রাগী মানুষ সব সময় কপাল কুঁচকে রাখলে কপালে দাগ তো পড়বেই, তাই না? কিন্তু আসল ব্যাপারটা অন্য রকম। সাধারণত কুঞ্চিত চামড়াকে বার্ধক্যের লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে চামড়ার কোলাজেন ও ইলাস্টিন নামের দুই ধরনের অণু ভেঙে যায় বলে চামড়ার ভেতরের অংশ (ডারমিস) ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে কপালে ভাঁজ পড়ে। চামড়ার বড় অংশের প্রধান উপাদান হলো কোলাজেন টাইপ-১ অণু। অস্থিতেও এ ধরনের অণু থাকে।
এসব অণু ক্ষয়প্রাপ্ত হলে বয়স্ক মানুষের ওপর তার প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে, ধূমপানের কারণেও ডারমিসের ক্ষয়প্রাপ্তি দ্রুততর হয়। তাই ধূমপান থেকে বিরত থাকুন। ইলাস্টিন হলো আরেক ধরনের অণু, যা চামড়াকে টানটান রাখে। বেশি রোদ লাগলে অতিবেগুনি রশ্মির কারণে ইলাস্টিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, অণুগুলো ভেঙে যায়।
বয়স্কদের রোদ এড়িয়ে চলা উচিত; তাহলে চামড়া মসৃণ রাখা সহজ হবে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।