বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।
সোমবার সুনামগঞ্জের শাল্লায় উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে কর্মিসভা ও ইফতার মাহফিল ছিল স্থানীয় শাহেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই-শাল্লা) আসনের সংসদ সদস্য ও দফতরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। কর্মিসভা শেষে নেতাকর্মীরাসহ এলাকার লোকজন ইফতারের জন্য বসলে জানাজানি হয় বলি দেয়া খাসির মাংস পরিবেশন করা হয়েছে। এতে অনেকেই ইফতার মাহফিল ত্যাগ করে চলে যান।
একই অনুষ্ঠান উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অলিউর রহমান ও আল-আমিন চৌধুরীর নেতৃত্বে একাংশের নেতাকর্মী-সমর্থকরা বয়কট করেন।
এ সময় সুরঞ্জিত সেন রোজাদার কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা বসেন, বলির মাংস হোক আর যাই হোক, বিসমিল্লাহ বলে খাওয়া জায়েজ আছে’।
সুরঞ্জিতের এ ঘোষণার পর স্থানীয় মুসলমানদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। গতকাল দিনভর এ নিয়ে শাল্লা সদরসহ গ্রামাঞ্চলে আলোচনা-সমালোচনা হয়। এ বিষয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আল-আমিন চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ঘটনাটি আমরা শুনেছি, খাসি বলি দেয়া হয়েছে শুনে অনেক রোজাদার ইফতার মাহফিল ত্যাগ করেন।
দাওয়াত পাইনি বলে আমরা তা বয়কট করেছি। সূত্র
সংবিধানে সংশোধনের সময় সংবিধানে বিসমিল্লাহ থাকবে কিনা তার দায়িত্বও পেয়েছিলেন দাদাবাবু। কি চমৎকার! দাদাবাবু একজন ধর্মীয় এলেমও বটে!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।