আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

তারেক কেন খালাস পায় ??? তারেক খালাস মামুনের ৭ বছর জেল।

আমি পথহারা পথিক...পথে পথে ঘুরে বেড়াই, পথের নেশায়....লোকের কথা শুনি, কখনো কখনো বলার চেষ্টাও করি। আমার কথা সবার ভাল লাগবে এমনটা আশা করি না। আমি বিশ্বাস করি, যে পথের নেশায় পথে পথে ঘুরে বেড়াই, সেই পথের দেখা আমি পাবই........

তারেক সাহেব নাকি বিরাট চোর.......কোথায় গেল হাম্বাদের হাঙ্কি-পাঙ্কি ? চোর চোর করে যারা বাজার মাথায় তুলত তারা আজ কই। হারিকেন বাত্তি জ্বালায়ে তাদেরকে আজ জাতি কুজতাছে। এখন যদি তারেক তাদের বিরুদ্ধে মানহানী মামরা করে তাহলে কি হবে ? তবে এত খুশির কোন কারন নাই বিম্পির... কারন আর্ও কথা আছে.... পিকচার আভি বাঁকী হে...... খবরে এসেছে.... অর্থপাচার (মানিলন্ডারিং) মামলায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহামানকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।

কিন্তু একই মামলায় তার ব্যবসায়ী বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মানুনকে ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে ৪০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে তাকে। রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. মোতাহার হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ের পর বিএনপি নেতাকর্মীরা আদালত চত্বরে আনন্দ মিছিল করে। তবে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর অবস্থান নিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।

অর্থপাচার মামলায় অভিযুক্ত গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের উপস্থিতিতে রোববার সকাল ১০টা থেকে রায় পড়া শুরু হয়। এ মামলার অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমান বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন। তারেক রহমানকে পলাতক দেখিয়ে ২০ কোটি ৪১ লাখ, ২৫ হাজার ৬১৩ টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগে এ মামলার বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। সকাল ৯টা ২০ মিনিটে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে মামুনকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। তাকে আদালতের এজলাসে তুলে তার সামনে মামলার রায় ঘোষণা করা হয়।

এদিকে রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আদালত চত্বরে নেয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। সকাল থেকে আদালত চত্বর ও এর আশপাশের এলাকায় পুলিশ ও র‌্যাবের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। তল্লাশি করে আদালতে প্রবেশ করতে দেয়া হয়েছে। যে কোনো ধরনের নাশকতামূলক কর্মকা- প্রতিহত করতে প্রস্তুত রয়েছে পুলিশের সাঁজোয়া যান এপিসি ও জলকামান। নিরাপত্তার বিষয়ে কোতোয়ালী থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম রাইজিংবিডিকে জানান, আদালত চত্বর ও এর আশপাশের এলাকায় তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে।

আদালত চত্বর এবং এর আশপাশে এ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র‌্যাব ও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা অবস্থা নিয়েছেন। নাশকতা এড়াতে এপিসি, জলকামানসহ পুলিশের যাবতীয় সরঞ্জামাদিও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সিএমএম আদালতে দায়িত্বরত লালবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম শাহজালাল বলেন, জজকোর্টের মতো সিএমএম আদালতেও একই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তথ্যসুত্র: রাইজিংবিডি


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.