আমরা হেরে যাইনি। এশিয়া কাপ না জিতলেও তোমরা আমাদের হৃদয় জয় করেছ। আমরা গর্বিত মোল্লা VS মুক্তমনা (সিরিজ ১) আল্লাহ সবকিছু পারেন না। তিনি ঘুমাতে পারেন না, খেতে পারেন না, মিথ্যা কথা বলতে পারেন না, অবিচার করতে পারেন না। কারণ এ কাজগুলো যদি তিনি করেন, তবে তিনি আর স্রষ্টা থাকেন না।
এ কাজগুলো যদি তিনি পারেন, তবে তিনিও আমাদের মত ঘুম, খাওয়া দাওয়া স্বার্থপরতা এইসবের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়বেন। আর স্রষ্টার পক্ষে এই ধরনের কাজ সাজেনা। সব কিছু যদি উনি পারেন, তাহলে উনার পক্ষে স্রষ্টা হিসেবে টিকে থাকা অসম্ভব হয়ে পড়বে, আমি আপনি না হয় স্বার্থ হাসিলের জন্য মিথ্যা বলি, ক্লান্ত হলে ঘুমাই, কিন্তু স্রষ্টার মিথ্যা বলার দরকার কি? ঘুমানোর দরকার কি? তিনি এসব দুর্বলতা থেকে মুক্ত বলেই তিনি স্রষ্টা। এই ব্যপারে কুরআনে আয়াতুল কুরসিতে বলা আছে। এইসব কাজ স্রষ্টার বৈশিষ্ট্যের সাথে সাঙ্ঘর্শিক।
তিনি এই ধরনের Ungodly কাজ করতে পারেন না। আর আল্লাহ নিজেও কখনও দাবি করেন নি যে, তিনি “সব পারেন” বরং তিনি বলেছেন, “সবকিছুর উপর তিনি ক্ষমতাবান। ’’ মানে সবকিছুকে control করার, destroy করার ক্ষমতা তাঁর রয়েছে।
(একটু ইতঃস্তত ভাব যেন দেখা গেলো মুক্তমনা মাঝে, তবে হার মানতে নারাজ তিনি)
মুক্তমনা : কিন্তু আমার প্রশ্নের সাথে তো আপনার উত্তরের কোন মিলই নাই। আমি কি জিজ্ঞাসা করলাম, আর আপনি কি উত্তর দিলেন?
মোল্লাঃ আমি ভেবেছিলাম, আপনি জ্ঞানী, বুঝে নিবেন।
(দুইপাশে হাত ছড়িয়ে) যাই হোক, ঐ যে বলছিলাম, প্রশ্নটার premise ভুল। এই প্রশ্নে ধরা হয়েছে যে, “স্রষ্টা সবকিছু পারে”। এই ভিত্তিতে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে, “স্রষ্টা কি এমন কোন পাথর বানাতে পারে যা তিনি ধ্বংস করতে পারেন না?’’ premise ভুল এই কারনে যে, আমি একটু আগেই বললাম, স্রষ্টা আসলে সবকিছু পারেনা, উনি Ungodly জিনিস করতে পারেন না। দ্বিতীয়ত, এই প্রশ্নটার structure এও ভুল আছে। এই প্রশ্নটা logical প্রশ্ন।
একটা Universal truth কে base ধরে এই method এ logic দাঁড় করান হয়। এই method কে বলা হয় logical deduction method। কিন্তু এই প্রশ্নটায় universal truth কে base ধরে করা হয়নি।
(একটু চিন্তা করে)
যেমন ধরুন, ‘মানুষ মরনশীল’ এটা একটা সার্বজনীন সত্য। এটাকে premise ধরে প্রশ্ন করা হল, ‘রহিম একজন মানুষ, রহিম কি মরণশীল?’............ কিন্তু আপনি যে প্রশ্ন করেছেন তাতে বলা হয়েছে, এমন কোন বস্তু তৈরি করা যাবে কিনা, যা স্রষ্টা ধ্বংস করতে পারেনা? আমাদের আশপাশে এমন কোন উদাহরন নাই যেখানে কেউ কোন কিছু বানাল অথচ তা নষ্ট করতে পারেনা।
আপনি যদি একটা গ্লাস বানান, আপনি জানেন, কত জোরে আঘাত করলে তা ভেঙ্গে যাবে। আপনি একটা কম্পিউটার বানালে জানেন যে, পানিতে চুবাইলে এইটা শেষ। এটা কখনই সম্ভব না যে, কেউ কোন একটা জিনিসকে তৈরি করেছে অথচ তা ধ্বংস করতে পারছেনা। তৈরি করার সাথে সাথেই ঐ জিনিষটার দুর্বলতা এবং নাড়ী নক্ষত্র স্রষ্টার জানা হয়ে যায়, যেভাবে আপনি জানেন আপনার তৈরি করা মেশিনটা কয়দিন সার্ভ করবে, কি করলে তা নষ্ট হয়ে যাবে। এটা স্রষ্টার দুর্বলতা নয়, বরং সৃষ্টির, স্রষ্টাকে অতিক্রম করতে না পারার অক্ষমতা!
(ফাটা বেলুনের মত চুপসে গেলেন মুক্তমনা ।
এ প্রশ্নের এরকম উত্তর তিনি জীবনেও শুনেন নি। মোল্লা যেভাবে প্রশ্নটার সার্জারি করে আবর্জনার স্তূপে ছুঁড়ে ফেলল, তাতে তিনি স্তম্ভিত হয়ে গেলেন। অথচ এ প্রশ্ন দিয়েই তিনি কত তরুণকে নাস্তিক বানিয়েছেন, কত হুজুরকে ঘোল খাইয়েছেন, অপমান করেছেন!)
ফ্যাকাসে হাসি হাসলেন বাবু (মুক্তমনা ) ।
মুক্তমনা : বুঝলাম, কিন্তু স্রষ্টা থাকলেই যে, তাকে মানতে হবে, এমন কোন কথা নেই।
মোল্লাঃ তারমানে, আপনি বলতে চাচ্ছেন, এ মহাবিশ্ব তৈরির পেছনে কোন objective নেই?
মুক্তমনা : না কোন objective নাই।
মোল্লাঃ কেন আপনার এরকম মনে হল?
মুক্তমনা : Objective থাকলে কি আর মানবজাতির মধ্যে এত হানাহানি, মারামারি, কাটাকাটি হত? যে যার মত খুশি, চলে। Objective থাকলে কি আর এরকম হত?
মোল্লাঃ (কৌতুকপূর্ণ ভঙ্গীতে) তাহলে তো নাস্তিকরা মানবজাতির জন্য বড় উপকার করে যেতে পারে!
মুক্তমনা : কিভাবে? (সন্দেহপূর্ণ দৃষ্টি)
মোল্লাঃ যেহেতু নাস্তিকদের জীবনের কোন অবজেক্টিভ নাই, সেহেতু আপনারা এক কাজ করলেই পারেন। গণহারে সবাই গলায় দড়ি দিতে পারেন। এতে বাংলাদেশের জনসংখ্যার সমস্যার সমাধান হবে। , আপনারা মরে গিয়ে তেল, গ্যাস হবেন, আমাদের জ্বালানী সমস্যার সমাধান হবে।
পৃথিবীতে আস্তিক নাস্তিকের মারামারিও থাকবেনা।
...... তো আপনারা মানবজাতির বিশাআআআআআআল উপকার সাধন করতে পারেন।
( এ কথা শুনে সবাই দাঁত কেলিয়ে হাসতে লাগল। চা দোকানদারের পান খাওয়া লাল দাঁত ও বেরিয়ে পড়ল)
মোল্লাঃ কি মামু? তোমার দোকানে না হয় দুই কাপ চা কম বিক্রি হবে, মাইন্ড কইরনা।
(দাঁত ৩২ টাই বের হল এবার)
(ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চমকে উঠলেন মাঝবয়সী বাবু)
মুক্তমনা : ওরে বাপরে! সাড়ে এগারটা বেজে গেল।
এবার উঠতে হয়, ভাই...
(সবাই মোচড় দেয়া শুরু করল)
মোল্লাঃ হ্যাঁ, হ্যাঁ, আমাকেও উঠতে হবে......... তা আপনি স্রষ্টার অস্তিত্বে বিশ্বাস করছেন?
মুক্তমনা : না, আমি সংশয়বাদী, কোনদিন clear cut প্রমাণ পেলে করব।
মোল্লাঃ দেইখেন আবার, নিজের সন্তানের পিতৃত্ব নিয়ে সংশয়ে থাইকেন না আবার! (বলেই বুঝল খোঁচাটা মারা ঠিক হয়নি)
মুক্তমনা : তা আজ আসি। (বলেই ঘুরলেন, কি যেন মনে পড়ে গেলো মোল্লার, ডাক দিলেন.........পেছন ফিরে তাকাল বাবু)
মোল্লাঃ ভাই, আপনার জন্য একটা সুসংবাদ আছে।
মুক্তমনা : (সন্দেহপূর্ন দৃষ্টি) কি?
(তার চুলের দিকেই কিনা ঠিক বোঝা গেলনা, শাহাদাত আঙ্গুল তাক করল মোল্লা)
মোল্লাঃ আপনাকে উদ্দেশ্য করে আল্লাহ সুসংবাদ দিয়েছেন, “ সাবধান! সে যদি নিবৃত্ত না হয়, তাহলে আমি তাকে অবশ্যই হেচড়িয়ে নিয়ে যাব, মাথার সামনের চুল ধরে। মিথ্যাবাদী পাপিষ্ঠের চুল!...... অপরাধীর পরিচয় পাওয়া যাবে তাদের চেহারা দেখে, তাদের পাকড়াও করা হবে পা ও মাথার ঝুঁটি ধরে”
(কথাটা বলেই ঘুরল মোল্লা...... রাগে কাঁপতে লাগলেন মাঝবয়সী বাবু, মোল্লার সাহস দেখে, ব্যাটা আঙ্গুল তাক করেছে তার চোখের দিকে, চড়াত করে মাথায় রক্ত উঠে গেলো, গায়ে আগুন ধরে গেল, একইসাথে ভয় ও পেলেন, তার এতদিনের সাজানো গোছানো যুক্তির দুনিয়াটা ভেঙ্গে গেল বলে)
পকেট থেকে টাকা বের করল মোল্লা।
তা দেখে দোকানদার বলে উঠল,
দোকানদারঃ মামু, আন্নেতুন অ্যাঁই টিয়া রাইখলে আল্লাহ্ও বেরাজি অই যাইব। অ্যাঁরে মাফ করেন, অ্যাঁই রাইকতাম হাইত্তান্নো।
(হেঁসে বাসার পথে রওনা হল মোল্লা...... আবেগে চোখে পানি এসে গেল তার। ইসলামের জন্য এ উম্মাহ sacrifice করবে নাতো কে করবে? তার মনে পড়ে গেল, ঘূর্ণিঝড় সিডরের সময়, তারা কয়েকজন মিলে শেখেরটেক ১০ নং মসজিদ থেকে টাকা সংগ্রহ করেছিল। যতগুলো ভিক্ষুক সেখানে ছিল, প্রত্যেকে নিজের ভিক্ষার টাকা থেকে দান করে গিয়েছিল...... এ উম্মাহ জাগবে নাতো কে জাগবে? এ উম্মাহ আল্লাহর ডাকে সাড়া দিবে নাতো কে দিবে?)
তিনদিন পর......
সূচনা কমিউনিটি সেন্টারের সামনে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল মোল্লা।
পকেট থেকে মোবাইল বের করতেই ভ্রু কুঁচকে উঠল। পরক্ষনেই হাসি ফুটল মুখে...
মোল্লাঃ আসসালামু আলাইকুম!
অপরপ্রান্তঃ ওয়ালাইকুমুসসালাম,......... হ্যালো, ভাই, ...... চিনতে পারছেন আমাকে?
মোল্লাঃ হ্যাঁ, হ্যাঁ, পারছি...... বলেন।
অপর প্রান্তঃ আপনি কি ফ্রী আছেন ভাই?
মোল্লাঃ আ.........হ, মোটামুটি, বলেন।
অপরপ্রান্তঃ না, তাহলে একটু কথা বলতাম আর কি!
মোল্লাঃ আপনি কই আছেন?
অপর প্রান্তঃ তাজমহল রোড।
মোল্লাঃ এক কাজ করেন, মেগা সিটির পিছনের মাঠে চলে আসেন।
আমি আসতেছি, ১০ মিনিট।
”রব্বিশ রহলী সোয়াদরী ওয়া ইয়াসসিরলী আমরি, ওয়াহলুল উকদাতাম মিল্লিসানী ওয়াফক্বহু ক্বলী”
তিন বছর পর......
রাত তিনটা। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের একটি প্রকোষ্ঠে শিক ধরে দাঁড়িয়ে আছে রুম্মান। ফাঁকফোকর দিয়ে চাঁদের আলো এসে পড়ছে। আজ ভরা পূর্ণিমা।
বিগত তিন বছরের স্মৃতি মনে পড়ে গেল রুম্মানের।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিন্টনের ঢাকা সফরের প্রতিবাদে মিছিলে গিয়েছিল সে। নির্লজ্জ পেটোয়া বাহিনীর বেধড়ক লাঠিপেটার স্মৃতি ভেসে উঠল। ভেসে উঠল মোল্লার মাথা ফেটে অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার ছবি। রক্তাক্ত দেহে ফুটপাতেই পড়ে ছিল।
চারদিকের স্লোগান, ”গণতন্ত্রের কবর খুঁড়, খিলাফতের জন্য লড়; মুজিব জিয়ার আদর্শ, দেশ করেছে ধ্বংস; সারা জাহান জাগছে, খিলাফত আসছে”.........। তিনজন পুলিশ যখন তাকে হেঁচড়াতে হেঁচড়াতে নিয়ে যাচ্ছিল, ততক্ষণে পেটোয়া পুলিশ বাহিনীর তাণ্ডবে নরক হয়ে পড়েছিল প্রেস ক্লাবের সামনের রাস্তা...। সেই সাথে সরকারী বাহিনীর তান্ডব।
তারপর থেকে তিন বছর...... হ্যাঁ, তিনটা বছরই তো। এমন কোন নির্যাতন নেই, যা তার উপর করা হয়নি।
ইলেক্ট্রিক শক দিয়ে দিয়ে তার যৌনক্ষমতা নষ্ট করে দেয়া হয়েছে...... বিয়ে? হাহ? মোল্লার সাথে বিয়ে নিয়ে প্রায়ই কথা হত,ওয়ারড্রবের সমান সাইজের স্পীকার এনে তাদের কয়েকজনকে একটা রুমে আটকে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল ঢাকা ব্যান্ড এর সেই কুখ্যাত গান, “লাকুম দিনিকুম ওয়ালিয়া দীন”......টানা ২৪ ঘণ্টা...... পরের এক সপ্তাহ মাথায় শুধু একটা কথাই বাজত “লাকুম দিনিকুম ওয়ালিয়া দীন’’চোখটা ভিজে উঠল রুম্মানের... কয়েকজনের কান ফেটে রক্ত বেরিয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে ছিল...
ছোট বোনটার ম্যাট্রিকের রেজাল্টটাও জানা হলনা, কোন আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব কাউকেই দেখা করতে দেয়া হয়নি তার সাথে, এই তিন বছরে। ......আর ছোট্ট শিলু! বাইরে থেকে বাসায় গেলেই, উদোম গায়ে, diapers পরে থপ থপ দৌড়ে চলে আসত তার কাছে। একটা চকোলেটের আশায় তাকিয়ে থাকত ভাইয়ের দিকে, চকোলেটটা দিয়েই তার তুলতুলে হাতে আলতো করে কামড় বসিয়ে দিত রুম্মান। ভাইয়ের গলা জড়িয়ে ধরত ছোট্ট শিলু......
শরীর আর পারছেনা...... নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে থাকা আর গার্ল ফ্রেন্ডের হিপ বোন মাপা তরুণদের বুঝা উচিৎ, তাদেরকে নিয়ে সাম্রাজ্যবাদীরা কি ভয়ংকর পরিকল্পনায়ই না মেতে উঠেছে। এই বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসা হাজারো তরুণের আত্মত্যাগের কথা “আংশিক নয়, পুরো সত্য” এর দাবীদার রুপার্ট মারডকদের মিডিয়ায় কখনই উঠে আসেনা...... ইসলাম এত সহজে আমাদের বাপ দাদাদের কাছে আসেনি, এত সহজে পরবর্তী জেনারেশনের কাছেও যাবেনা।
Brainwash! আক্ষেপের হাসি ফুটল রুম্মানের ঠোঁটের কোণায়। হ্যাঁ Brainwash ই বটে! Secular এই সমাজের নোংরা আবর্জনা ভরা মাথাটাকে তো ধোওয়ার দরকারই ছিল। মোল্লা সে কাজটাই করেছে। মনে পড়ে গেল, মেগা সিটির মাঠে আলোচনা শেষ করে উঠার সময়......আবেগে তার শরীর কাঁপছিল...... মোল্লা জিজ্ঞাসা করল “তোমার ঝুঁটি কোথায়?” ...... সে বলেছিল, “Live for Allah, Die for Allah”........ দরদর করে চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল মোল্লার। একজন আরেকজনকে বুকে জড়িয়ে ধরল, মোল্লার সেই চাপ আজও বুকে লেগে আছে...... ভ্রাতৃত্বের চাপ, Bond of Brotherhood!
ও আল্লাহ! আর পারছিনা...... খিলাফত না দেখিয়ে মৃত্যু দিওনা...... হঠাৎ অন্তরে এক গভীর প্রশান্তি অনুভব করল সে.........হা হা... “তেরা...মেরা... রিশতা... পুরানা...’’......তাহাজ্জুদের সময় হয়ে এল।
তাহাজ্জুদের দ্বিতীয় সিজদা যখন দিল, তার ঠোঁটের কোণে ছিল হাসির রেখা। ফজরের আযান যখন শুনা গেল, তখনও ওভাবেই ছিল সে...... ঠোঁটের কোণে হাসির রেখা......
...ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
(আর এভাবেই শুরু হল, ইসলামের পক্ষে, খিলাফতের পক্ষে এক অভূতপূর্ব জাগরণের। গুম, হত্যা, নির্যাতন, অপবাদ কোন কিছুই রুখতে পারছেনা রুম্মানের মত এরকম শত সহস্র তরুণের আদর্শিক জাগরণকে......... ইসলাম অপেক্ষায়, গণতন্ত্রকে ইতিহাসের আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করার......)
আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুআল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবারওয়া লিল্লাহিল হামদ
(২য় সিরিজ সমাপ্ত) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।