কাপুরুষের শেষ আশ্রয় হল দেশপ্রেম কার্যালয়ের পাশের এক দোকানদার জানান, প্রতিদিন তাঁদের ২০০ টাকা করে ‘ক্লাবকে’ দিতে হয়। আরেক দোকানদার বলেন, ‘গোশতের দোকানের সামনে দ্যাখেন না, কিছু কুত্তা একপলকে তাকায়ে থাকে। মালিক হাড্ডি-টাড্ডি দিলে খায়, আর সুযোগ পাইলে থাবা দিয়া ধরে। ফুটপাতেও তা। কেউ থাবা দিয়া নেয়, কেউ যা দিই, তা নেয়।’ উপরের বক্তব্যটুকু প্রথম আলোর আওয়ামীলীগের কার্যালয় সম্পর্কে একটি রিপোর্টের অংশ। এই রিপোর্টে প্রথম আলো একজন দোকানদারের উদ্ধৃতিতে আওয়ামী তৃণমূল নেতাকর্মীদের কুকুরের সাথে তুলনা করা হয়েছে! সরকারি জায়গায় রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যালয়, চাঁদাবাজি প্রথম আলোর এমন দুঃসাহস দেখে অবাক হই! প্রথম আলোর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার তীব্র দাবী জানাচ্ছি। ব্লগে আওয়ামীলীগের শুভাকাঙ্ক্ষীদের এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।