সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত । আওমিলীগের প্রবীণ নেতা। তিনি ১/১১ এর সময় হাচিনাকে মাইনাস করার ব্যাপক চেষ্টা করেছিলেন। খালেদা জিয়া যেমন সংস্কারপন্থি নামের নব্য রাজাকারদের জুতা মেরে দল থেকে বের করে ছিলেন হাসিনাকে অতটা সাহষী হতে দেখা যায়নী। তিনি আমু রাজ্জাক সুরঞ্জিত দের দলে রেখেছেন।
তবে তাদের কোন ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। তারা ছাগলের তিন নম্বার বাচ্চার মত চিৎকার করে যাচ্ছেন।
সুরঞ্জিত সেন মিডিয়ায় নিজেকে জাহির করার জন্য নানান কসরত করে যা্চ্ছেন।
তিনি যখন দাত খিচিয়ে মুখ চিবিয়ে কথা বলেন তখন মনে হয় সারা বাংলাদেশটা বোধকরি হাচিনা তাকে লিখে দিয়েছেন।
তিনি একজন সংখালঘু হিন্দু হয়ে সংবিধানে বিসমিল্লাহ থাকবে কিনা তা নিয়ে যেই সুরে কথা বলছেন মনে হয় ওনার বাপের পৈত্তীক সুত্রে সংবিধান পেয়েছেন।
এবং ওনার ইচ্ছা অনিচ্ছার উপর নির্ভর করবে।
বিভিন্ন টকশোতে ওনার আপত্তি জনক কথা-বার্তা মানুষকে ভারি আশ্চর্য করছে। তাইতো
সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা বলেছেন, সংবিধান দেশের ১৬ কোটি মানুষের পবিত্র আমানত। জাতির দুর্ভাগ্য হচ্ছে, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এই সংবিধানটিকে এখন তার পৈতৃক সম্পত্তি মনে করছেন। এটি এখন তার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত সম্পদে পরিণত হয়েছে।
তিনি সংবিধান থেকে মহান আল্লাহতায়ালার নাম খারিজ করে দিতে চান। শতকরা নব্বই ভাগ মুসলমানের দেশে সংবিধান থেকে সর্বশক্তিমান আল্লাহর নাম মুছে ফেলার সাহস তাকে কে দিয়েছে, আজ এটাই ভেবে দেখার সময় হয়েছে। গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।
সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা আরও বলেন, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সংবিধান না বুঝেই এখন সংবিধানের জনক হয়ে বসেছেন। তিনি তার মুখের কথাকে সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করে চলেছেন।
দেশে সংবিধান বোঝার মতো অনেক বাবু থাকতে তিনি হঠাত্ করে সংবিধান নিয়ে ভাবতে শুরু করেছেন, এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় উদ্বেগের বিষয়। ব্যারিস্টার হুদা সরকারের প্রতি প্রশ্ন রেখে বলেন, সুরঞ্জিতকে এত সাহস কে দিয়েছে? কোটি কোটি মানুষের মুসলমানের মনে আঘাত দেয়ার সাহস তাকে কে দিয়েছে? দেশে বিরাজমান সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে নষ্ট করে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির কুমতলব নিয়ে সুরঞ্জিত বাবু এসব করছেন, এটা এখন আর কারও বুঝতে বাকি নেই।
যতবার আওমিলীগ ক্ষমতায় আসে কোরআন হাদিসের পেছনে লাগে। তাদের কি আর কোন কাজ নাই?
ইসলাম কে ধ্বংশ করার জন্য তাদের কি ভোট দেওয়া হয়েছে?
তারা জনগনের মৌলিক অধিকার ভুলে অহেতুক অপ্রয়োজনীয় নানা ফালতু আইন করার পায়তারা করছে।
আশা করছি এসব বাদ দিয়ে দ্রব্য মূল্য আইন শৃঙ্খলা ও বিদুৎ নিয়ে ভাববে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।