আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কোলেস্টেরল নিয়ে যারা সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য নিয়ে এলাম.....কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের উপায়!!

মানুষের উপকার কম করলাম না,পরিনামে খেলাম শুধু বাঁশ। তবু হাল ছাড়ি নাই....উপকারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। রক্তের কোলেস্টেরল বা চর্বি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকলে অনেক ক্ষেত্রে বিপদের কারণ ঘটায়। সাধারণত রক্তের চর্বি হার্টের রক্তনালীতে জমে হার্টের ব্লক তৈরি করে। ফলে হার্টে স্বাভাবিক রক্ত চলাচল ব্যহত হয়।

ফলে অনেক ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাক পর্যন্ত হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তের টোটাল কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা ২০০ এবং হাইডেনসিটি লাইপো প্রোটিন বা এইচডিএল এর মাত্রা ৩৫ ভাগের বেশি, লো ডেনসিটি লাইপো প্রোটিন বা এলডিএল ১৭০ মাত্রার নিচে এবং ট্রাইগ্লিসারাইড-২০০ মাত্রার নিচে থাকা ভালো। যদি কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায় তবে করনারি হূদরোগ থেকে শুরু করে নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে। তাই সব সময় রক্তের কোলেস্টেরল স্বাভাবিক রাখা উচিত। এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞদের অভিমত হলো, রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত।

এ জন্য ফাস্টফুড, আইসক্রিম, ঘি, মাখন ও অধিক চর্বিযুক্ত রেড মিট, তেলে ভাজা খাবার খাওয়া উচিত নয়। খেতে হবে প্রচুর পরিমাণ তাজা শাক-সবজি, ফল এবং আশযুক্ত খাবার এবং কমচর্বিযুক্ত চিকেন ও ফিস। রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রতিদিন ব্যায়াম করা উচিত। ব্যায়ামে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং হার্টের রক্তনালীতে চর্বি জমতে বাধা দেয়। রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে হার্ট সুস্থ রাখা যায়, ঝুঁকি কমে হার্ট অ্যাটাকের।

তবে কোনো অবস্থাতেই রক্তের কোলেস্টেরল কমানোর জন্য অপ্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করা উচিত নয়। যাদের ডায়েট ও ব্যায়ামের মাধ্যমে কোলেস্টেরল কমানো কঠিন হয়ে পড়ে তারা কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে পারেন। চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়া কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ সেবন করা উচিত নয়। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।