টুকলিফাই মারাই আমাদের কাজ, চুরা ছেঁচা দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।
নাটোরে গায়ে আল্লাহু ও মোহাম্মদ (সাঃ) লেখা একটি বড় মাছ পাওয়া গেছে। শহরের হাফরাস্তা এলাকার মত্স্যচাষী হাজী গোলাম নবীর মাঝদিঘা গ্রামের মনোসেক্স তেলাপিয়া মত্স্য প্রজনন হ্যাচারিতে মাছটি পাওয়া যায়। গোলাম নবী জানান, গতকাল মাছ বিক্রির জন্য রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার মোল্লাপাড়ার আড়তে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানকার বিক্রেতারা মাছের গায়ে আরবি হরফের লেখা দেখতে পেয়ে বিক্রি না করে খামারের ম্যানেজারের কাছে মাছটি ফেরত দেয়।
পরে মাছটিবাসায় এনে স্থানীয় হাফেজ মো. আবদুল আওয়ালসহ অন্যদের দেখান। তারা জানান, প্রায় এক কেজি ওজনের এই সিলভার কার্প মাছটির গায়ে আরবিতে আল্লাহু ও মোহাম্মদ লেখা রয়েছে। এই খবরে শত শত মানুষ মাছটি দেখতে ভিড় জমায়।
আল্লাহ সব সময় তার মহিমা দেখায়। এ যেন তারই প্রতিচ্ছবি।
সুবাহানআল্লাহ্ !
↓
অসাধারণ এই ছবিটি আসুন " TAG " SHARE" করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দেই !
এমন খবর আজ ফেইসবুকে ভরা। আফগানিস্তান ও বাংলাদেশের বাঁশের চেয়ে কঞ্চি বড় অন্ধকার যুগে বিশ্বাসী মুসলমানেরা বিশ্বের তরুন ও মূর্খদের ধর্মীয় ইমোশনাল ব্লাকমেইল করার জন্য, নির্বোধ যুক্তিহীন কুসংস্কারাচ্ছন কট্টর মুসলমান তৈরীর লক্ষ্যে এ কাজগুলি করছে।
আল্লাহ ভাবছে, আমি তো মানুষ বানাইছিলাম, আদম হাওয়া বানাইছিলাম, তাহলে সেই মানুষের বংশধরেরা ছাগল হইলো কিভাবে ?এরা সারাদিন রাত কাঁডল পাতা খুজে কে !!!!
আপডেট দিছিঃ
আমাদের কাঠমোল্লারা - আমি অবশ্য কোন মোল্লাকে কাঠের বাইরে দেখি না - কোরআন হাদিস ঘেটে কি দেখেছে, কি পড়ছে, কি বুজচ্ছে ও কি বুঝাচ্ছে তার নমুনা নিম্নরুপঃ
"হে মুমিনগণ, তোমরা কি জান না, "বেহেস্তে তোমাদের জন্য প্রজনন ক্রিয়া ছারা চির কুমরী হুর সৃষ্টি করা হয়েছে। তোমরা তাদের সাথে প্রতিবার সহবাস করার পর তারা আবার কুমারী হয়ে যাবে। "
আর এই বানিগুলো যখন মাইক লাগিয়ে, বিশাল ওয়াজ মহাফিল, তফসিরুল কোরআনে, শুক্রবারের বয়ানে ধমক দিয়ে চিৎকার করে কাঠ মোল্লারা বাকি সবাইকে ইহুদি নাছারা বলে গালাগালি করে তখন শুনে হাসি পায়, কষ্টও লাগে।
আমার কেন জানি হুরের কথা শুনলে প্রায়ই মনে হয়, এখানে স্রোষ্টা একটা চমৎকার নির্মল হিউমার করেছে। কোরানের বেশির ভাগ বানিতেই নানা রুপক, তুলনা, সমরুপতা, সমার্থকতা ব্যবহার করা হয়েছে আধ্যাত্তিক কোন রহস্য ক্যামোফ্লেইজ করার জন্য।
হয়তো হুর বলতে এমন একটা গাছের, এমন একটা ফলের কথা বলা হয়েছে যার শরবত খেতে, আর শরবত বানাতে হয় না, ফলের ভেতরই রেডি শরবত। মুখটা কেটে দিলেই গ্লাসভরা সরবত। সেই শরবত খেলেই বৃদ্ধ যুবক আর যুবক কিশোর হয়ে যায়, শরীরে আনন্দ লাগে।
আবার পরদিন বুড়া আবার এক গ্লাস হুর, আবার যুবক, এভাবে শতকের পর শতক জোয়ান-বুড়ার খেলা রে ভাই জোয়ান বুড়ার খেলা। আর গাছের ফলও শেষ হয় না, প্রতি দিন গাছের প্রথম হুরের জুস।
তাই বলি কাঠমোল্লাদে কথা শুনে যারা দিনরাত হুর নিয়া ডুবে থাকেন, কে কয়াডা হুর পান তার হিসাবে মশগুল থাকেন, পরে ধরা খেয়ে আমাদের দোষ দিলে লাভ নাই। আমরা আগেই বলছি আমরা ভাষা বুঝি না। হুজুর যা কয় তাই সই তাও মানিনা।
হুজুরে কি দেখে, কি বুজছে তা আল্লা জানে আর হুজুর জানে, অনুবাদটাও তো ভাই গিরিশ চন্দ্র করে দিয়েছে। ,
ইসলাম নিয়ে, ধর্ম পালনে, সমাজে ও রাজনীতিতে যত সমস্যা তার সকল কিছুর জন্ম আসলে ভাষায়। অথচ যে ভাষা তোমরা নিজে বোঝ না, সেই ভাষায় স্রষ্টাকে যখন ডাক তখন তোমার স্রষ্টাও কিছুই বোঝে না। কারন স্রষ্টা তোমাদের ভেতরেই থাকে।
আচ্ছা আরবের মানুষকে যদি হঠাৎ করে বাংলায় ইসলাম ধর্ম পালন করতে হয়, তাহলে কেমন হবে?বাংলার দুর্গতি তারচেয়েও বেশি।
যাহউক, সকল ধর্মান্ধতা, ধর্ম রাজনীতি বন্ধ হউক, মানুষে ঘরে ঘরে ধর্ম অন্ধকারের আলো ছরাতে শুরু করুক, কারন ধর্মের বাতিটাই তারা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে, তো জ্বালাও দেখি কত আলো। প্রতিটি ধর্মের সকল অন্ধকারকে প্রকাশ্য দিবালোকে সবার সামনে তুলে ধার উচিত।
আমার বিশ্বাস, আমার মত অনেকেই কোরআন হাদিসে এরকম দ্বৈর্থক কিছু কথা নিয়ে সত্যি বিব্রত। সকল ধর্ম মানুষের শ্রদ্ধা পাওয়ার দাবি রাখে, কারন যতদূর জানা যায় সকল ধর্মের মৌলিক কথা সমাজে মানুষের মঙ্গল। মানুষ সামাজিক ভাবে একে অন্যকে তথা অন্যের ধর্ম বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করবে, তা না হলে কিসের মানুষ, কিসের সমাজ।
নিচে দেখেন মুসলমান, ইসলাম, ছাগল ইত্যাদী ট্যাগে পাওয়া গুগল ছবি।
বলুন তো ভিতরে কি ?
আল্লার কি অসিম কুদরত, ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।