আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হায়রে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী

চিন্তাশীল আলোচনা করতে চাই। সবার সহযোগীতা একান্ত কাম্য। অ্যাজাইরা পেচালের টাইম নাই। হায়রে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী আমাদের দেশে প্রতি 5 বছর পরপর সরকার পাল্টায় সাথে সাথে আবার পুলিশ বাহিনীর উপর খবরদারী এবং একই সাথে তাদের বদনামকারী, দোষারোপকারী ও আক্রমনকারী ও পাল্টায়। ঘুরে ফিরে পালাবদলের সাথে সাথে সবাই ই খবরদারী করে এবং একই সাথে তাদের বদনামকারী, দোষারোপকারী ও আক্রমনকারী ফয়ে থাকে।

সবসময় সরকারী দল বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর উপর প্রভাব খাটিয়ে রাজনৈতিক সুবিধা নেয় অপরদিকে বিরোধীদল সরকারের উপর তাদে সমস্ত রাগ ও আক্রমন পুলিশ বাহিনীর উপর দিয়ে উঠায়। ফলশ্রুতিতে জনগনের ও সমস্ত রাগ ক্ষোভ পুলিশ বাহিনী উপর গিয়ে বর্তায়। যত বদনাম সব পুলিশ বাহিনীর ই হয়। * বায়ান্নতে অত্যাচারী পাকিস্তানী সরকারের আদেশে পুলিশের গুলিতে ভাষা আন্দোলনকারীরা মৃত্যু বরন করেন। * নব্বই এ স্বৌরাচারী এরশাদ সরকার এর আদেশে পুলিশের গুলিতে গনতন্ত্রকামী আন্দোলনে নুর হোসেনের মৃত্যু হয়।

* নব্বই থেকে পঁচানব্বই প্রযন্ত বিএনপি এর নেত্রীত্বে পুলিশ বাহিনী দ্বারা আাওয়ামিলীগ,জামাত,জাতীয় পার্টি এর সমস্ত রাজপথের রাজনৈতিক কর্মকান্ড প্রতিহত করা হতো এবং ফলশ্রুতিতে আাওয়ামিলীগ,জামাত,জাতীয় পার্টি রাজপথে পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমন করে বিএনপি এর উপর ক্ষোভ ঝারতো। * ছিয়ানব্বই থেকে দুই হাজার এক প্রযন্ত আাওয়ামিলীগ এর নেত্রীত্বে পুলিশ বাহিনী দ্বারা বিএনপি,জামাত,জাতীয় পার্টি এর সমস্ত রাজপথের রাজনৈতিক কর্মকান্ড প্রতিহত করা হতো এবং ফলশ্রুতিতে বিএনপি,জামাত,জাতীয় পার্টি রাজপথে পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমন করে আাওয়ামিলীগএর উপর ক্ষোভ ঝারতো। * দুই হাজার এক থেকে দুই হাজার ছয় প্রযন্ত বিএনপি ও জামাত এর নেত্রীত্বে পুলিশ বাহিনী দ্বারা আাওয়ামিলীগ,জাতীয় পার্টি এর সমস্ত রাজপথের রাজনৈতিক কর্মকান্ড প্রতিহত করা হতো এবং ফলশ্রুতিতে আাওয়ামিলীগ,জাতীয় পার্টি রাজপথে পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমন করে বিএনপি ও জামাত এর উপর ক্ষোভ ঝারতো। * দুই হাজার ছয় থেকে দুই হাজার আট প্রযন্ত বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী সম্ভবত সর্বোচ্চ সম্মান জনক অবস্থায় ছিল কারন তখন তাদের উপর সম্ভবত খুব বিচ্ছিরি ভাবে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ করা হয় নাই। * দুই হাজার আট থেকে আজ প্রযন্ত আবার ও পুলিশ বাহিনীর উপর রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ করা দেখতে পারছি।

সরকার পুলিশ বাহিনী দ্বারা গ্রেফতার লাঠি চার্জ এর মাধ্যমে কোন দলকেই রাজপথে কোন ধরনেরই রাজপথের রাজনৈতিক কার্যক্রম করতে দিচ্ছে না। ফলশ্রুতিতে ইদানিং ঘটছে কিছু হৃদয় বিদারক দৃশ্য। ইদানিং জামাত শিবিররা মর্মান্তিক ভাবে পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমন করছে। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের রক্তাক্ত ও মারাত্বক ভাবে আহত করার ছবি নিয়মিত দেখতে পারছি। আমি নিস্চিত আমাদের বর্তমান এই ব্যবস্থা চলতে থাকলে আগামীতে সরকার বিরোধীদলে গেলে একই ভাবে মর্মান্তিক ভাবে পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমন করে রক্তাক্ত ও মারাত্বক ভাবে আহত করবে।

কি দোষ ঐ পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের? হয়তো দোষ যে তারা সরকারের কোন একতরফা স্বৌরতান্ত্রিক আদেশ পালন করেছে। কিন্তু ঐ আদেশ না মেনে তো কোন উপায় নাই। আমাদের সিস্টেমে যে মানবেনা তার পদন্নোতি হবে না বা প্রত্যন্ত অন্চলে। তার মানে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী কি একতরফা সরকার শাসিত বাহিনী অথবা একটা নাম সর্বোস্ব সরকার এর নিজেস্ব বাহিনী হয়ে থাকবে? এই অবস্থায় থাকলে কি পুলিশবাহিনীকে যে উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে তা ফুলফিল হবে? তার মানে কি এই নয় যে পুলিশ বাহিনী একটি জড় ও প্রানহীন বাহিনীতে পরিনত হয়েছে? পুলিশ বাহিনীর যত দুনীতির অভিযোগ পাওয়া যায় তাতে কি আমাদের সরকার গুলি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জরিত নয়? হায়রে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী আমাদের দেশে প্রতি 5 বছর পরপর সরকার পাল্টায় সাথে সাথে আবার পুলিশ বাহিনীর উপর খবরদারী এবং একই সাথে তাদের বদনামকারী, দোষারোপকারী ও আক্রমনকারী ও পাল্টায়। ঘুরে ফিরে পালাবদলের সাথে সাথে সবাই ই খবরদারী করে এবং একই সাথে তাদের বদনামকারী, দোষারোপকারী ও আক্রমনকারী ফয়ে থাকে।

সবসময় সরকারী দল বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর উপর প্রভাব খাটিয়ে রাজনৈতিক সুবিধা নেয় অপরদিকে বিরোধীদল সরকারের উপর তাদে সমস্ত রাগ ও আক্রমন পুলিশ বাহিনীর উপর দিয়ে উঠায়। ফলশ্রুতিতে জনগনের ও সমস্ত রাগ ক্ষোভ পুলিশ বাহিনী উপর গিয়ে বর্তায়। যত বদনাম সব পুলিশ বাহিনীর ই হয়। * বায়ান্নতে অত্যাচারী পাকিস্তানী সরকারের আদেশে পুলিশের গুলিতে ভাষা আন্দোলনকারীরা মৃত্যু বরন করেন। * নব্বই এ স্বৌরাচারী এরশাদ সরকার এর আদেশে পুলিশের গুলিতে গনতন্ত্রকামী আন্দোলনে নুর হোসেনের মৃত্যু হয়।

* নব্বই থেকে পঁচানব্বই প্রযন্ত বিএনপি এর নেত্রীত্বে পুলিশ বাহিনী দ্বারা আাওয়ামিলীগ,জামাত,জাতীয় পার্টি এর সমস্ত রাজপথের রাজনৈতিক কর্মকান্ড প্রতিহত করা হতো এবং ফলশ্রুতিতে আাওয়ামিলীগ,জামাত,জাতীয় পার্টি রাজপথে পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমন করে বিএনপি এর উপর ক্ষোভ ঝারতো। * ছিয়ানব্বই থেকে দুই হাজার এক প্রযন্ত আাওয়ামিলীগ এর নেত্রীত্বে পুলিশ বাহিনী দ্বারা বিএনপি,জামাত,জাতীয় পার্টি এর সমস্ত রাজপথের রাজনৈতিক কর্মকান্ড প্রতিহত করা হতো এবং ফলশ্রুতিতে বিএনপি,জামাত,জাতীয় পার্টি রাজপথে পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমন করে আাওয়ামিলীগএর উপর ক্ষোভ ঝারতো। * দুই হাজার এক থেকে দুই হাজার ছয় প্রযন্ত বিএনপি ও জামাত এর নেত্রীত্বে পুলিশ বাহিনী দ্বারা আাওয়ামিলীগ,জাতীয় পার্টি এর সমস্ত রাজপথের রাজনৈতিক কর্মকান্ড প্রতিহত করা হতো এবং ফলশ্রুতিতে আাওয়ামিলীগ,জাতীয় পার্টি রাজপথে পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমন করে বিএনপি ও জামাত এর উপর ক্ষোভ ঝারতো। * দুই হাজার ছয় থেকে দুই হাজার আট প্রযন্ত বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী সম্ভবত সর্বোচ্চ সম্মান জনক অবস্থায় ছিল কারন তখন তাদের উপর সম্ভবত খুব বিচ্ছিরি ভাবে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ করা হয় নাই। * দুই হাজার আট থেকে আজ প্রযন্ত আবার ও পুলিশ বাহিনীর উপর রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ করা দেখতে পারছি।

সরকার পুলিশ বাহিনী দ্বারা গ্রেফতার লাঠি চার্জ এর মাধ্যমে কোন দলকেই রাজপথে কোন ধরনেরই রাজপথের রাজনৈতিক কার্যক্রম করতে দিচ্ছে না। ফলশ্রুতিতে ইদানিং ঘটছে কিছু হৃদয় বিদারক দৃশ্য। ইদানিং জামাত শিবিররা মর্মান্তিক ভাবে পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমন করছে। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের রক্তাক্ত ও মারাত্বক ভাবে আহত করার ছবি নিয়মিত দেখতে পারছি। আমি নিস্চিত আমাদের বর্তমান এই ব্যবস্থা চলতে থাকলে আগামীতে সরকার বিরোধীদলে গেলে একই ভাবে মর্মান্তিক ভাবে পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমন করে রক্তাক্ত ও মারাত্বক ভাবে আহত করবে।

কি দোষ ঐ পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের? হয়তো দোষ যে তারা সরকারের কোন একতরফা স্বৌরতান্ত্রিক আদেশ পালন করেছে। কিন্তু ঐ আদেশ না মেনে তো কোন উপায় নাই। আমাদের সিস্টেমে যে মানবেনা তার পদন্নোতি হবে না বা প্রত্যন্ত অন্চলে। তার মানে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী কি একতরফা সরকার শাসিত বাহিনী অথবা একটা নাম সর্বোস্ব সরকার এর নিজেস্ব বাহিনী হয়ে থাকবে? এই অবস্থায় থাকলে কি পুলিশবাহিনীকে যে উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে তা ফুলফিল হবে? তার মানে কি এই নয় যে পুলিশ বাহিনী একটি জড় ও প্রানহীন বাহিনীতে পরিনত হয়েছে? পুলিশ বাহিনীর যত দুনীতির অভিযোগ পাওয়া যায় তাতে কি আমাদের সরকার গুলি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জরিত নয়? বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর এই দুঃঅবস্থার কি কোন সমাধান হবে না? ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.