আমার এক সহকর্মীর বন্ধু কাজ করতেন দৈনিক সংবাদে। বড় প্রতিষ্ঠান তথা প্রথম আলোর ড্রিম জবে লালায়িত হলেন। দুষ্টু লোকের মিষ্টি কথায় আশ্বস্ত হয়ে সংবাদের চাকুরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। যথারীতি নোটিশ দিলেন সংবাদে। প্রথম আলো থেকে বলা হলো সংবাদে পদত্যাগ না করা পর্যন্ত নিয়োগপত্র দেওয়া হবেনা।
বেচারা তাই করলেন। প্রথম আলো যখন নিয়োগপত্র দিল দেখা গেল, তাকে শিক্ষানবীশ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। অথচ কথা ছিল সমান পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। সে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা প্রথম আলোতে হলো শিক্ষানবীশ। মৌখিকভাবে বলা হচ্ছে, খুব শিঘ্রই এটা পরিবর্তন করা হবে।
আমরা আগের কর্মীরা জানি, 'খুব শিঘ্রই' মানে বহু বছর।
বেচার এমন ধরা খেয়ে আগের অফিসের কলিগদের বলতেও পারছেনা, সইতেও পারছেনা। হায় প্রথম আলো! বেহায়াপনার একটা সীমা আছে। একদিন প্রথম আলো বিশ্ববেহায়া এরশাদকেও ছাড়িয়ে যাবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।