অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের অনুপস্থিতি এবং সামাজিক নিরাপত্তার অভাব থেকেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষ সরকারবিরোধী গণবিক্ষোভের পথ বেছে নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, “অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের অনুপস্থিতি এবং সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার অভাবের কারণে সামাজিক স্থিতিশীলতা এবং টেকসই শান্তি ব্যাহত হচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে সৃষ্টি হচ্ছে গণজাগরণের।” ২০১০ সালের শেষ দিকে আরব বিশ্বে ব্যাপক সরকারবিরোধী বিক্ষোভ ও সহিংসতা শুরু হলে তিউনিশিয়া, মিশর, লিবিয়া ও ইয়েমেনে দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসকের পতন ঘটে। গণমাধ্যমে সাধারণ মানুষের এই আন্দোলন পরিচিতি পায় ‘আরব গণজাগরণ’ হিসাবে। ‘টেকসই’ শান্তির জন্য ন্যায়বিচারকে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসাবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, “এটা তখনই অর্জন করা সম্ভব, যখন ক্ষমতায়নের মাধ্যমে জনগণকে অর্থপূর্ণ উন্নয়নের সাথে সম্পৃক্ত করা যাবে।” আমরা ভুলি নাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভুলবনা আপনিও অতীতের সেই দিন গুলো ভুললে চলবেনা আমাদের গণতন্ত্রের চর্চা কেমন জানতে এটা পড়ুন
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।