আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন বাংলাদেশ

জনারণ্যে নির্জনতায় আক্রান্ত। নির্জনতাই বেশী পছন্দ, নিজের ভেতরে ডুবে থাকতেই ভাল লাগে। কিছুটা নার্সিসিস্টও। "চীন-ভারত-মার্কিন" ত্রিপাক্ষিক স্বার্থের নিগড়ে বাঁধা পড়তে যাচ্ছে "আমার সোনার বাংলা" এবং পাশ্ববর্তী দেশ মায়ানমার। আমাদের প্রানপ্রিয় এই দেশটা জন্মের ৪০ বছর পর তার জীবনের সবচাইতে কঠিন পরিস্থিতির মুখে।

নতুন করে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা ইস্যুটির সৃষ্টি মার্কিন স্বার্থেরই অংশ হিসেবে, যা আমাদের এই ১৬ কোটি মানুষের গরীব দেশটাকে কঠিন পরিস্থিতির সামনে এনে দাঁড় করিয়েছে । সেই স্বার্থেরই একটা ছকের অংশ হলো পরিকল্পিত রোহিঙ্গা-রাখাইন দাঙ্গা, সেটা দিন যতই যাচ্ছে ততই সবার কাছে পরিষ্কার হচ্ছে। আর এই স্বার্থের দুটি ঘুঁটি হলো বাংলাদেশ ও মায়ানমার। এই অঞ্চলে চীন ও ভারতের ক্রমবর্ধমান আর্থিক ও সামরিক সক্ষমতা মার্কিন স্বার্থের জন্য হুমকি সরুপ সেটা অনেক আগেই মার্কিন লবী অনুধাবন করেছে। তবে চীনকে নিয়ে তাদের যতটা মাথাব্যাথা, ততটা ভারতকে নিয়ে নয়।

আর চীনের আর্থিক ও সামরিক অগ্রগতিকে ঠেকাতে না পারলে বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব অনেকটাই হ্রাস পাবে। আর তাই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিন এশিয়া অঞ্চলে হস্তক্ষেপ শুরু করে দিয়েছে। তাদের উন্নত কুটনৈতিক নীতি এবং চতুরতার মাধ্যমে তারা এই অঞ্চলে একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতির জন্ম দেয়ার চেষ্টা অনেকদিন থেকেই চালিয়ে যাচ্ছিলো, যার মাধ্যমে চীন এবং ভারতের বর্তমান সময়ের ক্রম-উন্নতির ধারা কিছুটা হলেও স্লথ করে দেয়া যাবে। আর এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারের গুরুত্ব বেড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে। তাই এ অঞ্চলের উন্নয়নশীল দেশসমুহে বিশেষ করে বাংলাদেশ ও মায়ানমারে কোন অভ্যন্তরীন সংকট সৃষ্টির মাধ্যমে অথবা কুটনৈতিকভাবে যুক্তরাষ্ট্র ভবিষ্যতে এ অঞ্চলে তাদের সামরিক অবস্থান জোরদার করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

কোন দেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তিই হলো জ্বালানী। আর তাই চীনের জ্বালানী সরবরাহের রুটকে নিরাপদ রাখার জন্য এবং সুবিধা জনক করার জন্য "স্ট্রিং অব পার্ল" নামক একটি ব্যবস্থা তারা গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে মিয়ানমার এবং পাকিস্তান তার ভুখন্ড চীনকে ব্যবহার করতে দেয় তার জ্বালানী সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখার জন্য। বাংলাদেশও ভবিষ্যতে এ প্রক্রিয়ার অংশ হতে পারে, যাতে চীন এবং বাংলাদেশ উভয়েই লাভবান হবে। কিন্তু চীনের এই কর্মপন্থা যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের জন্য ক্ষতিকর।

তাই যুক্তরাস্ট্রের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে চীনের জ্বালানী সরবরাহকে বাধাগ্রস্ত করা। মায়ানমার যেহেতু ঐতিহাসিকভাবেই চীনের মিত্র, সেখানে যুক্তরাষ্ট্র সহজে হাত বাড়াতে পারবে না, তাই বাংলাদেশই হল যুক্তরাষ্ট্রের সহজ টার্গেট । বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে দিয়ে তাদের স্বার্থউদ্ধার করাটাই তার পক্ষে সহজ। এরই ফলশ্রুতিতে ভারত মহাসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের নৌ-বাহিনীর ভবিষ্যত আনাগোনা আমরা এখনই দেখতে পাচ্ছি। আর মায়ানমারের অং সান সুচিকে তো গনতন্ত্রের জামা পরিয়ে এরাই তৈরী করেছে বহুদিন থেকে।

এক দিকে সুচির সমর্থকদের দিয়ে সরকারি বিরোধী শান্তিপুর্ন আন্দোলন করাবে, অন্য দিকে রোহিঙ্গা আর কারেন বিদ্রোহীদের অস্র ও অর্থ দিয়ে সশস্র প্রতিরোধ শুরুর চেষ্টা করানো হবে। আর তখনই চীনের অনেকদিনের মিত্র মায়ানমারের সামরিক জান্তাকে এমন পরিস্থিতিতে ফেলা যাবে, যা পশ্চিমা স্বার্থ সংরক্ষনে সহায়ক হবে। এপরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে কুটনৈতিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক যেভাবে পারা যায় সেভাবে চাপে ফেলাই যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান নীতি। পদ্মা সেতুর দুর্নীতি ইস্যু, গার্মেন্টস শিল্পের সাম্প্রতিক অস্থিরতা, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের গার্মেন্টস প্রবেশে বিষয়ে ড্যান মজিনার হুমকি, রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বাংলাদেশকে চাপে ফেলা, বাংলাদেশে সৌদি রাষ্ট্রদুতের খুন হওয়া এই সবগুলিই একই সুত্রে বাঁধা । যুক্তরাষ্ট্রের নীতির কারনেই বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্র "বন্ধু অথবা শত্রু" পরিস্থিতিতে ফেলেছে ।

বাংলাদেশ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ বহুদিনের তাদের নৌশক্তির ঘাঁটি হিসেবে, চট্টগ্রাম অঞ্চল যার জন্য সবচাইতে আকর্ষনীয়। এরই অংশ হিসেবে তাদের নজর চট্টগ্রাম পোর্টের দিকে। কন্টেইনার টার্মিনাল স্থাপনের প্রস্তাব তাদের বহুদিনের। এখানে যদি কোনভাবে সে ঢুকতে পারে তাহলে চীনকে সে ঘাঁড়ের উপর বসে চোখ রাঙ্গাতে পারবে। আর পার্বত্য সমস্যাটি স্বাধীনতার পর থেকেই বাংলাদেশ যথেষ্ট মাথাব্যাথার কারন, যা ১৯৯৮ সালের শান্তিচুক্তির পর কিছুটা স্তিমিতই ছিলো।

তবে বাংলাদেশের স্থানীয় মানবাধিকারের ফেরিওয়ালারাতো নিজেদের সবকিছু সাম্রাজ্যবাদীদের চরনে সঁপে অনেক আগেই বসে আছেন। পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত করার প্রয়োজন হলে পশ্চিমাদের হাতের ইশারাতেই এঁরা সক্রিয় হয়ে উঠবেন এটা বিভিন্নসময়ই প্রমান হয়েছে। প্রচার মাধ্যম জমিয়ে রাখতে এদের তুলনা নেই। কেননা মানবাধিকারের বুলিটা খুবই চিত্তাকর্ষক ও আকর্ষনীয়। আর পার্বত্যসমস্যার সাথে নতুন করে রোহিংগা সমস্যা যোগ করে পুরো চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রামকে এক সুতোয় বাঁধা কোন কঠিন কাজ নয় মোটেও।

ভারত এক্ষেত্রে নিজের এবং মার্কিন সার্থের কারনে সবসময়ই একপায়ে খাড়া। রোহিঙ্গারা ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উপর বিপর্যয়কর প্রভাব ফেলেছে। কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের সামাজির অস্থিরতার মূল কারনই হয়ে গেছে এই রোহিঙ্গারা। ইতোপূর্বে বাংলাদেশে এসে থেকে যাওয়া রোহিংগাদের সংখ্যা কয়েক লাখ, এর সাথে আরও কয়েকলাখকে যদি কোনভাবে এনে এদেশে ঢোকানো যায় তাহলে তাদের প্ল্যান কার্যকর করতে খুব বেশী বেগ পেতে হবে না। এক্ষেত্রে অন্য সহব্লগার অনিক আহসানের একটি কমেন্ট খুবই তাৎপর্যপূর্ন।

তিনি অন্য একজন শ্রদ্ধেয় ব্লগার ধীবরের একটি পোস্টের কমেন্টে বলেছেন : "পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে অনেক বড় কু-পরিকল্পনা আছে। আমার মনে হয় রোহিঙ্গাদের থাকতে দিলে ঝামেলা বেশি হবে। ক্ষুধার্ত পেট ধর্ম বুঝে না বুঝে ভাত। রোহিঙ্গাদের খৃস্টান মিশনারীদের মাধ্যমে ধর্মান্তরিত করে ১০ বছরের মধ্যই কক্সবাজার এর আশেপাশে একটা সাইজেবল খৃস্টান জনগোস্টি তৈরি করা সম্ভব। তারপর পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি খৃস্টান ও কক্সবাজার এর রোহিঙ্গাদের মিলে একটা পুর্ব তিমুর না হয় দক্ষিন সুদান।

কারন যে পরিমান মার্কিন ও পশ্চিমা বিনিয়োগ মায়ানমারের তেল গ্যাস ক্ষেত্রে হতে যাচ্ছে তা পাহারা দেয়ার জন্য একটা ব্যানানা স্টেট পশ্চিমাদের খুবই দরকার। " চট্টগ্রাম অঞ্চলকে কেটে এই ধরনের ব্যানানা স্টেট তৈরী করা খুব বেশীকি কঠিন হবে পশ্চিমাদের জন্য, যেখানে আমাদের দেশের ইতিহাসই সাক্ষ্য দেয় এদেশে যেমন তিতুমীর, ঈসাখাঁ, সুর্য্যসেন, ভাষানী, মুজিব জন্ম নিয়েছে ঠিক তেমনই এদেশেই মীরজাফর, নাজিমুদ্দিন, গোলাম আজমরাও জন্ম নিয়েছে। বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামী দলটিকে ব্যবহার করা এক্ষেত্রে মার্কিনীদের জন্য খুব সহজ হবে সেটা হলফ করেই বলা যায়। মিয়ানমারের দাঙ্গার বিষয়ে জামায়াতের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে মায়ানমারের কাছ থেকেই অভিযোগ এসেছে। মায়ানমারের গনতান্ত্রিক অং সান সুচি'র চাইতে সামরিকজান্তাই আমাদের দেশের জন্য বেশী ভাল ছিলো তা অল্পদিনেই আমরা হয়তো বুঝতে পারব।

গতকালই জাতিসংঘের শরনার্থী বিষয়ক সংস্থা "ইউএনএইচসিআর" এর প্রতিনিধিরা মায়ানমারের প্রেসিডেন্ট উ থেইন সেইন এর সাথে দেখা করার পরই রোহিংগাদেরকে ফেরত নেওয়া নিয়ে বাংলাদেশের সাথে মায়ানমারের সমঝোতা ভেস্তে যেতে বসেছে। এরপরই মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট রোহিঙ্গাদের দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন তাদেরকে। তিনি বলেছেন, “রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেওয়া হবে না। তাদের জন্য শরণার্থী ক্যাম্প অথবা নির্বাসনই সাম্প্রদায়িক অস্থিরতা বন্ধের একমাত্র সমাধান। ” এখানে লক্ষ্যনীয়, ইউএনএইসসিআরের প্রতিনিধি দেখা করার পরই তাদের এই উল্টোযাত্রা।

এটা থেকে আমরা অনেক কিছুই বুঝতে পারি। কিছুদিন আগে মিয়ানমারের জাতিগত দাংগার সময় জাতিসংঘের শরনার্থী বিষয়ক সংস্থা "ইউএনএইচসিআর" রোহিংগাদেরকে আমাদের দেশে ঢুকতে দেয়ার জন্য ক্রমাগত চাপ দিয়ে যাওয়া এবং অন্যএকটি মানবাধিকারের ফেরিওয়ালা "হিউম্যান রাইটস ওয়াচ" এর আচরনের কথা মনে সবার মন থেকে মুছে যাবার কথা না। সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার ছিলো, মায়ানমারে যখন দাঙ্গার ঘটনা ঘটছিলো তখনই সংবাদপত্র মারফত জানা গেল জাতিসংঘসহ সাহায্যকারী আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো মায়ানমারের আরাকান থেকে অফিস গুটিয়ে নেয়। রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করে সেখানে অবস্থা অস্থিতিশীল করতে পারলে চীনের মিত্র সামরিক জান্তাকে কোনঠাসা করে সেখানে নিজেদের অবস্থান শক্ত করাই পশ্চিমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। এবার লক্ষ্য করুন- এই সংস্থাগুলিই ইন্দেনেশিয়ার কাছ থেকে পূর্ব তিমুরকে স্বাধীন করে দিতে সময় নেয় মাত্র ২ মাস।

আর সুদানকে কেটেছিঁড়ে দক্ষিন সুদানকে স্বাধীন করে দিতে তথাকথিত গনভোটের ব্যবস্থা করে। যুক্তরাষ্ট্রের ও পশ্বিমা দেশগুলির স্বার্থ সংরক্ষন করাই হল বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত নিউজ মিডিয়া এবং বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের মূল কাজ। বিবিসি, সিএনএন অথবা ভয়েস অব আমেরিকা'ই হল আমাদের মত গরিব দেশগুলির খবরের মূল উৎস। তাই বিবিসি, সিএনএন যাই বলুক না কেন বাকিরা তার সাথেই ঠোঁট মিলায়। দুঃখজনক ব্যপার হল আমাদের মত তৃতীয়বিশ্বের দেশগুলির মিডিয়াও তাদেরই স্বার্থেরই বর্ধিত প্রান্ত।

বিশ্বের দুর্বল দেশগুলিতে নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য যুক্তরাষ্ট্র এসব সংবাদ মাধ্যম এবং তথাকথিত মানাবাধিকার সংগঠনগুলোকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। "ইউএনএইচসিআর" এবং "হিউম্যান রাইটস ওয়াচ" এধরনেরই সংস্থা। এক্ষেত্রে "ইউএনএইচসিআর" এর গায়ে জাতিসংঘের লেবাসটা আছে শুধু। এই দুটি সংস্থার কার্যক্রম ও আচরন অনেক ক্ষেত্রেই বিশ্বব্যাপি অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে ও দিয়ে যাচ্ছে। এই ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলি যে বিশ্বের বড় দেশগুলির হাতের পুতুল তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না।

বিশ্বরাজনীতি ও ভূরাজনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন নিয়ে এদের যে সুদুরপ্রশারী কার্যক্রম আছে তা অনেকেই অবগত। এদের পূর্বের অনেক কার্যক্রমই প্রশ্নবিদ্ধ। "ইউএনএইচসিআর" এর কারনেই রোহিঙ্গা সমস্যার আজ এতবছর পরেও সমাধান বাংলাদেশ করতে পারেনি। তারা এই সমস্যাকে তাদের প্রয়োজনে জিইয়ে রেখেছে। বাংলাদেশকে এখন নিজের স্বার্থেই কঠোর হতে হবে "ইউএনএইচসিআর" এর ব্যাপারে।

তবে সবদিকেই জটপাকিয়ে ফেলা এবং সবদিকথেকেই আক্রান্ত বর্তমান সরকারের সেই ক্ষমতা আছে কিনা সেটাই এখন বড় প্রশ্ন। আজ তাই আওয়ামীলীগ বিএনপির গোষ্ঠিগত স্বার্থচিন্তা ত্যাগ করে দেশটাকে অখন্ড ও শান্তিপূর্ন রাখার স্বার্থে সকলপক্ষের একমত হতে হবে। কারন সবাইকে বুঝতে হবে দেশটার অস্তিত্বই যদি না থাকে তাহলে সবকিছুই অর্থহীন হয়ে পড়বে। এজন্য সবার আগে সাধারন মানুষকে সচেতন হতে হবে, তারপরই রাজনৈতিক সকল পক্ষকে সাথে পাওয়া যাবে। আর পার্বত্যসমস্যার শুরু থেকেই আমাদের সেনাবাহিনী ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

তাদেরকে আরও বেশী করে পার্বত্যইস্যুর সাথে জড়িত করতে হবে সুদুরপ্রশারী চিন্তা থেকে। কেননা শান্তি বজায় রাখার জন্য বিচক্ষন রাজনৈতিক শক্তির সাথে সামরিক শক্তির প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। তাই আজ সাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হকের ভাষায় বলি - "জাগো বাহে, কোনঠে সবাই...." ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.