আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পরমাণু গল্প: মাছরাঙা আংটি

নিঃস্বার্থ মন্তব্যকে ধন্যবাদ, সাময়িক ভাবে আমি মন্তব্যে নেই হলুদ গাঁদার ফুলটা তৃমা ঝপ করে মাথায় পরে নিল। রিহন বলল, -আমাকে ছাড়া তুই থাকতে পারবি? -পারবো না, কষ্ট হবে, বিকজ তুমি তো আমার লাভার। রিহন বলল, লাভার! ভালই তো কথা শিখেছিস। কোন দিন শুনলাম না সিরিয়াস হয়ে কিছু বলতে। সিরিয়াস হলে তো তুমিও সিরিয়াস হয়ে যাবা।

পরে কষ্ট পাবা। -ঠিক আছে ধরে নিলাম, আমি তোর লাভার -হি হি হি, এতটুকু একটা শরীর! পাঞ্জাবী খুলে ফেললে দেখাবে কাক তাড়ুয়া তার আবার সখ লাভার হবার। -তো? -ভালবাসার জন্য সুরতের দরকার হয়। এই জন্যই তোর সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে হয় না। নে খা বার্গার।

আচ্ছা, সিরিয়াস ভাল না বাসলেও বিয়ে হয়। সেই বিয়েও টিকে থাকে বহুদিন। বাদ দে, ঐ দেখ দুজন মিলে গল্প করছে। মাথার ইসারায় রিহন পাশের টেবিল দেখায়, একজন পার্থ হক, অন্যজন আফরিন মল্লিক। -নাম শুনেছি! -পার্থ আঁকিয়ে, আফরিন ভাস্কর, ওদের গল্পটা বহু বছর নিজেরাই জানতো।

হাতের দিকে তাকিয়ে দেখ। একটা মাছরাঙা আংটি! তৃমা তাকিয়ে থাকে আফরিনের হাতের দিকে। হাতে মাছরাঙা আংটি! ওয়েটার খাবার দিয়ে যায়। রিহন ডাকে, -তৃমা, ঐ তুই কোথায় তাকিয়ে আছিস। শুনে রাখ।

বাপ মাকে ঠিক রাখিস। তোর বিয়ে কিন্তু আমার সঙ্গে হবে। - ড্রাফট ১.০ / আংটিটা মাছরাঙা হবার বিশেষ কোন কারণ নেই.. ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।