আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ
পারভেজ মোশারফ ২০০২ সালে বাংলাদেশ সফর করে
জাপানী ইসুজু ট্রাক
ফরাসী রেনল্ট ট্রাক
জার্মান মার্সিডিজ ট্রাক
মূল বিষয় বলার আগে অতীতে ফিরে যাই। ১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা তার ধূরন্ধর বুদ্ধির মাধ্যমে তাজউদ্দিনকে দিয়ে ৭টি অসম চুক্তি স্বাক্ষর করিয়ে নেন। এ গুলো নিম্নরুপ;
“১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসে ভারত সরকারের সাথে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার প্রশাসনিক, সামরিক, বাণিজ্যিক, পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা বিষয়ে একটি সাতদফা গোপন সমঝোতা চুক্তি সম্পাদন করেন। চুক্তিগুলো নিম্নরূপ:
১. প্রশাসনিক বিষয়ক: যারা সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে শুধু তারাই প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে নিয়োজিত থাকতে পারবে। বাকীদের জন্য জায়গা পূরণ করবে ভারতীয় প্রশানিক কর্মকর্তাবৃন্দ।
২. সামরিক বিষয়ক: বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর প্রয়োজনীয় সংখ্যক ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশে অবস্থান করবে। ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাস থেকে আরম্ভ করে প্রতিবছর এ সম্পর্কে পুনরীক্ষণের জন্য দু’দেশের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩. বাংলাদেশের নিজস্ব সেনাবাহিনী বিষয়ক: বাংলাদেশের নিজস্ব কোন সেনাবাহিনী থাকবেনা। অভ্যন্তরীণ আইন-শৃংখলা রক্ষার জন্য মুক্তিবাহিনীকে কেন্দ্র করে একটি প্যারামিলিশিয়া বাহিনী গঠন করা হবে।
৪. ভারত-পাকিস্তান সর্বাত্মক যুদ্ধ বিষয়ক: সম্ভাব্য ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অধিনায়কত্ব দেবেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান।
এবং যুদ্ধকালীন সময়ে মুক্তি বাহিনী ভারতীয় বাহিনীর অধিনায়কত্বে থাকবে।
৫. বণিজ্য বিষয়ক: খোলা বাজার ভিত্তিতে চলবে দু’দেশের বাণিজ্য। তবে বাণিজ্যের পরিমাণের হিসাব নিকাশ হবে বছর ওয়ারী এবং যার যা প্রাপ্য সেটা র্স্টার্লিং এ পরিশোধ করা হবে।
৬. পররাষ্ট্র বিষয়ক: বিভিন্ন রাষ্ট্রের সংগে বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রশ্নে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংগে যেগাগাযোগ রক্ষা করে চলবে এবং যতদুর পারে ভারত বাংলাদেশকে এ ব্যাপারে সহায়তা দেবে।
৭. প্রতিরক্ষা বিষয়ক: বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বিষয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করবে ভারত।
” (অলি আহাদ রচিত “জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫ থেকে ৭৫”, বাংলাদেশ কোঅপারেটিভ বুক সোসাইটি লি: প্রকাশিত, চতুর্থ সংস্করণ ফেব্রুয়ারী ২০০৪, পৃষ্ঠা-৪৩৩,৪৩৪)।
স্বাধীন বাংলাদেশ যেন নিজে সার্বভৌম ও স্বনির্ভর হতে না পারে তার জন্যই দিল্লী আগে ভাগে এই ধরণের অধীনতামূলক চুক্তি স্বাক্ষর করিয়ে রাখে। পরবর্তীতে ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশে শেখ মুজিব ফিরে এসে ভারতীয় সামরিক বাহিনীকে নিজ দেশে পাঠাতে পারলেও উপরোক্ত চুক্তির আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এড়াতে পারেননি। জেনারেল ওসমানীর জন্য সামরিক বাহিনী থাকলেও তা মোটেও যথাযথ শক্তিশালী ছিল না। পররাষ্ট্র বিষয়ক যেকোন নতুন পদক্ষেপ নিতে গেলেই দিল্লীর অনুমোদন লাগত।
তাই যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও মধ্যপ্রাচ্যের সাথে সম্পর্কো উন্নয়নের ইচ্ছা থাকলেও ভারতের জন্য তা হয়ে উঠেনি। কোন সামরিক অস্ত্র, নৌবাহিনীর জাহাজ, ট্যাংক ও যুদ্ধবিমান দূর সাধারণ সমুদ্রের বাণিজ্যিক জাহাজও কিনতে গেলে ভারতের অনুমতি নিতে হত। ১৯৭২-৭৫ মেয়াদে ভারতই ছিল আমাদের পৃথিবী। বাহিরের জগত হতে আমরা প্রায় বিচ্ছিন্ন। কয়েকটি মুসলিম দেশের চাপের ফলে মুজিব অনেকটা জেদ করেই ১৯৭৪ সালের লাহোরের ও.আই.সি সম্মেলনে যান।
এই নিয়ে তার সাথে তাজউদ্দিনের বিরোধও হয়(আগাচৗ দৈনিক সমকাল ৩/১১/২০০৭)। এর পরে ১৫ই আগষ্ট, ৩রা ও ৭ই নভেম্বরের পালাবদলে বাংলাদেশের দায়িত্বে শহীদ জিয়া ক্ষমতায় আসলে। ভারতের সাথে সিংহভাগ অসম চুক্তিই বাতিল হয়ে যায়। কিছু বিদ্যমান থাকে। প্রথমেই বাংলাদেশের সাথে যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং মধ্যপ্রাচ্যের পেট্রডলারে দেশ গুলোর সাথে নতুর সম্পর্কের দ্বার উন্মোচিত হয়।
যার ফলে আজকে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রফতানির ৪০%(গার্মেন্টস ৫৫-৬০%), মধ্যপ্রাচ্যের দেশ গুলোতে ৪০ লক্ষ বাংলাদেশীর বছরে ৭-৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিটেন্স এবং চীন পরীক্ষিত বন্ধু। চীন এই পর্যন্ত অর্ধ ডজনেরও বেশী সেতু নির্মাণ, সড়ক-রেল, খনিজ, বিদ্যুৎ ইত্যাদিতে প্রচুর দান, সুদ মূক্ত ঋণ সুবিধা ইত্যাদি দিয়েছে। আমাদের সামরিক বাহিনীর ৯০% অস্ত্র, যান, ট্রেনিং চীন হতে পেয়েছি। বস্তুত জিয়া ভারতের অধীনতা মূলক শর্ত অগ্রাহ্য করে যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও মধ্যপ্রাচ্যের সাথে সুসম্পর্ক গড়লে RAW বহুবার সামরিক ক্যু ঘটানোর চেষ্টা করে। যার কারণে বহু সেনা সদস্যকে মৃত্যুদন্ড পেতে হয়।
নতুবা ১৯৮১র আরো আগেই জিয়া নিহত হতেন। ভারতীয় শর্তে ১৯৭২-৭৫ এর মত আবদ্ধ থাকলে বাংলাদেশ এতদিনে সিকিম অথবা আফ্রিকার সোমালিয়ার মত হত।
বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়নে শুধু যে আজকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে শীর্ষে গেছে তাই নয় বরং পার্বত্য চট্টগ্রামকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টাকারী সন্ত্রাসী শান্তিবাহিনীকেও রুখা গেছে। ১৯৭২-৭৫ এ গভীর সুমুদ্রে যাওয়ার কোন যুদ্ধ জাহাজ আমাদের নৌবাহিনীর ছিল না। শহীদ জিয়া ক্ষমতায় আসলে সৌদি আরবের বিশাল অনুদানে বৃটেন হতে চারটি ফিগেট কেনা হয়।
যা ইসলামের চার খলিফার নামে নামকরণ করা হয়। শুধু যে চীন তা নয় পাকিস্তানের সাথেও আমাদের সম্পর্ক স্বাভাবিক হতে থাকে। আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর বেশ কিছু অস্ত্র, সরঞ্জাম, যানবাহন, যুদ্ধ বিমান পাকিস্তান থেকেও পাই। এর মধ্যে KRL 122: Multiple Launch Rocket Systems, HJ-8 /Baktar Shikan: Anti-tank guided missile
Click This Link
এরশাদ আমলে পাকিস্তান হতে পুরোনো ৪০টি এফ-৭(চীনা জঙ্গী বিমান) পায়। কিন্তু পেলেও আমাদের বিমানবাহিনীর গাফলতিতে ১৯৯১এর সাইক্লোনে চট্টগ্রামের জহুরুল হক ঘাটিতে থাকা ৪০টিই সাগরের প্লাবনে নষ্ট হয়ে যায়।
এই পর্যন্ত এই সব ভূমিকা কি চীন কি মধ্যপ্রাচ্য কি পাকিস্তান এদের সবার ভূমিকাই নির্ভরযোগ্য। শুধু মার্কিনিদের ভূমিকা নিয়েই দূশ্চিন্তায় থাকতে হয়। কারণ এ গুলো আমাদের শাসক গোষ্ঠীর সততা ও দেশ প্রেমের উপর নির্ভরশীল। আর ভারত স্বাধীন বাংলাদেশে সেই ১৯৭২ থেকে কখনই নির্ভরযোগ্য হতে পারেনি। স্রেফ ২০০৭ সালের সিডর সাইক্লোনের পর টনপ্রতি ৪০০ ডলারে কয়েক লক্ষ টন চাউল বিক্রির কথা থাকলেও প্রণব ও দিল্লী সেটা রাখেনি।
বহু কষ্টে মাত্র ৪০-৪৫টি বাংলাদেশী পণ্য ভারতে শূল্ক মূক্ত প্রবেশাধিকার পেলেও কৃত্রিম বাধা রয়ে গেছে;
Click This Link
বহু বিষয়েই ভারত বিমাতা সুলভ আচরণ করছে। ভারতের মতলব হল সে বাংলাদেশ হতে ১৬ আনা নিবে, কিন্তু বিনিময়ে কিছুই দিবে না। তাকে আর যাই হৌক ভাল বন্ধু বলা যায় না। কিন্তু এই ভারতাকেই হাসিনা ও তার দল আলীগ সব সময় প্রভু জ্ঞান করে। বাংলাদেশের কি লাভ বা স্বার্থ রক্ষা হল তার চেয়ে বেশী গুরুত্ব দেয় যে দিল্লী কি পেল।
এই কারণেই ১৯৯৬ সালে দেশবাসী ও সংসদকে না জানিয়ে ৩০ বছর মেয়াদী ফারাক্কা চুক্তি এবং দ্বিতীয় মেয়াদে জানুয়ারী ২০১০ এ গোপন শর্তে দিল্লীতে ভারতের সাথে চুক্তি করে। বাংলাদেশ সেই জিয়ার সময় হতেই ভারত থেকে সামরিক বাহিনীর জন্য কোন সামরিক সরঞ্জাম ও বাহন না কিনলেও হাসিনা ১৯৯৯ সালে নিম্ন মানের অশোক-লেল্যান্ড বাস ও ট্রাক কেনার সিদ্ধান্ত নেয়;
A defence deal was signed between the two countries on June 28, 1999. Bangladesh will purchase 130 vehicles from Ashok Leyland for defence purposes.
Click This Link
অথচ সেই জিয়া ও এরশাদ আমলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ট্রাক ও বাস জাপানী ইসুজু, মিটসুবিশি হতে কেনা হত। পরে খালেদার ১৯৯১-৯৬ আমলে ফ্রান্সের রেনল্ট ও জার্মানীর মার্সিডিজ যানবাহন কেনা হয়। হাসিনার সময়ে নিম্ন মানের অশোক লেল্যান্ড কেনার সিদ্ধান্তর কথা ফাস হলে এই নিয়ে বেশ হৈ চৈ ও প্রতিবাদ হয়। ফলে হাসিনা এ গুলো আর কেনেনি।
সেই জিয়ার আমল থেকে বর্তমানে এই শেখ হাসিনার মেয়াদেও বাংলাদেশ যে চীন থেকে সামরিক খাতে যে সমস্ত ক্রয় করে তা দিল্লী মোটেও পছন্দ করে না। এমন কি সুমুদ্র বন্দর উন্নয়নে বেইজিং বাংলাদেশকে সহায়তা করুক এটাও ভারত ভাল নজরে দেখে না। এই বিষয়ে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং গত বছর ২০১১র সেপ্টম্বরে বাংলাদেশ সফরে এলে দিল্লীর অসন্তষ্টির কথা জানিয়ে দেয়;
But India's overtures are dwarfed by Bangladesh's flourishing friendship with its main trading partner, China, a big weapons supplier that is also helping build ports in the riverine nation that straddles the Ganges Delta and the Bay of Bengal.
Click This Link
সেই বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে আমাদের নৌবাহিনীর অনেক স্বপ্ন ছিল নিজেদের সাবমেরিন তথা ডুবোজাহাজের। কিন্তু আর্থিক ও ভারতের অসন্তুষ্টির জন্য কখনই এটা কেনা হয়ে উঠেনি। এই বিষয়টিই ২০০২ সালে বাংলাদেশের তরফ থেকে পারভেজ মোশারফের কাছে সহায়তা চাওয়া হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় খালেদা জিয়া ২০০৬ সালে পাকিস্তান সফর কররে মোশারফ সরকার ২টি পুরোনো সাবমেরিন বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে উপহার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু যে ভাবেই হৌক ভারতীয়রা বিষয়টি জেনে যায়। কারণ তাদের ইষ্টার্ণ কমান্ড যে ভাবে ভারতীয় নৌবাহিনীকে সাজিয়েছে তাতে তাদের আবার বিশাল ব্যায়ে পুনঃ বিন্যাস করতে হবে। এই বিষয়ে দিল্লীর অনেক অস্থিরতা ও উদ্বিগ্নতা হয়েছিল। এই বিষয়ে;
NEW DELHI: In a strategic decision that Indian policy planners are trying to comprehend, Pakistan has agreed to gift two of its old submarines to Bangladesh Navy.
Authoritative sources in the establishment told DNA that Pakistani authorities agreed to the gift when Bangladesh Prime Minister Begum Khaleda Zia visited Pakistan from February 12 to 14 earlier this year.
Pakistani authorities would refurbish and refit two of its old submarines for the Bangladesh Navy under the agreement.
The Pakistan gift would provide the Bangladesh Navy its first underwater capabilities. This raises several questions regarding Bangladesh’s strategic planning and forecast for the region.
As the information begin to trickle down to policy makers here, the new strength of Bangladeshi Navy is bewildering them. But they admit that they will have to ingrain Dhaka’s new strength into Indian strategic plans.
Click This Link
দেখা যাচ্ছে শুধু ভারতীয় নৌবাহিনীই নয় দেশটির নীতি নির্ধারকদেরও ঘুম হারাম হয়েছিল বাংলাদেশের সাবমেরিন প্রাপ্তির সংবাদে।
আমরা মনে করি বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ হিসেবে তার সুমুদ্র রক্ষার অধিকার রাখে। সাবমেরিন থাকলে বাংলাদেশের সুমুদ্র সীমায় বাহিরের কেউ পানির তল দিয়ে সহজে অবৈধ অনুপ্রবেশ করতে পারবে না। কিন্তু ভারত কখনই চায়না যে বাংলাদেশের একটি শক্তিশালী সামরিক বাহিনী থাকুক। সব সময়ই ছলে বলে কৌশলে চেষ্টা করে আসছে যে বাংলাদেশের সামরিকবাহিনী যেন ঠিকমত উন্নয়ন ঘটাতে না পারে। পাকিস্তানের রাজী হওয়ার পরও কেন দুটি সাবমেরিন আমাদের নৌবাহিনী পেল না তা আজও রহস্যজনক!
কি প্রাকৃতিক কি বাণিজ্যিক কি সামরিক সব বিষয়ই তার নাক গলানো চাই-ই চাই।
তবুও ভারতকে রুখা সম্ভব যদি আমাদের দেশে জাতীয় ঐক্য থাকে। ভারতের সাথে বিভিন্ন চুক্তিতে সংসদ ও দেশের মানুষের মতামত নিয়ে করা যায়। কিন্তু র্দূভাগ্য আমাদের যে আমরা শেখ হাসিনা ও তার দলের জন্য কখনই পেরে উঠিনি। ভারতের সাথে অন্যায্য ও ক্ষতিকারক চুক্তির সাফাই গেয়েছেই উপরন্ত অতীতে জিয়া ও খালেদা দেশের স্বার্থে দিল্লীর সাথে ক্ষতিকর লেনদেন না করলে তারা অপবাদ দেয়। এরাই নাকি স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।