আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বগা লেক, কেওকারাডং, জাদিপাই আর পতেঙ্গার এক বিচ

আমি জানিনা যে আমি জানিনা, আর আমি যে জানিনা আমি জানিনা সেটাও আমি জানিনা। অর্থাৎ আমি জানি যে আমি জানি, কিন্তু আসলে আমি জানিনা ভ্রমণ ব্লগ লেখায় ধৈর্য আমার নেই। আর এই জায়গাগুলো নিয়ে ইতিমধ্যেই অনেক গুলো ব্লগ আছে। সেখান থেকেই যাবতীয় তথ্য পেয়ে যাবেন। আমি শুধু কিছু ছবি শেয়ার করছি ১।

কেওকারাডং এর ওঠার পথে ২ কেওকারাডং চুড়ায় ৩ ৪ মালেক ভাই, আমাদের গাইড ৫ এটা সম্ভবত দার্জিলিংপাড়া ৬ শুকরটা আসলে মুরগিটাকে তাড়া করছে না, ব্যাটারা নিজেরাই বেশ ভিতু ৭ ৮ জাদিপাই পাড়া ৯ পাহাড়িদের ছবি তোলা খুব কঠিন। এমনকি পিচ্চি বাচ্চারাও ক্যামেরা দেখলে মুখ লুকিয়ে ফেলে। পিচিং পাড়া দিয়ে যাওয়ার সময় এক দল পিচ্চির সাথে দেখা। তারা তো ক্যমেরা দেখেই দূরে দাঁড়িয়ে গেছে। একজন সাহস করে আমার পাশ দিয়ে যেতেই আমি টুক করে তার ছবিটা তুলে ফেল্লাম।

তারপর তাকে ডিসপ্লেতে ছবিটা দেখাতেই সবাই ভিড় করে আসল। ছবিটা দেখে সবাই যে কি অবাক! সবার মুখ থেকে যে বিস্ময়ধ্বনিটা বেরিয়ে আসল সেটা শুনে মনে মনে নিজেকে বললাম, তোমার ফটোগ্রাফি করা সার্থক এরপর ওরা আমার সামনে লাফালাফি করা শুরু করল ১০ ১১ ১২ এই পিচ্চিটা দুরে লুকিয়ে ছিল। বাড়িটা একটা গির্জা ১৩ Girl Power (নামটা সৌম্য ভাইয়ের কাছ থেকে ধার করলাম) ১৩(খ) এবার জাদিপাই। কেওকারাডং থেকে যেতে ২/৩ ঘন্টা লাগে। শেষের পথটুকু খুব দুর্গম।

আমরা একদিন সকালে বগালেক থেকে রওনা দিয়ে কেওকারাডং হয়ে জাদিপাই পৌছে আবার সন্ধ্যায় বগা লেক ফিরে এসেছিলাম। প্রায় ১২ ঘন্টা হাঁটা ১৪ জায়গাটার সৌন্দর্য আসলে ছবি দেখে বোঝা যাবে না, গিয়ে উপলব্ধি করতে হবে ১৫ এবার ফেরার পালা ১৬ দার্জিলিংপাড়ায় বিশ্রাম এবার বগা লেক ১৭ ১৮ ১৯ লেকের পানিতে মাছ ধরা ২০ বাঁশের ভেলা চালানো পরদিন ঘরে ফেরার পালা। রুমা বাজার হয়ে বান্দরবান ২১ ২২ আরেক পিচ্চি ২৩ ২৪ রুমা বাজার এবার নদীপথে সোজা বান্দরবান ২৫ সাঙ্গু নদী ২৬ বাঁশের ভেলা ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১ ৩২ ৩৩ ৩৪ ৩৫ বান্দরবান শেষ, সাথে পতেঙ্গার কয়েকটা ছবি ফ্রি ৩৬ ৩৭ ডুবে যাওয়া জাহাজ শেষ দুইটা ছবি ৩৮ ৩৯ শেষে বলে রাখি, বান্দরবানে ট্রেকিং করা বেশ কঠিন। হাঁটার, কষ্ট সহ্য করার অভ্যাস না থাকলে বিপদে পড়ে যাবেন। হাঁপিয়ে যাবেন, সৌন্দর্য উপভোগ করার মত অবস্থা থাকবে না ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।