আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব। আমার মনের কথাটি বললেন "তারেক বিনয়ী, সদাচারী, নির্লোভ ও মিতব্যয়ী...... তারেক সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসূরি। তাই তাঁকে তারেক রহমান নয়, তারেক জিয়া বলে ডাকি। " ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এমাজউদ্দীন আহমদ।
কি প্রমান চাই? এই নেন:
১:তারেক সদাচারীও বিনয়ী:
☂সদাচারী তারেক রহমানের নারি ভোগের ক্থা সবাই জানেন, হাওয়া ভবনে, খোয়াবে, শেরাটনে বাংলাদেশের কত অভিনেত্রী মডেল কন্যাকে ভোগ/ধর্ষন করেছে তার ইয়ত্তা নেই।
বগুড়াতে গিয়ে মুনিরা ইউসুফ মেমীকে নিয়ে রাত্রিযাপন করে সে অঞ্চলে আলোচনার কেন্দ্রে ছিলেন বহু দিন। মেয়েমানুষ সাপ্লাই দিয়ে আইনজীবি আনিসুর রহমান ঠাকুর আর অপু বিনয়ী তারেকের কাছ থেকে প্রচুর আর্শিবাদি পেয়ে ফুলে ফেঁপে ওঠেন।
☂কথিত আছে তিনি নাকি বিএনপির সিনিয়র নেতাদের মানতেন তো নাই উপোরন্তো তার ক্থা মত না চ্লায় অনেক বয়স্ক ও পদস্থ নেতাদের গায়ে হাত দিতেও পিছপা হ্তেন না।
☂সদাচারীতার বড় প্রমান দুবাইয়ে মাফিয়া ডন দাউদের সাথে তারেকের গোপন বৈঠক ও পরেস বরুয়া সহ উল্ফা নেতাদের সায়তা প্রদান। দেশে সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ বিস্তারের মাইল ফলক।
তারই ধারাবাহিকতায় গরে উঠে বিভিন্ন জঙ্গি ও মৌলবাদী সংগঠ্ন ও সন্ত্রাসবাদ। ১০ট্রাক অস্ত্র, বাংলাভাই ও ২১শে আগস্ট তার সামান্য নমুনামাত্র।
২:নির্লোভ তারেক...
☛তারেক ৪ কোটি ৮০ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক। - দুদক ☛তারেক বাবর মামুন ২১ কোটি টাকা চেয়েছিলেন। - অভিনেত্রী সম্পা রেজা
☛তারেকের নিজ নামে ২টি ও স্ত্রীর নামে ৬টি বাড়ি সহ দাখীলকৃত সম্পদের মূল্য ১,৩৭,১৫,৩৯৬/- টাকা।
☛নির্মাণ ইন্টারন্যাশনালের কাছ থেকে বিদ্যুতের খাম্বা তৈরির কাজ পাইয়ে দেয়ার নামে অন্তত ২০ কোটি ৪১ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। ☛২০০৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০০৭ সালের ৩১ মে পর্যন্ত ২ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৮৪৩ টাকা সিঙ্গাপুরে পাচার করেছেন। ☛তদন্তকালে দুদক ও টাস্কফোর্স তারেক-মামুনের বিদেশে পাচারকৃত অর্থ ছাড়াও দেশে ১১০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের সন্ধান পায়। ☛সম্পর্কহীন কথিত ১২ আত্বীয় থেকে বাধ্যতা মূলক উপহার গ্রহন ৯৮-৯৯ সালে ২২,৫০,০০০/- ও ৯০-৯১ এ ২০,৪০,০০০/- টাকা। ☛জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট এর মাধ্যমে ১৯৯১-৯৬ সালে এতিমদের ৪,৪৪,৮১,২১৬ টাকা হাতিয়ে নেন।
এছাড়া ১৭৮ কোটি ৬৫ লাখ টাকা পাচারের সঙ্গে যুক্ত ১৩ জনও তারেকের সহযোগিগণ।
ওই ১৩ জনের মধ্যে রয়েছেন বিএনপিদলীয়
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন,
সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ,
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোরশেদ খান,
সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা,
সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হক
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোরশেদ খানের ছেলে ফয়সাল মোরশেদ খান প্রমুখ।
এছাড়া বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ী, সরকারের ক্রয় সংক্রান্ত কাজের সঙ্গে যুক্ত একজন পদস্থ কর্মকর্তা, দুএকজন উচ্চপদস্থ এনজিও কর্মকর্তা রয়েছেন। আরো কত কিছু আছে বলে কি শেষ হবে?
৩: তারেকের মিতব্যয়ী জীব্ন...
☀তারেকের কোষাগার নামে পরিচিত প্রয়াত বন্ধু কমরুদ্দিন ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বরে মিলিয়ন পাউন্ড দিয়ে তারেকের জন্য লন্ডনে বিলাস বহুল বাড়ি কিনে দেয়, সেই বাড়িতে শুয়ে- বসে, পেপার পড়ে ও মুভি দেখে অলস সময় কাটায় তারেক।
☀কমরের রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার আসে না হয় সয়ফুর নামে এক শেফ তারেকের বাসায় এসে রেধে খাওয়ায়।
☀কমরুদ্দিনের নিজের ব্যাবহারকৃত জাগুয়ার গাড়িটিও তারেককে দিয়ে দেন।
☀২০১০ এর জুলাই মাসে তারেক ক্যাম্ব্রীজ হিথ রোডের রূড থেকে, একটি BMW সেভেন সিরিজ ও একটি অডি TT মোট দুইটি গাড়ি কিনে।
☀তারেক মাসিক ৮০০ পাউন্ড বেতন দিয়ে শরীফুল ইসলাম নামের এক জনকে ড্রাইভার হিসাবে নিয়োগ দেন।
☀ ইউকে'র সবাচাইতে এক্সপেন্সিভ শপিং মল সেলফ্রিজ ও ব্লু ওয়াটার, গত ২৫শে মে তারেক থেকে এক্দিনে প্রায় ৭৫০০ পাউন্ডের শপিং করেন।
☀২০০২-২০০৭ সালে ৩১ বার সরকারী খরচে বিভিন্ন মেয়াদে বিদেশ ভ্রমন করেন, যার উদ্দেশ্য ছিল ব্যবসা ও সন্ত্রাসবাদ সংক্রান্ত।
☀২০০১-২০০৭ সালের প্রদর্শীত বার্ষীক গড় ব্যায় ৪৫,৩৮,৮৬২/= টাকা ।
আর কিছু কমুনা। আপনারা কন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।