আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঐতিহ্য বাহী টাইটানিক: কিছু দুর্লভ কিছু বাস্তব ও কিছু চলচিত্রছবি দিয়ে একটি ছবি কাহিনী (মেগা!! হইলেও হইতে পারে)

দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাপার হে, লঘি্নতে হবে রাত্রি নিশিতে যাত্রীরা হুশিয়ার
১।

মানব সৃষ্টির বিস্ময়কর অবদান টাইটানিক। ঐতিহ্যবাহী এই টাইটানিক কে আজকের প্রজন্মের কাছে এক প্রকার অবিশ্বাস্য আবিস্কার বলেই মনে হয়।

২।

টাইটানিকের পাথর সমান হৃদয় বিশিষ্ট ক্যাপ্টেন।

যার নির্দেশেই শুধুমাত্র মহিলা ও শিশুরা বেঁচে যায় এবং পুরুষদের প্রাণ যায়।

৩।

মিস্টার ডব্লিউ হার্টলি। যিনি গর্ব করে বলে ছিলেন এই জাহাজ একখন্ড সোলার মত স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাও একে ডোবাতে পারবে না।

৪।



টাইটানিক পরিচালনার দায়িত্ব প্রাপ্ত প্রধান টিম বৃন্দ।

৫।

পরিপূর্ণ টাইটানিকে একটি বিশেষ ছবি যেটি পত্র পত্রিকায় প্রথম দৃষ্টিগোচর হয়।

৬।

জাহাজ ওঠার সময় যাত্রীগণ।



৭।

জাহাজটি আসলে কত বড় ছিল তা এই ছবিটা না দেখলে বুঝতেই পারবেন না।

৮।

প-প-প-প-প-প-প ছেড়ে দিচ্ছে টাইটানিক।

৯।



এই সেই বরফ ঘাতক বরফ খন্ড। উপড়ে যতটুকু দেখছেন সেটা আসলে মুখোশ। বরফটির মূল রুপ ছিল পানির তলায়।

১০।

টাইনিকে রাখা লাইফ বোটের একাংশ।

ঘোষণা দিয়েছিল কোন দিনও ডুববে না তারপরও কেন লাইফবোট লাইফ জ্যাকেট রাখল বুঝলাম না।

১১।
দূর্ঘটনায় পতিত টাইটানিক।

১২।

অর্ধেক ডুবন্ত অবস্থায়।



১৩।

টাইটানিক নিয়ে সেই বিখ্যাত ছবির একটি দৃশ্য।


১৪।
সাগর তলায় পতিত টাইটানিক। মানুষের করা সকল গর্ব চূর্ণ করে।



১৫।
ধংস্বকৃত টাইটানিকের ভেতরের একটি অংশ।

১৬।

অর্ধেক পানির উপরে ও অর্ধেক পানির নিচে মাঝখান ভাঙা টাইটানিক।

১৭।



আত্ম অহংকার ভয়ংকরে এটা তারই প্রমান।

১৮।

শিল্পীর তুলিতে টাইটানিক।

১৯।

অনুসন্ধানী দল।



গর্ব নয় বিনয় করি, বিফল হইলেও যেন থাকি সবার হৃদয়ে।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।