স্বপ্ন দেখুন, একদিন সত্যি হবেই...
এই বিদ্যাপীঠের সাবেক শিক্ষার্থীরা এখানে তাদের রেখে যাওয়া সতীর্থ-অনুজদের কাছে এখন হর-হামেশাই উৎকন্ঠা আর উদ্বেগের সঙ্গে জানতে চাইছেন- আমাদের ফেলে আসা প্রাণের আঙিনা কেমন আছে?
আমরা বর্তমান শিক্ষার্থী হিসেবে যারা পড়াশোনা করছি, সহজেই এর ইতিবাচক উত্তর দিতে উপর্যুপুরি ব্যর্থ হই। প্রশ্নটা সহজ। উত্তর? খুব কঠিনও নয়। কিন্তু রবীন্দ্রনাথই তো বলেছেন, ‘সহজ কথা যায় কি বলা সহজে। ’ দেশের গণমাধ্যমে যে খবর বেড়িয়েছে তা ভয়ঙ্কর।
মুক্তবুদ্ধির চর্চা, অবাধ সংস্কৃতির প্রতিপালন, সৃজনকর্ম সাধন আর জ্ঞানের সেই চারণভুমি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আজ দুর্দিন। আকাশে কালো মেঘ। শিক্ষকরা আহত। শরীরে ও মননে। শ্রেণীকক্ষে নেই কেউ।
শিক্ষার্থীদের ওপর প্রকাশ্য দিবালোকে কিংবা রাতভর চলছে নির্যাতন। পড়ার টেবিলে বসার সুযোগ কোথায়? কারো অবস্থান উপাচার্যের বাসভবনের সামনে, কেউ প্রতিবাদী কোনো মিছিলে, গানে। দলীয় বিবেচনায় একের পর এক শিক্ষক নিয়োগ, ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী জুবায়ের আহমেদ হত্যা, ছাত্রলীগের একটি বিশেষ পেটোয়া বাহিনী (উপাচার্যপন্থী ছাত্রলীগ) দিয়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম, হলে হলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মারধর এখন নিত্যদিনের ঘটনা।
বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।