আমি একসময় গল্পের বইটই পড়তাম। এখন আর পড়া হয়না। নয় ঘণ্টা কামলা দেয়ার পর বই পড়ার মানসিক শক্তি পাইনা।
দুইজনের লেখা আমাকে তীব্র আকর্ষণ করতো। একজন হচ্ছে “শরৎচন্দ্র” আর একজন “ “হুমায়ুন আহমেদ”।
শরৎচন্দ্রের বই পড়ে আমার কখনই মনে হতোনা যে আমি বই পড়ছি। আমার মনে হতো কেঊ আমাকে পড়ে শোনাচ্ছে। আর হুমায়ুন আহমেদের বই পড়ে আমি কখনো হিমু হতে চেয়েছি, কখনো মিসির আলী হতে চেয়েছি আর কখনো রুপার প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছি।
এই ভেবে কষ্ট পাচ্ছি যে, আমার আর নতুন করে হিমু হতে ইচ্ছা করবে না, মিসির আলী হতে ইচ্ছা করবে না, নতুন করে আর রুপার প্রেমে হাবুডুবু খাবোনা।
স্যারের লেখার সমালোচনা কম হয়নি।
ঐ সকল মহা জ্ঞানী সমালোচকদের কিছু বলার ইচ্ছা ছিলো। কিন্তু রুচিতে কুলালো না।
মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন উনাকে বেহেশত নসীব করুন। আমীন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।