সাধারন মানুষ..... ভালো ভাবে বেচে থাকার চেষ্টা করি....
০১। দ্বিতীয় পৃষ্ঠার করদাতার আয় বিবরনীর ০১ নং এ বেতনাদি আসবে তৃতীয় প্রষ্ঠার তফসিল ০১ এর নীট করযোগ্য আয় কলামের মোট যোগফল বসবে। দ্বিতীয় পৃষ্ঠার ১০ এবং ১২ নম্বর সারিতে একই পরিমান বসবে।
০২। দ্বিতীয় পৃষ্ঠার ১৩ নম্বর সারিতে বসবে তৃতীয় পৃষ্ঠার নীট করযোগ্য আয়ের কলামের যোগফল থেকে ১,৮০,০০০ ( করমুক্ত আয় সীমা) বিয়োগ করে, বিয়োগফলের ১০ % যা হবে তা ১৩ নম্বর সারিতে বসবে।
( বর্তমানে করমুক্ত আয়সীমা ছেলেদের জন্য ১৮০০০০/- টাকা এবং মেয়েদের জন্য ২০০০০০/- টাকা)
০৩। ১৪ নম্বর সারিতে বসবে ৪র্থ র্পষ্ঠার ৪৪(২) বি এর মোট যোগফলের ১০%
০৪। ১৫ নম্বর সারিতে ১৩ এবং ১৪ এর বিয়োগফল বসবে।
০৫। ১৬ এর (ক) তে ১৫ নম্বর এর হুবহু পরিমান বসবে।
এবং ১৬ এর মোট টাকা ঘরের বাহিরে একই পরিমান বসবে।
০৬। তৃতীয় পৃষ্ঠার হিসাব হবে এভাবে- মূল বেতন আয়ের পরিমান এর ঘরে এবং নীট করযোগ্য আয়ের ঘরে বসবে, যাতায়াত ভাতা যা পাওয়া যাবে তা প্রথম কলামে এবং দ্বিতীয় কলামে হুবহু বসবে- এদুটিরবিয়োগফল ০ তাই শেষের কলামে বসবে না। বাড়ি ভাড়া ভাতার মোট পরিমান প্রথম কলামে বসবে , সেখান থেকে মাঝের কলামে ৫০% বসবে এবং প্রথম ও দ্বিতীয় কলামের বিয়োগফল শেষ কলামে বসবে। চিকিৎসা ভাতা প্রথম ও মাঝের কলামে বসবে।
বিয়োগফল ০, তাই শেষ কলামে বসবে না। বোনাস প্রথম ও শেষ কলামে বসবে, স্বীকৃত ভবিষ্য তহবিলে নিয়োগকর্তা কতৃক প্রদত্ত চাঁদা প্রথম এবং শেষ কলামে বসবে। শেষে সবগুলো কলাম যোগ করতে হবে।
০৭। পৃষ্ঠা ৪, ৪৪ (২) এর বি তে ৪ নং সিরিয়ালে স্বীকৃত ভবিষ্য তহবিলে স্বীয় ও নিয়োগকর্তা প্রদত্ত মোট চাঁদা আসবে।
এবং ৭ নং সিরিয়ালে ডিপিএস এ এক বছরে প্রদত্ত চাঁদার পরিমান বসাতে হবে। কল্যান তহবিলে প্রদত্ত চাঁদা এবং যাকাত বা মানবিক কারণে প্রদত্ত চাঁদা সবই এখানে দেখানো যাবে, যদি কোন জীবন বীমা থাকে তবে সেটাও দেখানো যাবে। যদি কারও শেয়ার এর ব্যবসায় বিনিয়োগ করা থাকে সেটাও এখানে দেখাতে হবে। এই কলামে যত বেশী পরিমান টাকা দেখানো যাবে তার ইনকাম ট্যাক্স তত কমবে।
০৮।
৫ নং প্রষ্ঠার ৪ ( ঙ) তে অন্যান্য বিনিয়োগ এর পাশে হাতে ডিপিএস লিখে টাকার পাশে ডিপিএস এর মোট পরিমান অর্থাৎ ডিপিএস এ সব বছরের মোট পরিমান এখানে বসবে, এখানে শুধু এক বছরের বসালে হবে না, এখানে বসবে ডিপিএস এ সর্বমোট জমার পরিমান। এই পরিমান ই আবার ০৪ এর মোট এর ঘরে বসবে।
০৯। ০৭ নং পৃষ্ঠার ১০ বি বি ফরমে গত বছরের তুলনায় খরচ বেশী বাড়ানো যাবে না। সামান্য বাড়াতে হবে।
খরচের পরিমান কম দেখিয়ে প্রয়োজনে হাতে নগদ বেশী দেখাতে হবে।
১০। ৬ নং পৃষ্ঠার ১৫ এর (ক) তে ৭ নং পৃষ্ঠার ১০ বি বি এর মোট যোগফল বসবে।
১১। ৬ নং পৃষ্ঠার ১৭ এর ( ক) তে ৩ নং পৃষ্ঠার নীট করযোগ্য আয়ের মোট যোগফল বসবে এবং ১৭ এর (খ) তে তৃতীয় পৃষ্ঠার (অব্যাহতিপ্রাপ্ত আয়ের) মাঝের কলামের মোট যোগফল বসবে।
এ দুটির যোগফল মোট অর্জিত তহবিল হিসাবে বসবে।
১২। ৬ নং পৃষ্ঠার ১৭ তে ৩ নং পৃষ্ঠার প্রথম কলামের মোট যোগফল বসবে।
১৩। ৬ নং পৃষ্ঠার ১৭ এর মোট যোগফল ১৬ তে বসবে।
১৬ থেকে ১৫ বিয়োগ করে ১৪ তে বসবে। ১৪ এবং ১৩ যোগ করে ১২ তে বসবে যা ঐ পৃষ্ঠার উপরেও বসবে। ৫ নং পৃষ্ঠার নীচেও মোট যোগফল হিসাবে একই এমাউন্ট বসবে। এই মোট পরিমান থেকে ৫ নং পৃষ্ঠার অন্যান্য যে এমাউন্ট গুলো লেখা অঅছে সেগুলো বাদ দিয়ে এবং ব্যাংক এমাউন্ট বাদ দিয়ে হাতে নগদ বের করতে হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।