পূর্নিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রূটি বাংলার বাঘ এই মুভিটাতে অভিনয় করবে। মুভিটা থিয়েটারে আসবে নভেম্বরের ২১ তারিখে।
আমি প্রথম লাইফ অফ পাই এর সম্পর্কে জানলাম, একটা নোভেলে। বন্ধুর টেবিলে বইটা উল্টানো ছিল। দেখলাম, রয়েল বেঙ্গল টাইগার দেখা যায়।
বইটা হাতে নিলাম, প্রথম দুই পাতা পড়লাম, কাহিনী কি জানার জন্যে।
ইয়ান মার্টেল এর উপন্যাস হচ্ছে লাইফ অফ পাই, যেটা ২০০১ এ প্রকাশিত হয়। উইকির তথ্য মতে উপন্যাসটি পাবলিশের জন্য পাচটি প্রকাশনী থেকে রিজেক্টেড হয়েছিল। দেন নোফ কানাডা থেকে প্রকাশিত হয়। প্রকাশনার পরপরই উপন্যাটি অনেকগুলো পুরস্কার জিতে নেয়, যেমন: ম্যান বুকার , ছিবিছি রেডিও , বুকি ও এশিয়া প্যাসিফিক আমেরিকান এওয়ার্ডস ইন বেস্ট এডাল্ট ফিকশন।
ভারতের একটি হিন্দু পরিবারের ছেলে পাই। পুরো নাম পিছিন মলিটর প্যাটেল। ওর বাবার একটি চিড়িয়াখান ছিল। পাই যদিও হিন্দু পরিবারে জন্মায়, তবুও ইসলাম ও খ্রীষ্টান ধর্ম শিখে ফেলে, সবধর্মের আঙ্গিকে সে স্রষ্টাকে বুঝার চেষ্টা করত।
ভারতের রাজনৈতিক অবস্থা বিবেচনা করে পাই এর বাবা ভাবল, সব বেচে দিয়ে কানাডা পাড়ি দিবে।
পশু পাখি নিয়া নৌকায় মধ্যে কাহিনী। এভাবেই মুল কাহিনীর শুরু.........
নেটে সার্চ দিয়া দেখলাম মুভি তৈরী হচ্ছে এনিয়ে। ভাবলাম শেয়ার করি। অপেক্ষায় থাকেন, রিলিজ হওয়া পর্যন্ত। বাংলার বাঘ, রিচার্ড পার্কারের অভিনয় ...... ভালই হবে মনে হচ্ছে।
হলিউড মুভিতে বাংলার বাঘ, কম তো না।
উপন্যাস টি পড়তে চাইলে এখান থেকে নামিয়ে পড়ুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।