বড়সড় একটি ঘোড়ার ওজন কত হতে পারে? গড়ে এক হাজার ২০০ পাউন্ড। এমন একটি ঘোড়ার বছরের খোরাক কত জানো? তার ওজনের সাত গুণ। হ্যাঁ, ও রকম ওজনের একটি ঘোড়া বছরে আট হাজার ৪০০ পাউন্ড পরিমাণ খাবার খেয়ে থাকে।
কানে লাগার মতো শব্দ করা বারণ। এতে দূষণ হয়।
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে কঠোর আইনও আছে। বনের পশুদের মধ্যে যদি এ আইন চালু করা যায়, তাহলে সবার আগে ফেঁসে যাবে পশুরাজ স্বয়ং। সিংহ যখন সতেজে গর্জন করে, তা শোনা যায় প্রায় পাঁচ মাইল দূর থেকে। তবে সিংহ তর্জন-গর্জন যতই করুক না কেন, ওই বনের ভেতরেই সে রাজা। মেরুভালুকের মতো তাগড়া প্রাণীর সঙ্গে লাগতে গেলে কখনোই পারবে না।
একটি মেরুভালুক সিংহের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।
বিজ্ঞানীদের মতে, মানুষের পরই বুদ্ধিমান প্রাণী হচ্ছে শিম্পাঞ্জি। অন্য কোনো প্রাণী আয়নায় নিজের প্রতিবিম্ব দেখলে ভাবে যে এটা আবার কী? কিন্তু শিম্পাঞ্জি আয়না দেখলে বুঝতে পারে প্রতিবিম্বটি তার নিজের।
‘পোলক্যাট’ নামের এক প্রাণী আছে। ইংরেজি থেকে বাংলা করলে প্রাণীটির নাম দাঁড়ায় ‘মেরুবিড়াল’।
কিন্তু বিড়ালের সঙ্গে এর আদৌ কোনো মিল নেই। এটি আসলে ইউরোপের একধরনের নিশাচর বেজি।
দৈনন্দিন জীবনে দুনিয়াজুড়েই গরুর দুধের বিপুল চাহিদা। গরুর দুধও হয় বটে। একজন সচ্ছল মানুষ এক জীবনে যে পরিমাণ গরুর দুধ পান করে, উন্নত মানের একটি গরু এক বছরে এর চেয়ে অনেক বেশি দুধ দিয়ে থাকে।
এর গড় পরিমাণ কত জানো? তাতে প্রায় দু্ই লাখ গ্লাস ভরে যাবে।
গরুর আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়। এক রকমের মহিষ পাবে, এক রকমের ঘোড়া পাবে, এক রকমের ছাগল পাবে, ভেড়াও পাবে এক রকম, কিন্তু আজ পর্যন্ত বিশ্বের কোথাও হুবহু এক রকম দেখতে দুটি গরু পাওয়া যায়নি।
হাতির দাঁত জীবনভর বেড়েই চলে। ওজনে ২০০ পাউন্ডেরও বেশি হতে পারে।
এ ক্ষেত্রে এশীয় ও আফ্রিকার হাতির মধ্যে তফাত রয়েছে। এশীয় হাতির মধ্যে কেবল পুরুষ হাতিরই দাঁত হয়। আফ্রিকার হাতিকুলে পুরুষ ও মাদি উভয় প্রজাতির হাতিরই দাঁত গজায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।