এতদিন ছিল কাগুজে অহিংস্ সংখ্যাগরিষ্ঠ বোদ্ধ ধর্মাবলম্বী মায়ানমারে। এবার শুরু হলো কাগুজে ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়ি কভারতে।
ভারতের উত্তর পুর্বান্ঞলের অঙ্গরাজ্যে বসবাসরত লাখ লাখ মুসলমানকে বাংলাদেশে পুশ ব্যাক করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
এ দাবিতে আজ ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের সাতটি অঙ্গরাজ্যের সবচেয়ে প্রভাবশালী North East Students' Organisation ১২ ঘন্টার কড়া বন্ধ ঘোষণা করেছে।
এরা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশীদের অবিলম্বে সনাক্ত করে তাদের নিজ দেশে পাঠিয়ে দেয়া হোক।
কিছুদিন আগে আসামের দাঙ্গার জন্য ভারতে বসবাসরত কথিত বাংলাদেশীদের (মূলত এরা মুসলমান--এটাই কারণ) দোষারোপ করা হচ্ছে।
এ দোষাপরোপ করছে--ভারতের মৌলবাদী রাজনীতিক দল বিজেপি। এ দলটি মুসলমানবিরোধী দাঙ্গা উস্কানোর ক্ষেত্রে বেশ সু (বদ) নাম আছে।
তবে ভারতের সরকার এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। সরকার বলছে--সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা উস্কে দেয়ার জন্যই এসব ষড়যন্ত্র।
এরপরেও চিন্তার বিষয়--বাংলাদেতশের জন্য। কারণ বর্তমান সরকার ভারত ঘেষা--ভারত যা বলে বর্তমান সরকার তাইই করে। এতে মনে হয় আমাদের সরকার ভারতের 'ইয়েস-গভার্নমেন্ট)।
যদি এ দাবি ছাত্রসংগঠনটি জোরালে করে তোলে। ভারত সরকার যদি বাধ্যই হয়।
যে বাংলাদেশী নামে মুসলমানদের সনাক্ত করে বাংলাদেশে পাঠাতে হচ্ছে।
তখন কংগ্রেসের অনুরোধে বাংলাদেশ সরকার কি করবে? এ সরকার কি অবলীলায় মেনে নেবে না এরাও কাউন্টার পুশব্যাক করবে।
[১৯৯৭ সালে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রি ইন্দ্রজিত গুপ্ত সংসদে বলেছিলেন--ভারতে এক কোটি অবৈধ্য বাংলাদেশী আছে। এর মধ্যে কিন লক্ষ বসবাস করেন আসাম রাজ্যে। ]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।