সব কথা বলা যাবে, সত্যটা বলা যাবে না।
খবরটি হলল দৈনিক যুগান্তর ও সকালের খবরের
একসঙ্গে জাহিদ হাসান-রাখি-
আনন্দনগর প্রতিবেদক
মিডিয়াতে যাত্রা শুরুর পরই লাক্স তারকা রাখি জনপ্রিয় অভিনেতা জাহিদ হাসানের নির্দেশনায় ‘পোর্ট্রেট’ নাটকে অভিনয় করেছিলেন। কয়েক বছর বিরতির পর আবারও জাহিদ হাসান ও রাখি জুটিবদ্ধ হয়ে অভিনয় করলেন ‘ইমোশনাল আবদুল মতিন’ নাটকে। নাটকটি নির্দেশনাও দিয়েছেন জাহিদ হাসান। গতকাল সিরাজগঞ্জে নাটকটির শুটিং সম্পন্ন হয়েছে।
জাহিদ হাসান বলেন, ‘মূলত গল্পের কারণেই এই সময়ে আমি সিরাজগঞ্জে শুটিং করি। আগে পুবাইলে করতাম। কিন্তু ফ্রেম ধরলেই বোঝা যায় এটা পুবাইল। তাই শুটিং সিরাজগঞ্জেই করেছি। ফের রাখিকে নিয়ে কাজ করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রাখি নতুন প্রজšে§র অভিনেত্রীদের মধ্যে বেশ সম্ভাবনাময়।
কাজের প্রতি একনিষ্ঠতা তার আছে। আশা করি, দর্শকের ভালো লাগবে। ’ রাখি বলেন, ‘জাহিদ ভাই অনেক গুণী এবং উঁচু মাপের একজন অভিনেতা। তার সঙ্গে অভিনয় করতে পারাটা আমার জন্য অনেক সৌভাগ্যের। ’
---যগান্তর ১০ জুন২০১৩
আমি উন্মাদ(২৫৮) ঈদ সংখ্যা২০১০ জন্য একটা নাটক লখিছেলিমা।
নাটকরে নাম গৃহবন্দ। গল্পটা এমন, নায়ক ছ্যাকা খয়েে সদ্ধিান্ত নয়ে সে আত্মহত্যা করব। সে ভীতুমানুষ। সাহস হয়না আত্মহত্যা করার তাই বন্ধুদরে পারার্মশে বভিন্নি উপায়ে আত্মহত্যার চষ্টো কর। কন্তু র্ব্যাথ হয়।
শেষে এক বন্ধুর পরার্মশে যায় ভাড়াটে খুনরি কাছ। খুনকি তাকে খুন করতে টাকা দয়ে নায়ক। এরিমাঝে তার জীবনে নতুন প্রেম আসে। সে আত্মহত্যার সিদ্ধন্ত বাদ দিয়ে পালিয়ে বেড়ায় নিজের ভাড়া করা খুনরি হাত থকে। এভাবে চলে নাটকরে গল্প।
View this link
২৭ জুলাই ২০১১ বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় দেখলাম
হিমু আকরামরে নতুন নাটক ইমোশোনাল আবদুল মতিনের প্রোম দখেলাম। গল্প ঠিক আমারটা। এখানে রচনায় হিমু আকরাম।
হিমু আকরাম সর্ম্পকে বলে নেই। এই লোক একসময় দৈনিক ইনকিলাবের পাঠক পাতায় হুমায়ূন আহমেদ স্টাইলে ছোটখাট লেখা লিখত।
তারপার ফেরদৌস হাসানের সহকারি হয়ে কাজ করেছে কিছুদিন। আমি মিডিয়ার প্রতি একসময় পাগল ছিলাম। তার সহকারি হয় দু’তিনট নাটকে কাজও করেছি। চুড়ান্ত রমক ছোটলোকির কারণে আমি শুধু তাকে না ভিজুয়্যাল মিডিয়াকে গুডবাই জানাই। সাথে আরেক সহকারী পরিচালক আদনান ফরহাদও হিমু আকরামকে ছেড়ে চলে যায়।
ফরহাদ ভাই বলল সে নাটকটা বানাবে। আমি তাকে বললাম-নাটকে নাম বদলাতে পারবেন না। রচনায় এবং চিত্রনাট্যে আমার নাম থাকবে। এই শর্তমানলে আপনাকে দিব। শুধু মাত্র রচনায় আহমেদ মামুন এক কোনায় আরকাহিনি সংলাপ এবং চিত্রনাট্যে কোথাও আপনার নাম থাকতে পারবে না।
এবং আমাকে সম্মার টাকাটাও দিতে হবে।
আজ পত্রিকায় খবরটা দেখে আমি তাকে ফোন করলাম। (০১৭১২০০৮৮৬৫)বলে আমি মিটিং-এ বিজি আছি। আধঘন্টা পরে সে আমাকে ফোন দিল। আমি তাকে আমার আশংকার কথা খুলে বললাম।
সে কথাটা উড়িয়ে দিয়ে বলল, এই গল্প আমি ২০০২ সালে দৈনিক ইনকিলাবে লিখেছি।
-তাহলে আমাকে ই-মেইল করে দিন। দেখি।
-আমি তোমার মত একটা দু’টা লিখি না। আমি কি লেখা নিয়ে ঘুরব?
এরপর সে তার ব্যস্ততা দেখিয়ে ফোনটা রেখে দিল।
আমি উন্মাদ সম্পাদক আহসান হাবীবকে ফোন দিলাম। সে বলল, আগে মামলা করার দরকার নেই। ফোনে বিষয়টা মিমাংশা করে ফেল। এটাই ভাল।
কিন্তু সে যেসব কথা বলছে শুনে আমার ঘৃনা ধরে যায়।
সে এত মিথ্যা সাজিয়ে বলে কি ভাবে। আর আমরা যারা কষ্ট করে একটা লিখা লেখি।
এপা নিয়ে আমি সামুতে একটা পোষ্ট দেই।
View this link
বিষটা নিয়ে চীন মৈত্রি সম্মেলন কেন্দ্রে অনেক সাংবাদিকের কাছে হেনস্তা হন হিমু আকরাম। সে থেমে যায়।
কিন্তু ষড়যন্ত্র তার থামে না। এখন জাহিদ হাসানের নাম দিয়ে নাটকটি বাংলাভিশনে ঈদ নাটক কোঠায় চালানোর পায়তারা চালাচ্ছে।
আমি জাহিদ হাসানকে সবিনয়ে বলতে চাই। হিমু আকরামের মত মিডেল ক্লাশ অশিক্ষিত ছেলের পাল্লায় পড়ে আপনি নিজের সুনাম খুন্ন করবেন না। কারণ সম্মান কামাতে সময় লাগে খুয়াতে সময় লাগে না।
আর উন্মাদের মত জনপ্রিয় পত্রিকার গল্প মানুষের চোখ এড়াতে পারে না। বাংলাভিশন টিভি চ্যানেলও মিরপুরের থেকে বেশি দূরের পথ না। আমি মিরপুরে থাকি! আশা কিরি আপনি হিমুর মত বোকামি করে সাংবাদিকের প্রশ্নের মুখে পরবেন না। আপনার মঙ্গল কামনা করছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।