মানুষের উপকার কম করলাম না,পরিনামে খেলাম শুধু বাঁশ।তবু হাল ছাড়ি নাই....উপকারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। পরিবেশকে কার্বন-মুক্ত করার একটি অভিনব উপায় নিয়ে গবেষণা করছে জার্মানির একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। জার্মানির ব্রেমারহাভেনের অ্যালফ্রেড ভাগনার ইন্সটিটিউটের এই বিজ্ঞানী ভিক্টর স্মেটাচেক এই উপায় ব্যাখ্যা করে বলেছেন সমুদ্রে লোহাযুক্ত সার ফেলে সমুদ্রের প্ল্যাংকটনের কার্বন শোষণ ক্ষমতা বাড়ানো সম্ভব। সমুদ্রে তিমিসহ বড়ধরনের সামুদ্রিক মাছেদের যেসব খাদ্য থাকে যাদের প্ল্যাংকটন বলা হয়ে আয়রণ তাদের উদ্দীপ্ত করার ক্ষমতা রাখে। বিজ্ঞানীরা দেখেছেন সাধারণ আয়রন সালফেট সার সমুদ্রের গভীরে নিয়ে ফেলতে পারলে ওই প্ল্যাংকটনগুলো উজ্জীবিত হয়ে ওঠে এবং বায়ুমন্ডল থেকে বেশিমাত্রায় কার্বন শোষণ করে। অধ্যাপক স্মেটাচেক বলেছেন এই পদ্ধতি ব্যবহার করে প্রতি বছরে সর্বোচ্চ এক গিগাটন পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড বায়ুমন্ডল থেকে অপসারণ করা সম্ভব। অর্থাৎ বছরে এক বিলিয়ান টন কার্বন- যা রীতিমত উল্লেখযোগ্য একটা পরিমাণ। সূত্রঃ বিবিসি
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।