায়দা কৌশলে যে কোনো দরিদ্রকে জালে আটকানো যায়। প্রথম আশা দেয়া হয় সুখের আশা। বলা হয় রাষ্ট্র কিংবা সমাজ তাকে সুখ দিচ্ছে না। তাদের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধলে তারা সুখ দেবে।

সুখের ফর্মুলাও তাদেরকে জানিয়ে দেয়া হয়। যেমন এমএলএম ব্যবসা। অতি অল্প সময়ে লগি্নকৃত পুঁজি দ্বিগুণ কিংবা ত্রিগুণ হয়ে যাবে- এমন লোভের কারণেই দরিদ্ররা নিঃস্ব হয়েছে। ঋণ করে টাকা লগি্ন করে এখন প্রতারিত হয়ে ভিটেমাটি চাটি হওয়ার কারণে ভূমিহীন হয়ে গেছে। অতি অল্প সময়ে আলাদিনের চেরাগ ব্যবহার করে ধনী হওয়ার আশায় যারা ফকির হয়েছে তাদের সামাজিক মনস্তাত্তি্বক অবস্থান খুব ভালোভাবে সাম্রাজ্যবাদী অনুচরেরা স্টাডি করেছে।

যারা দরিদ্র কিন্তু লোভী তাদের ব্যবসার ফাঁদে ফেলা যায়। এই উপলব্ধিকে কাজে লাগিয়ে বেশ কিছু এনজিওওয়ালা এবং ব্যাংক একত্রিত হয়ে সামাজিক ব্যবসায় পুঁজি লগি্ন করার উদ্যোগ নিয়েছে। হয়তো তারা ইতোমধ্যেই বিনিয়োগ করেছেও এবং মুনাফাও সংগ্রহ করেছে। মুনাফার পরিমাণ খুব বেশি হওয়ার কারণে তারা উল্লসিত হয়ে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। সামাজিক ব্যবসার প্রথম রূপ ধর্মীয় কুসংস্কার।

কিছু কিছু ধর্ম ব্যবসায়ী নিজেদের অতন্ত্রীয় ক্ষমতার অধিকারী ঘোষণা দিয়ে সমাজের দুঃস্থ পীড়িত ও দরিদ্রদের প্রতারিত করে অর্থ সংগ্রহ করে এবং ধনী হয়। যার অবশেষ বাংলাদেশে এখনো দেখা যায়। পাশের দেশ ভারতবর্ষেও আছে। ধর্মীয় লেবাসধারীরা ঝাড়ফুঁক দিয়ে রোগবালাই ভালো করে দেয়ার কথা বলে অর্থ সংগ্রহ করে। অনেকে আবার বিশেষ জাতীয় দোয়া করে গরিবকে ধনী করার ঘোষণা দিয়ে অর্থ সংগ্রহ করে।

এখনো গ্রামে গ্রামে বেদেনীরা সোনা দ্বিগুণ করার কথা বলে অজ্ঞাত মহিলাদের কাছ থেকে সোনাদানা প্রতারণা করে নিয়ে যায়। সোনা নেয়ার সময় হাতে বা গলায় তাবিজ ঝুলিয়ে দিয়ে যায়। বেদেনীরা সাপের খেলা দেখায়, সাপের ওষুধও দেয়। এরকমই শুধু নয়। মাজার কেন্দ্রিক সামাজিক ব্যবসাও বাংলাদেশে স্বীকৃত।

মসজিদ কেন্দ্রিক সামাজিক ব্যবসা খুব একটা জমজমাট না হলেও মন্দিরকেন্দ্রিক সামাজিক ব্যবসা ভারতে খুবই চলে। বাংলাদেশ ও ভারতে একটি বিষয়ে দুটি দেশের খুবই মিল আছে। মিলটি হচ্ছে_ ক্ষুধার্ত মানুষ সম্পর্কিত। এই দুটি দেশে ক্ষুধার্ত মানুষের পরিমাণ খুবই বেশি। আফ্রিকার কোনো কোনো দেশেও একই রকম অবস্থা।

সেখানেও আধিভৌতিক কাজ কারবার চলে। এসব দেশের জনজীবন বিজ্ঞানমনস্ক না হওয়ার কারণে ধর্মীয় লেবাসে সামাজিক ব্যবসা ভালোই চলে। আর্থসাম্রাজ্যবাদীরা সামাজিক ব্যবসায় কাছামেরে নেমেছে। তাদের গরিব দেশের এজেন্টরা ইতোমধ্যেই যথেষ্ট পারঙ্গমতা দেখিয়েছে। কী করে গরিব কিন্তু অশিক্ষিতদেরকে ধোঁকা দিয়ে তাদের শ্রমের ঘামের অর্জন কেড়ে নিয়ে প্রভুর দেশে পাঠানো যায়।

বাংলাদেশের বড় বড় এনজিওওয়ালারা সাম্রাজ্যবাদের অর্থে লালিত। সাম্রাজ্যবাদের অর্থ বিনিয়োগ করে তাদের প্রভূত মুনাফা দিয়েছে। কেবল আর্থিকভাবেই নয়- রাজনৈতিকভাবেও। রাজনৈতিক মুনাফা কেন্দ্রে পাঠানোর প্রক্রিয়ায় তাদের মনে হয়েছে রাজনৈতিক পালাবদলের মাধ্যমে রাষ্ট্র ক্ষমতাতেও বসা যায়। তাদের এখন ভীষণ খায়েস।

তারা বাংলাদেশের রাষ্ট্র দখল করবে। রাষ্ট্র দখলের সাথে রাজনৈতিক আধিপত্যের সম্পর্ক আছে। সম্পর্ক আছে জনসম্পৃক্ততার। এনজিও করে যে জনসম্পৃক্ততা অর্জন করেছিল তা ইতোমধ্যেই ধুলিসাৎ হয়েছে। তাই নতুন করে জনসম্পৃক্ততার প্রয়োজনে বেশ কয়েকজন লোভাতুর সামাজিক ব্যবসায় নেমেছে।

তাদের আশা আছে সাম্রাজ্যবাদ কলাকৌশল করে পুঁজি লগি্ন করবে। এমন কি বিশ্বব্যাংকও তাদের সামাজিক ব্যবসায়ে অঢেল টাকা ঢালতে পারে। তাদের গোছগাছের ধরন এবং পাঁয়তারা দেখে মনে হচ্ছে তারা অনেকদূর এগিয়েছে এবং বাংলাদেশের লুম্ফেন বুর্জোয়াসহ মৌলবাদীদের সাথেও গোপন যোগসাজশ সম্পন্ন করেছে। তাই এদের ব্যাপারে রাষ্ট্রীয় সাবধানতার প্রয়োজন হয়েছে। বাংলাদেশের সমাজ মূলত বাঙালি সমাজ হলেও এটি মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের সমাজ।

তাই এখানে মুসলিম ধর্মীয় সামাজিক মূল্যবোধ বর্তমান। ধর্মীয় মূল্যবোধ সবার মধ্যে থাকলেও সাম্প্রদায়িকতা নেই। গ্রাম কিংবা শহরের সমাজে একটা বিশেষজাতীয় সেক্যুলার সমাজিক সম্পর্ক বর্তমান। সামাজিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে হিন্দু-মুসলমান বাছবিচার নেই। সবাই সৎ প্রতিবেশীর মতো বিপদের দিনে পরস্পরকে সাহায্য সহযোগিতা করে থাকে।

মুসলিম সমাজে সুদ কিংবা শ্রমহীন মুনাফাকে ঘৃণা করা হয়। টাকা ঋণ দিয়ে সুদ খাওয়া ইসলামে হারাম। গ্রামের মানুষ পারস্পরিক আদান প্রদানের ক্ষেত্রে মুনাফার কথা চিন্তা করে না। কিন্তু ইহুদিদের সমাজ ঠিক এর উল্টো। তারা মুনাফাহীন কোনো সৎকর্মও করতে চায় না।

সুদের ব্যবসাকে সামাজিকীকরণের মাধ্যমে তারা ইউরোপে এবং এশিয়ার বেশ কিছু দেশে এক সময় আধিপত্য বিস্তার করেছিল। কেবল হিটলারই ইহুদি নিধন করেনি, জারের দেশ থেকেই ইহুদিরা বিতাড়িত হয়েছিল। ইংল্যান্ডের মতো সভ্য দেশ থেকেও তাদের হত্যা-নির্যাতন করে বিতাড়ন করা হয়েছিল। মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে ইহুদিদের রক্তশোষণের প্রতিবাদে সামাজিকভাবে তাদের একঘরে করা হয়েছিল এবং তাদের নিজের দেশ জেরুজালেম থেকেও তারা পালিয়ে গিয়েছিল। ইহুদি সমাজের মূল বৈশিষ্ট্য সহযোগিতা নয়, শোষণ।

তারা নিজেরা একান্তই স্বার্থপরের মতো বাঁচতে চায়। যে গরিব লোকটি বিপদে পড়ে তাদের কাছ থেকে সাহায্য নিয়েছে তার টিকে থাকা কিংবা না থাকার দিকে তারা তাকায় না। কাবুলিওয়ালাদের মতো তারা আসল না পেলেও কেবলমাত্র সুদটা আদায়ের দিকে বেশি আগ্রহী। ইহুদি সমাজ টিকে থাকে না। বারবার ভেঙে পড়ে।

তার কারণও ওইটাই। স্বার্থপরতা। তারা সমাজের সকল সম্পর্ককেই মুনাফার বিষয় মনে করে। প্রতিটি লেনদেনের ক্ষেত্রেই মুনাফার হিসাব করে। নিঃস্বার্থ লেনদেন করে না।

লেনদেনের একপর্যায়ে তারা ঋণের জালে সবাইকে বেঁধে ফেলে। যারা বাংলাদেশে সামাজিক ব্যবসার ফাঁদ পাততে যাচ্ছে তারাও এক পর্যায়ে সমাজের প্রত্যেকটি মানুষকে ঋণের জালে বেঁধে ফেলবে এবং অপ্রত্যক্ষ কৃতদাসে পরিণত করবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চাচ্ছে বাংলাদেশকে একটি ধর্মীয়ভাবে মৌলবাদী এবং সামাজিকভাবে ইহুদিবাদী সমাজে পরিণত করতে। বাঙালিরা স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকুক, তা তারা চায় না। তারা চায় একটি নির্ভরশীল মুখাপেক্ষী রাষ্ট্র ও সমাজ দুবেলা কোনোক্রমে খেয়ে বাঁচবে কিন্তু উন্নতি করতে পারবে না।

এবং সামাজিক উদ্বৃত্ত তারা শোষণ করে নিয়ে যাবে। সামাজিক উৎপাদনে সামাজিক উদ্বৃত্তকে পুনঃনিয়োগ করতে দেবে না। তৃতীয় বিশ্বের সবকটি নির্ভরশীল দেশের জন্যেই তাদের একটি ফর্মুলা। তবে সাংস্কৃতিক মানভেদে কৌশল ভিন্ন। একটি পুতুল সরকার তাদের দরকার।

পুতুল হতে কে চায়? কোনো দেশপ্রেমিক পুতুল হবে না। যারা তাদের সঙ্গে গা ঘষাঘষি করে ইহুদিবাদী জীবনভঙ্গি রপ্ত করেছে কেবল তারাই জাতীয় মীরজাফর হবে। তাদের দিয়েই আর্থসাম্রাজ্যবাদ রাষ্ট্র চালাবে এবং বাংলার সব অনাঘ্রাত প্রাকৃতিক সম্পদ লুট করে নিয়ে যাবে। দেশব্যাপী গণবিদ্রোহ হতে পারে আর্থসাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে। দালালদেরকে জনগণ ক্ষিপ্ত হয়ে হেটো মার দিয়ে হত্যা করতে পারে।

এই আশঙ্কায় দালালদের জীবনের নিরাপত্তার জন্য তারা বর্ম হিসেবে কিছু বিশেষ প্রতিষ্ঠান তৈরি করবে। ইতোমধ্যেই বেশ কয়েকটি করেছে। এই বর্মের মধ্যেই চোরশোরদেরকে তারা আড়াল করবে। সামাজিক ব্যবসা ঐরকম একটা বর্ম। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বর্মাবৃত হয়ে তারা আত্মরক্ষা করতে চায় এবং নিরাপদে দেশীয় উদ্বৃত্তকে পাচার করতে চায়।

রাষ্ট্রই বা এ ক্ষেত্রে নিরব থাকবে কেন? সুত্র
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.