যুক্তি আর প্রশ্ন ছাড়া কিছু সহজে গ্হণ করি না , কোন বিষয়ের শেষ দেখি , ভালোবাসি ছবি আকতে ।nobodyinplanet@yahoo.com , ".......কপি না করে পারলামনা এই স্ট্যাটাসটা...... হ্যাঁ ভাই, আমি ঢা.বি.তে পড়ি... আমার বেতন মাসে ৩০-৪০ টাকা, আমাদের প্রায় সবারই বাপের টাকা নাই, টাকা তো দূরের কথা, অনেকের বাপ-ই নাই... টিউশনি কইরা চলি; ময়লা চুল, জিন্স আর সস্তা টিশার্ট পইড়া ক্লাসে আসি... আমগোর কোন গ্ল্যামার নাই... আছে শুধু ইমোশন... যে ইমোশনের জন্য ভার্সিটির কোন ছেলে মানেই আমাদের ভাই- আপন ভাই, তার কিছু হলে আমরা সইয্য করতে পারি না... রা স্তায় নামি, গাড়ি ভাংচুর করি... হ্যাঁ কাজটা একেবারেই অনুচিত, এবং ঢা.বি.র বিশাল ছাত্রছাত্রীর একটা ক্ষুদ্র অংশই এ কাজটা করে... এবং করার কারণ, প্রতি বছর ক্যাম্পাস এ ২/৩ টা লাশ পড়া... এগুলা আপনারা বুঝবেন না। আপনারা শুধু বুঝেন, ঢা.বি.র ছাত্র মানেই ইমোশনাল ফকিরা পোলাপান, যারা রাস্তাঘাটে শুধু ভাঙ্গাভাঙ্গি করে... এতই যখন বুঝেন তখন এইটাও বুইঝা রাইখেন, এই ইমোশনের জোরেই হলে দুই বেলা অখাদ্য খেয়ে হইলেও, সারাদিন বিনা পয়সায়ে অজানা অচেনা মানুষরে আমরা রক্ত দিয়া বেড়াই... এই ইমোশনের জোরেই '৫২, '৬৯, '৭১ এ আমরা রাস্তায় নেমে গুলি খাইসি... স্বাধীন বাংলাদেশের সবগুলা স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনেও ব্যাক্কলের মত আমরাই রাস্তায় ছিলাম... এবং ভবিষ্যতেও যখন প্রয়োজনের মুহূর্তে আপনারা বিলাশবহুল ফ্ল্যাটে বইসা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিবেন, তখনও আমরাই রাস্তায় থাকব... এটাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় !! (সংগৃহীত)"
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।