আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ব্লগের জ্ঞানীদের সাহায্য চাই !

কী লাভ আকাশ সম হতাশা নিয়ে বেঁচে থেকে , এর চেয়ে তো মরণ ভালো ! আর আট দশটা দিনের মতই ফেবু গুতাইতেছিলাম । হঠাত্‍ একটা পেজে এসে চোখ আটকে গেলে । নাম "প্রতিদিন ইসলাম জানুন । " পেজটি রোযার মাসলা মাসায়েল নিয়ে তিনটি পোস্ট দিয়েছে । এর মধ্যে দুটি উল্লেখ করলাম যার কিছু অংশ আমি মানতে পারতেছি না ।

1)রমযান শরীফের রোযা ভাঙ্গিয়া ফেলিলে একাধারে দুইমাস অর্থাৎ 60টি রোযা রাখিতে হইবে। কিছু কিছু করিয়া রাখা নিয়ম নাই। যদি মাঝখানে ঘটনাক্রমে দুই একদিনও বাদ পড়ে তবে তাহার পর হইতে আবার 60টি গণনা করিয়া পূর্ণ করিতে হইবে. পূর্বেরগুলি হিসাবে ধরা যাইবে না। এমনকি যদি 60দিনের মধ্যে ঈদের বা কোরবানীর দিনও আসে তবুও কাফফারা আদায় হইবে না। পূর্বগুলি বাদ দিয়ে উহার পর হইতে 60টি পূর্ণ করিতে হইবে।

অবশ্য 60দিনের মধ্যে যদি মেয়েলোকের হায়েয আসে তবে তাহা মাফ কিন্তু হায়েয হইতে পাক হইবারপরদিন হইতে আবার রোযা রাখিতে হইবে এবং 60টি পূর্ণ করিবে । 2)নেফাসের কারনে যদি মাঝে রোযা ভাঙ্গা পড়ে, তবে কাফ্ফারা আদায় হইবে না। নেফাস হইতে পাক হওয়ার পর 60টি রোযা পূণ্র করিবে। 3)রোগের কারনে যদি মাঝখানে ভাঙ্গা পড়ে, তবে রোগ ভাল হওয়ার পরনতুনভাবে 60টি রোযা পূণ্র করিতেহইবে। 4)কাফ্ফারার রোযা রাখা অবস্হায় যদি মাঝে রমযান মাস আসে, তবুও কাফ্ফারা আদায় হইবে না।

5)যদি কাহারও কাফ্ফারার রোযা রাখার শক্তি না থাকে, তবে রমযান শরীফের একটি রোযা ভাঙ্গিল তাহার পরিবত্রে 60জন মিসকীনকে দুই ওয়াক্ত খুব পেট ভরিয়া খাওয়াইতে হইবে। তারপর আমি তার সদ্য পোস্ট কৃত ফটোতে গিয়ে নিমোক্ত কথোতকথন করলাম , Digonto Neel রোযা সম্পর্কিত আপনার পোস্ট গুলি দেখলাম । কিন্তু এক মত হতে পারলাম না । এই পর্যন্ত যতখানি জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছি এবং জানতে পেরেছি ইচ্ছা করে রোযা ভাঙলেই কেবল ৬০ টা রোযা কাফ্ফারা দিতে হয় । যদি অসুস্থতার কারণে রোযা ভঙ্গ হয় তবে কেবল ঐ ভাঙ্গা রোযাগুলো রাখলেই চলবে এবং তা পরবর্তী ঈদের আগে ।

কিন্তু আপনি যা লিখলেন তা কোথাও পাই নাই । দয়া করে না জানিয়া মানুষকে বিভ্রান্ত করিবেন না । 2 hours ago · Like · Delete প্রতিদিন ইসলাম জানুন digonto neel@বেহেশতী জেওর প্রথম ভলিয়ম দেখুন। । যদি পোষ্ট গুলো বিব্রান্ত এবং মিথ্যা হয় তবে কথা দিলাম এই পেজেআর পোষ্ট দিব না।

আর যদি আপনার কমেন্ট ভুল হয় তবে কী করবেন সেটি আপনার ইচ্ছা। ধন্যবাদ 2 hours ago · Like Digonto Neel নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা ইসলামকে মানবজাতির জন্য কঠোর করেন নাই । তবে কি এই আয়াত গুলো মিথ্যা?আল্লাহ তা‘আলা বলেন : {وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوْ عَلَى سَفَـرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَـرَ يُرِيدُ اللهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلاَ يُرِيدُبِكُمُ الْعُسْرَ وَلِتُكْمِلُواْ الْعِدَّةَ} “কাজেই তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এ (রমযান) মাস পাবে, সে যেন এ মাসে সিয়াম পালন করে আর যে পীড়িত কিংবা সফরে আছে, সে অন্য সময় এ সংখ্যা পূরণ করবে, আল্লাহ তোমাদের জন্য যা সহজ তা চান, যা কষ্টদায়ক তা চান না যেন তোমরা মেয়াদ পূর্ণ করতে পার। (বাকারা:১৮৫) 1 hour ago · Like · Delete প্রতিদিন ইসলাম জানুন হাকিমুল উম্মত মাওলনা আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) থেকে যদি আপনার হাদীস , মাসআলা মাসায়েল ও বুযুগ্র বেশী হয়ে থাকেন এবং আপনার আমল বেশী হয় তবে কমেন্ট করুন যা ইচ্ছা তাই। আর যদি আপনি তাহার সমান বা বেশী না হয়ে থাকেন তবে চুপ থাকুন যেটানা বুঝেন ঐটা নিয়ে কথা বলবেন না আশা করি।

। কারন জগরা করা ইচ্ছা আমার নাই। । আর বেশী যদি কথা বলতেই হয় তবে ফোন করতে পারেন। ।

ধন্যবাদ @neel 33 minutes ago · Like Digonto Neel ভাই আমি কূপমন্ডুক ব্যক্তি । ইসলাম নিয়ে বিতর্ক করার দুঃসাহস নাই । আমি কুরআন থেকে উদ্ধৃতি দিলাম মাত্র । আর এজন্য মাওলানা হতে হয় না । এখানে কেউ একজন ভুল আর আমি যে ভুল নই সেটা নিশ্চিত ।

থাক ভাই ,আমি আর কথা বাড়ালাম না । 15 minutes ago · Like · Delete প্রতিদিন ইসলাম জানুন আপনার যতটুকু এলেম আছে সেই অনুযায়ী বলছেন। । ধন্যবাদ Just now · Like Digonto Neel জ্বী আপনাকে ও ধন্যবাদ :-| Just now · Like · Delete আমি একজন সাধারণ মুসলমান । ইসলাম নিয়ে কারো সাথে তর্কে মাতার জ্ঞান নাই।

বয়স ও খুব অল্প । আশা করি ব্লগের জ্ঞানীরা এটা ব্যাখ্যা করিবেন । আমার ভুল হলে ধরিয়ে দিবেন । ধন্যবাদ । পেজ লিংকঃhttp://bit.ly/QbKsAF ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.