আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কী তামাশা!



বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিধি অনুযায়ী ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার না থাকায় পূবালী ব্যাংকের নির্বাচন কমিশন গতবছর ১৪ আগস্ট আট পরিচালককে নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণা করে। তারা হাইকোর্টে গেলে আদালত গত ২০ আগস্ট কমিশনের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে দেয়। পরদিন নির্বাচনে তারা পরিচালক নির্বাচিত হয়ে যান।

আবার এসইসির নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংকে ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার না থাকায় গতকাল ২৫ ফেব্রুয়ারী সেই আট পরিচালকের পদ শূন্য ঘোষণা করে সেই একই হাইকোর্ট।

পূবালী ব্যাংকের চেয়ারম্যানসহ আট পরিচালকের পদ শূন্য ঘোষণা করে দেয়া হাইকোর্টের আদেশ আজ ২৬ ফেব্রুয়ারী স্থগিত করেছে সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার আদালত।

আবেদনটি রবিবার শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়েছেন তিনি।

বিএসইসির বিধান মেনে ব্যাংকের নির্বাচন কমিশন অযোগ্য ঘোষণা করলেও হাইকোর্টের দেয়া আদেশের কারণেই ওরা নির্বাচিত হতে পেরেছিল! পরে আবার সেই হাইকোর্ট তাদের পদ শুন্য ঘোষণা করেছে। এখন হাইকোর্টের রায় চেম্বার জাজ স্থগিত করেছে।

সামনে আপিল বিভাগ আবার কী বলে কে জানে?

মনে হচ্ছে কোন তামাশা দেখছি!

বিচার বিভাগের হাত লম্বা এসব ফালতু দোহাই দিয়ে কেমন তুঘলকীয় কাজ-কারবার চালানো হচ্ছে! ২ শতাংশ শেয়ার থাকার বিধানটি বিএসইসির দেখার কথা। এসব বিষয় নিষ্পত্তির দায়িত্ব বিএসইসির ওপর ছেড়ে দেয়া উচিত।



সবজায়গায় নাক গলানোর কোন কারণ দেখছি না। যত্তোসব!



এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।