প্রাণখোলা হাসির শব্দ শুনতে ভালোবাসি তবে সে হাসি হতে হবে স্বর্তস্ফূর্ত এবং মুখ খুলে। মুখ টিপে হাসার চেয়ে অট্টহাসিই আমাদের সত্যিকার প্রভাবিত করে এবং হাসির সংক্রমণ ঘটায়। কোলেস্টেরলকে বলা হয় নীরব ঘাতক। ডায়াবেটিস বা হাইপারটেনশনের মতো এর তেমন কোনো লক্ষণ নেই, অথচ বিশ্বজুড়ে এই রোগে প্রতি বছর কয়েক লাখ লোকের মৃত্যু হচ্ছে। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই কেবল একে চিহ্নিত করা সম্ভব।
উচ্চ কলেস্টেরল দীর্ঘ দিন থাকা মানে মৃত্যু ঘনিয়ে আসা। কলেস্টেরল মূলত চর্বি, এটা প্রতিটি কোষের বাইরের স্তরে থাকে, এটা অপরিহার্য একটি উপাদান, আমাদের অনেক কাজে লাগে। স্বাস'্য বিজ্ঞানীদের মতে, প্রতিদিন আমাদের দেহে প্রায় এক হাজার মিলিগ্রাম কলেস্টেরল উৎপাদিত হয়, যা কয়েক ডজন ডিমের কুসুমের সমান। তবে বেশির ভাগই অন্যান্য খাবারের সাথে হজম হয়ে যায়। প্রতি ডেসিলিটার রক্তরসে ২০০ মিলিগ্রামের বেশি কলেস্টেরল থাকলেই বিপদ।
প্রোটিনের সাথে মিশে এটা দেহের বিভিন্ন অংশে ছাড়িয়ে পড়ে। এর ফলে রক্তনালী সরু হয়ে যায় এবং স্ট্রোক, হৃদরোগসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। অতিরিক্ত ওজনের কারণে উচ্চমাত্রার কলেস্টেরল বাড়ে। বংশগত কারণেও এটা হতে পারে। পরিবারের কারো হৃদরোগ থাকলে, তার এতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
বয়স বাড়লেও এতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। এ ছাড়া মাখন, ডিমের কুসুম, পনির, কলিজা ইত্যাদিতে খাবারে উচ্চমাত্রার কলেস্টেরল থাকে।
সূত্র : মুম্বাই মিরর এবং নয়া দিগন্ত ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।